সাইকো_নীড় part : 16

0
458

#সাইকো_নীড়
part : 16
writer : Mohona

.

তখন নীড় এলো…
নীড় : sn… oh my my… আমার snow white টা কে দেখি একেবারে ১টা লাল টুকটুকে বউ লাগছে… জানতে নাকি আমি আসবো…
মেরিন : …
নীড় : একি তোমার চোখ ভেজা ভেজা লাগছে কেন ? কান্না করছিলে? কি হয়েছে? কেউ কিছু বলেছে? কি হচ্ছে বলছো না কেন? tell me damn it…
মেরিন : কককিছুনা…
নীড় : তোমার কন্ঠ এমন লাগছে কেন? কিছু নিশ্চয়ই হয়েছে। শশ…
মেরিন : নীড়…
বলেই মেরিন নীড়ের হাত ধরলো।
মেরিন : কিছু হয়নি… সত্যি বলছি… কেউ কিছু বলেনি…
নীড় টান দিয়ে মেরিনকে নিজের কাছে নিলো।
নীড় : not bad my snow white … নিজ থেকে হাত ধরছো। লাল টুকটুকে বউ সেজে বসে আছো … বিয়ের আগেই বাসর করতে ইচ্ছা করছে…
মেরিন : …
নীড় মেরিনের কপালে কিস করলো।
নীড় : বিয়ের জন্য হ্যা কবে করবে হামমম হামমম….?
মেরিন : …
নীড় : take your time… হ্যা হোক না হোক। বউ তো তুমি আমারই হবে… উফফ… ভুলেই গিয়েছি যে কেন এসেছি…. কালকে আমার এক বন্ধুর বিয়ে আর তুমি আমার সাথে যবে।
মেরিন : …
নীড় : কি হলো? কিছু বলো। যাবেনা? যেতেই হবে কিন্তু…. ok?
মেরিন : হামম।

বেশ কিছুক্ষন থেকে নীড় চলে গেলো।

.

মেরিন : আমি কি বিয়ের জন্য রাজী হয়ে ভুল করলাম? আমি কি নীড়কে ধোকা দিচ্ছি? প্রতারনা করছি? না না … আমি কি তাকে ভালোবাসি বলেছি নাকি…? তাহলে ধোকা কিভাবে হতে পারে? কিন্তু আমি তো উনার কাছে সময় চেয়েছি…. সময় চেয়ে আমি কি করে অন্যজন কে… ছিঃ ছিঃ… তাও নাবিল রায়হান… যার বাবার সাথে নীড়ের মা… না না কিছুই বুঝতে পার…

তখন মেরিনের ফোনটা বেজে উঠলো । মেরিন দেখলো unknown number । মেরিন ধরে সালাম দিলো। ওপাশ থেকে সালাম নিলো ।
মেরিন : কে?
নাবিল : তোমার হবু বর…
মেরিন : …
নাবিল : নাবিল। কি করছো?
মেরিন : কিছু না । বসে আছি।
নাবিল : তোমার কথা শুনেছিলাম যে তুমি চঞ্চল । but… তুমি তো ভীষন লাজুক। ১টা বার আমাকে দেখলে পর্যন্ত না ?
মেরিন : …
নাবিল : কিন্তু আমি কিন্তু কেবল তোমাকেই দেখছিলাম… তোমার ছবি দেখে তোমাকে ভালো লেগেছিলো। কিন্তু… আজকে সরাসরি দেখে ভালোবেসে ফেলেছি। love at first sight … i love you….
মেরিন : …
নাবিল : তুমি মনেহয় লজ্জা পাচ্ছো… ইশ যদি দেখতে পারতাম… বাবাকে বলবো যেন তারাতারি আমাদের বিয়ের ব্যাবস্থা করে। তবে ততোদিন চুটিয়ে প্রেম করবো…
মেরিন : …
নাবিল : কিছু বলো… হামম কি বলবে তাই ভাবছো তো… আমিও না বোকা…. তুমি কি আমার মতো নাচাল যে বকবক করেই যাবে… আচ্ছা এখন রাখছি….

.

পরদিন…
মেরিন হসপিটালে যাচ্ছে। দেখে নাবিল ১টা অন্ধ লোককে রাস্তা পার করিয়ে দিচ্ছে । মেরিন চলে গেলো। হসপিটালে গিয়ে টেবিলে মাথা দিয়ে বসে রইলো। কিছুক্ষনপর বুঝতে পারলো ওর ঘারে কেউ কিস করলো। মেরিন কেপে উঠলো। মেরিন জানে এটা নীড়। তবুও মাথা তুলল না। কারন চোখের পানি দেখলে নীড় হাজারটা প্রশ্ন করবে…
নীড় : এই snow …তুমি কি romance এ সায় দিচ্ছো…? আরো আদর করবো… হামম হামমম…
মেরিন নিজেকে সামলে উঠে বসলো।
মেরিন : আপনি ধীরে ধীরে পুরো পাগল হয়ে যাচ্ছেন…
নীড় : i know & i proud of that…. এখন চলো।
মেরিন : কোথায় আর কেন?
নীড় : ওই তুমি আমাকে প্রশ্ন করলা কেন?জানোনা আমার প্রশ্ন করা পছন্দ না। চলো। কবে থেকে ঘুরতে বের হইনা তোমাকে নিয়ে…
মেরিন : নীড় patient …
নীড় : জাহান্নামে যাক… চলো।
নীড় মেরিনকে টেনে নিয়ে যেতে লাগলো। সামনে কবির দারালো।
কবির : ছারো আমার মেয়ের হাত…
নীড় : কেন ়শশুড়ড্যাড…?
কবির : ছারতে বলেছি ছারো। আমার মেয়ে তোমাক লেভেলের না। ছারো ওর হাত…
নীড় বাকা হাসি দিলো।
নীড় : ok… ছেরে দিলাম।
বলে মেরিনের হাত ছেরে দিলো। তখনই আবার মেরিনকে কোলে তুলে নিলো।
নীড় : আমার মেরিন… আমার snow white … ওর সাথে যা ইচ্ছা আমি করবো… বুঝেছো?
বলেই মেরিনকে নিয়ে গেলো।

গাড়িতে মেরিন চুপচাপ বসে আছে।
নীড় : snow white … তোমার কি হয়েছে বলো তো ? এতো চুপচাপ কেন? তোমার মুখ দেখে মনে হচ্ছে না জানি কি অপরাধ করেছো… কি হয়েছে বলো তো….
মেরিন : কিছু না…
নীড় : ?।

.

কিছুক্ষনপর…
মেরিন বসে আছে। নীড় খাবার অর্ডার করতে গিয়েছে।
মেরিন : নীড়কে বলতে হবে…
নীড় : কি বলবে snow white ?
নীড় বসলো।
মেরিন : নীড় আমার আপনাকে কিছু বলার ছিলো…
নীড় : কি? বলো…
মেরিন : নীড় কাল…
নীড় : ১মিনিট… এখনই আসছি…
বলেই নীড় উঠে গেলো। মেরিন পিছে ঘুরলো। দেখে নাবিল বসে আছে।
মেরিন : এই মিস্টার রায়হান এখানে কি করছে?
নীড় নাবিলের ওখানে গেলো ।
নীড় : হ্যালো মিস্টার step brother …
নাবিল : তুমি এখানে?
নীড় : কেন এটা কি তোমার বাবার কেনা জায়গা যে আমি আসতে পারবোনা।
নাবিল : তুমি আসলেই ১টা বেয়াদব… আমিই চলে যাচ্ছি…
নীড় : যাবেই তো…. তোমরা তো চোর। আর চোরেরা তো এরিয়ে চলে সবাইকে?
নাবিল : তোমার সাহস কিভাবে হয় আমাকে চোর ডাকার?
নীড় : চোর কে চোর ডেকেছি… দুনিয়া জানে যে রায়হানরা চোর…
নাবিল : খবরদার নীড়…
নীড় : আমাকে ধমক দিলেই সত্যিটা মিথ্যা হয়ে যাবেনা… তুমি চুরি করেছো মা… আর তোমার বাবা চুরি করেছে অন্যের বউ… হাহাহা…..
নাবিল : নীড়… খবরদার যদি মা আর বাবার নামে বাজে কথা বলেছো তো…
নীড় : সত্যি কথা বলেছি… just সত্যি। কি করবা কি তুমি?
নাবিল : পাওয়ার কেবল তোমাদের একার নেই..
নীড় : তোমাদেরও আছে এটাই তো বলবে… ন্যাহ…. চৌধুরীদের মতো নেই। আর যাও আছে সেটাও কেরে নিবো… just watch & wait… now out please …
বলেই নীড় সেই টেবিলটাকেই লাথি মেরে ফেলে দিলো।
নাবিল : তোমার মতো বেয়াদবের সাথে কথা বললে নিজের সম্মানহানী হবে।
নাবিল চলে যেতে নিলো । দেখলো মেরিনকে ।
নাবিল : মেরিন…? নীড়ের নজর না এর দিকে পরে…
নাবিল মেরিনের দিকে এগিয়ে যেতে নিলো।
মেরিন : oh no…. মিস্টার রায়হান এখানে আসছে কেন?

মেরিন নাবিলের থেকে কেবল ৪-৫কদম দূরে।
নাবিল : ত…
তখন নীড় মেরিনের সামনে দেয়ালের মতো করে দারালো।
নীড় : অন্যের বউয়ের প্রতি নজর দেওয়া কি বাবা ছেলের পুরানো দোষ?
নাবিল : বউ…
নীড় : আমার কলিজার দিকে আরেকবার নজর দিলে কলিজা ছিরে ফেলবো। চলো snow white … এরা শকুনের থেকেও নিকৃষ্ট।
বলেই নীড় মেরিনকে টানতে টানতে নিয়ে গেলো।

নাবিল : এসব কি? মেরিন married ?

.

নাবিল : uncle … আমার মনে হলো বাবাকে জানানোর আগে আপনার সাথে কথা বলার দরকার… নীড়…
কবির : আমার মেয়ের জীবনের অভিশাপ।

এরপর কবির শুরু থেকে সব বলল।
কবির : আমি তো বাবা… তাই চাই মেরিনকে রক্ষা করতে ওই নীড়ের থেকে। তোমাদেরকে আগে বলা উচিত ছিলো। কিন্তু আমি ভুল করেছি। i am sorry …
নাবিল : uncle … please sorry বলবেন না। আপনি যা করেছেন একদম ঠিক করেছেন। নীড়ের মতো ছেলে… খুবই বিপজ্জনক। আপনি চিন্তা করবেননা। মেরিনকে ওর হাত থেকে বাচানোর দায়িত্ব আমার…. যতো তারাতারি সম্ভব মেরিনের সাথে আমার বিয়ের ব্যাবস্থা করুন।
কবির : নীড়…?
নাবিল : নীড়কে ৭দিনের জন্য দেশের বাহিরে পাঠানোর দায়িত্ব আমার। আজ রাতেই….

.

রাত…
মেরিন : কি করি কি করি… নীড় যে নাবিলকে সহ্যই করতে পারেনা। সত্যিটা জানলে তো তার জানই নিয়ে নিবে….
নীড় : কে কার জানি নিবে?
মেরিন ঘুরলো দেখলো নীড় দারিয়ে আছে । luggage নিয়ে।
মেরিন : আপনি?
নীড় : হামমম। আমি। কে কাকে জানে মারবে।
মেরিন : না তেমন কিছুনা…. আপনি কোথায় যাচ্ছেন?
নীড় : এখানে থাকতে এলাম।
মেরিন : !!!
নীড় : after all শশুড়বাড়ি। হাহাহা… আসলে এখনই ব্যাংকক যেতে হচ্ছে। কি যেন ১টা problem হয়েছে। ভেবেছিলাম যখনই abroad যাওয়ার প্রয়োজন হবে তোমাকে সাথে নিয়ে যাবো। এর আগে ৫দিন তোমাকে ছারা থাকতে ভীষন কষ্ট হয়েছিলো । কিন্তু আজকে এমন ১টা situation যে কি বলবো? i have to go…. ভালো থেকো….
বলেই নীড় মেরিনের হাত দুখানা নিয়ে অনবরত কিস করতে লাগলো আর ঘ্রাণ নিতে লাগলো। এটাতে মেরিন অভ্যস্ত ।
নীড় : আসি… কি কি লাগবে ফোনে বলো…
নীড় চলে গেলো। রাতে আর মেরিনের ঘুম হলোনা।

.

সকালে….
১১টা…
ভোরের দিকে চোখ লাগাতে মেরিন এখনো ঘুমাচ্ছে।
কনিকা : মেরিন এই মেরিন… ওঠ… আর কতো ঘুমাবি?
মেরিন উঠলো।
মেরিন : কি হয়েছে আম্মু…
কনিকা : তারাতারি ওঠ… উঠে fresh হয়ে নাস্তা করেনে… নাবিল আসবে।
মেরিন : কেন ? তিনি আসবে কেন?
কনিকা : তোকে শপিং এ নিয়ে যাবে।
মেরিন : শপিং?
কনিকা : হ্যা শপিং…. কালকে engagement …. আর পরশু থেকেই বিয়ের program শুরু।
মেরিন : কি ? কিন্তু কেন?
কনিকা : তোর বাবাকে জিজ্ঞেস কর… তোর বাবা আবার কোন অশান্তি সৃষ্টি করবে কে জানে… তারাতারি রেডি হয়ে নে…

বলেই কনিকা চলে গেলো।
মেরিন : নাহ.. বাবার সাথে কথা বলতে হবে। নীড় জানলে কেয়ামত করবে…
মেরিন fresh হয়ে বেক হলো। দেখে নাবিল দারিয়ে আছে।
নাবিল : good morning ….
মেরিন : morning …
নাবিল : যাওয়া যাক…
মেরিন : হামমম।

২জন মিলে বের হলো। নাবিল একদম নীড়ের বিপরীত। খুবই নম্র আর ভদ্র । না কোনো বাজে কথা বলছে আর না কোনো বাজে ব্যাবহার করছে। মেরিনকে ওর পছন্দ মতোই কেনাকাটা করতে বলছে। কিন্তু মেরিন করছেনা।

.

বিকালে…
নাবিল : আমি জানি নীড়কে নিয়ে তুমি অনেক চিন্তিত। বিষয়টা জানতে পারলে নীড় তুলকালাম করবে। কারন নীড় খারাপ ছেলে। বাজে ছেলে।

নাবিলের মুখে নীড়ের সম্পর্কে একদম মেরিনের ভালো লাগলোনা।

নাবিল : তুমি নিশ্চিন্তে থাকো। নীড় কিছুই করতে পারবেনা। ১বার বিয়েটা হয়ে গেলে ওর আর কিছুই করার থাকবেনা। ঘরোয়া ভাবেই বিয়েটা করে ফেলবো। নীড় যদি জানতেও পারে তবুও কিছু করতে পারবেনা। কারন ৭দিনের আগে নীড় দেশে ফিরতেই পারবেনা। আমি আসতে দেবোনা। এমনকি তোমার সাথে যোগাযোগও করতে দিবোনা। ওরা যদি চৌধুরী হয় আমিও তো রায়হান। অতো powerful না হলেও কিছুটা তো আছে। so relax …. ভয় নেই আমি আছি।

নাবিল মেরিনকে বাসায় পৌছে চলে গেলো। সারারাত মেরিন ভাবলো। ১টা decision নিলো ।

.

সকালে…
কবির ভীষন ব্যাস্ত।
মেরিন : বাবা… আমার কিছু বলার ছিলো।
কবির : মামনি এখন আমি ভীষব ব্যাস্ত । আর তোমাকে রেডি করতে বি…
মেরিন : বাবা আমি engagement করতে পারবোনা। আর না বিয়ে।
কবির : কি?
মেরিন : হ্যা । আমি নাবিল রায়হানকে বিয়ো করতে পারবোনা।
কবির : কিন্তু কেন?
মেরিন : আমি নীড়কে ভালোবাসি…
কবির : কি?
মেরিন : হ্যা…
কবির : আমি তোমাকে আগেই জিজ্ঞেস করেছিলাম। তখন বললে না কেন?
মেরিন : তখন বুঝতে পারিনি যে আমি নীড়কে ভালোবাসি…
কবির মেরিনকে থাপ্পর মারলো।
কবির : কেন ওই নীড়কে জেনে শুনে ভালোবাসবে? জানোনা ও কেমন? আর তুমি ভাবলে কি করে যে আমি তোমাকে ওর সাথে বিয়ে দিবো? আর ওর মতো ছেলে কি তোমাকে বিয়ে করবে?
মেরিন : বাবা … তুমি আমার বাবা। তুমি যদি না চাও তবে আমি নীড়কে বিয়ে করবোনা। কিন্তু এটা বলোনা যে নীড় …
কবির : অর্ধেক কথা বললে কেন? কথা শেষ করো। বলো যে নীড় তোমাকে বিয়ে করবে…. হঠাৎ এতো বিশ্বাস কেন?
মেরিন : বাবা বিশ্বাসটা নীড় নিজেই অর্জন করেছে।
কবির : তোমাকে নাবিলকেই বিয়ে করতে হবে। thats final…
নীলিমা : এতে কারোই ভালো হবেনা।
কবির : আপনি?
নীলিমা : নীলিমা চৌ…
নীলিমা চৌধুরী… কিন্তু সবার জন্য নীলিমা রায়হান….
কবির : মানে?
নীলিমা ভেতরে ঢুকলো।
নীলিমা : মেরিন তুমি ভেতরে যাও।
মেরিন ভেতরে গেলো।
⛈️⛈️⛈️
]

.

বর্তমান…
নীলিমা : আমার ছেলেটার এই অবস্থা আর আহমি জানিহনা…
জহির : নীলিমা শান্ত হও….
নীলিমা : শান্ত কিভাবে হবো…. আমার ছেলে…

নীলিমা আর দেরি না করে রাত করেই গাড়ি নিয়ে বেরিয়ে গেলো । চৌধুরী বাড়িতে পৌছালো।

নীলিমা : নিহাল … নিহাল।

নিহাল : তুমি এ বাড়িতে? পথ ভুলে আসো নিতো?
নীলিমা : ননীড় কোথায়?
নিহাল : নীড় কোথায় আছে সেটা জেনে তুমি কি করবে?
নীলিমা : আমার ছেলে কোথায় আমি কি জানতে পারিনা? আমি যে ওর মা…
নিহাল : হাসালে… নীলিমা…. মা শব্দটা তোমার সাথে যায় না…. তুমি মা নামের কলঙ্ক…
নীলিমা : আমাকে ১টা বার নীড়ের সাথে দেখা করতে দাও… ও নাকি… মানষিক ভ…
নিহাল : পাগল হয়ে গিয়েছে আমার ছেলে… শান্তি? যাও এবার…
নীলিমা : বলো না নীড় কোথায়?
দীপ্ত : তুমি জেনে কি করবে আপু ? তোমার তো নূন্যতম লজ্জা থাকার দরকার…

.

চলবে…

LEAVE A REPLY

Please enter your comment!
Please enter your name here