#সাইকো_নীড়
part : 8
writer : Mohona
.
মেরিন ২পা বারালো । আর তখনই নীড় দুম করে মেরিনকে কাধে তুলল। মেরিন নামার অনেক চেষ্টা করলো। কিন্তু পারলোনা । কাধে তুলে নিজের গাড়ির দিকে যেতে নিলে। কবির নীড়ের পথ আটকে দারালো।
নীড় : boys…. take him…
কবির : আমার মেয়েক ছেরে দাও ন…
আর বলতে পারলো না। নীড় মেরিনকে বসিয়ে গাড়ি start দিলো। আসলে নীড় গাড়িটা চালাচ্ছেনা উরাচ্ছে….
মেরিন বুঝলো নীড় ওকে নিয়ে “নীড় মহলে” এসে পরেছে ।
মেরিন : আপনি আমাকে এখানে কেন নিয়ে এলেন?
নীড় কোনো কথা বললনা ।
.
গাড়ি থামিয়ে নীড় মেরিনকে টানতে টানতে নিজের রুমে নিয়ে ছুরে মারলো।
মেরিন : ouch… আপ…
নীড় ঠাস করে থাপ্পর মারলো। এরপর মেরিনের চুলের মুঠি ধরে সামনে এনে
বলল : বলেছিলাম না আমাকে রাগাতে না… বলেছিলাম? এই হাত দিয়ে থাপ্পর মেরেছো তো… এই মুখ দিয়ে বলেছো যে মাহিরকেই বিয়ে করবা তাইনা? দেখো এই হাতের কি করি…
বলেই মেরিনকে ছেরে দিলো। আর সিগারেট ধরালো। আর মেরিনের হাত ধরলো।
মেরিন : না প্লিজ আমার হাতে সিগারেট দিয়ে…
নীড় বাকা হাসি দিলো। সিগারেট খেতে লাগলো। আর ধোয়া গুলো মেরিনের মুখের ওপর ছারতে লাগলো। না তো মেরিন সিগারেটের গন্ধ সহ্য করতে পারে আর না ধোয়া… মেরিন কাশি দিতে লাগলো। আর নীড় মেরিনকে দেখতে দেখতে সিগারেট টানতে লাগলো। অল্প একটু বাকী…।
নীড় : আচ্ছা এই সিগারেটের আগুনটা যদি তোমার হাতে পরে তবে তোমার হাতের খুবই বাজে অবস্থা হবে… তাইনা…?
মেরিন : প্লিজ এমন করবেননা…
নীড় : আর যদি মুখে দেই তবে…. তোমার সুন্দর মুখটার খুবই বাজে দশা হবে। তাইনা snow white …
মেরিন : আপনার মতো অমানুষ আমি কোনোদিনও দেখিনি। ছিঃ…
নীড় : হাহাহা… হামম ঠিক। আমার মতো খারাপ কাউকে কেউই কখনো দেখেনি। তবে আমি তো শাস্তি দিবো তোমার এই হাতটাকে। যে আমাকে আঘাত করেছে…. শাস্তি দিবো তোমার মুখটাকে যে কি না মাহিরকে বিয়ে করার কথা বলেছে। too bad…
মেরিন : করুন। যা খুশি করুন। তবুও আমি আপনার বাধ্য হবোনা… আর মাহির…. আমি ওকেই বিয়…
নীড় সিগারেটটা মেরিনের কাছে নিলো…
মেরিন : আহ… আম্মু…
]
.
বর্তমান…
নীলিমা : মানলাম মেরিন নীড়কে ভালোইবাসেনি… কিন্তু নীড়…. ও কি সত্যি কখনো মেরিনকে ভালোবেসেছে? না। যে ভালোবাসে সে কখনো জীবন নিতে পারেনা…
নিহাল : …
নীলিমা : নীড় কোনোদিনও মেরিনকে ভালোবাসেনি। মেরিন কেবল আর কেবল নীড়ে জেদ ছিলো… ও মেরিনকে ভোগ করতে চেয়েছিলো…
নিহাল : নীলিমা….
নীলিমা : চিল্লাবেনা। একদম না… ভালোবাসা এমন হয়না।
নিহাল : look who’s talking … যে কিনা নিজের স্বামী-সন্তান … যাই হোক আগের কাহিনী ঘাটতে চাইনা…
নীলিমা : চাওনা? অথচ যতোবার আমার মুখোমুখি হও ততোবার এই কথাই বলো। যে চোখে দেখে তার চোখে আলো দেয়া যায়না।
নিহাল : তুমি আমাকে নিয়ে যা খুশি বলো। কিন্তু আমার ছেলে আর আমার ছেলের ভালোবাসা নিয়ে কোন কথা বলবেনা। কোন অধিকার নেই তোমার। তোমার মতো 3rd class মহিলার তো নেই… আর কি জানো আমার ছেলের কথা…
নীলিমা : থাক… আর জানতে হবেনা। যতোটুকু জানি ততোটুকুই যথেষ্ট। এতোই যখন ভালোবাসে তখন কেন গত ১বছরে ১টাবারে জন্যেও মেরিনকে দেখতে এলোনা। কোন খোজও নিলোনা। এখন যখন ওকে মেরিনের প্রয়োজন তখনও এলোনা। এই ওর ভালোবাসা…
নিহাল : হ্যা এটাই ওর ভালোবাসা। the নীড় আহমেদ চৌধুরী বর্ষন তার snow white কে দেখতে আসেনি। আসবেও না…
নীলিমা : তাহলে তো আর কোনো কথাই নেই। তবে সে যেন আর কখনো আর মেরিনকে ভালোবাসার কথা না বলে…
নিহাল : জানিনা বলবে কিনা…
নীলিমা : কিছু বললা?
নিহাল : none of your business ….
.
ওদিকে…
নীড় : এটটটা ককোন জায়গা? আমি আর আগে বারবোনা…
দীপ্ত : আসো বাবা…
নীড় : উহু…
দীপ্ত জোর করে নীড়কে নিয়ে যেতে লাগলো। মেরিনের কেবিনের কাছে প্রায়ই চলে এসেছে । নীড় নিজের হাত দীপ্তের হাত থেকে ছারিয়ে নিলো । এরপর দিলো দৌড়।
দীপ্ত : নীড়…. নীড়…
দীপ্ত নীড়ের পিছে ছুটতে লাগলো।
মেরিন : আরে বাহিরে চেচামেচি কিসের? দেখিতো…
মেরিন আস্তে আস্তে বেরিয়ে এলো। কাউকেই দেখতে পেলোনা।
মেরিন : একি? কেউই তো নেই…. তাহলে কিসের আওয়াজ পেলাম …
নিহাল : হ্যালো… কি??
নীড়ের কথা শুনেই নিহাল ছুটে গেলো। নীড়কে খুজতে লাগলো সবাই মিলে….
.
অতীত…
⛈️⛈️⛈️
[
মেরিন : আহ…. আম্মু জ্বলে গেলো…
মনে মনে : জ্বলছে না কেন?
মেরিন চোখ-মুখ খিচে বলছিলো। চোখ মেলল।
নীড় : হাহাহা…. ভয় পেলে তোমাকে সত্যি ভীষন ভালো লাগে।
বলেই মেরিনের নাকের মাথায় কিস করে নীড় ২আঙ্গুল দিয়ে সিগেরটা মুচরে ফেলে দিলো। এরপর উঠে দারালো…
নীড় : stand up…
মেরিন : …
নীড় : দারাও…
মেরিন উঠে দারালো। নীড় রকিং চেয়ারে বসলো। পায়ের ওপর পা তুলে বসলো।
নীড় : my dear snow white … কি ভেবেছিলে? তোমার ওই সুন্দর মুখ আর মোলায়েম হাতে আমি … ন্যাহ… এই চেহারাটা আমার ভীষন পছন্দের। আমার দুনিয়া … তোমার হাত… কি ভেবেছিলে ?
মেরিন : আমি বাসায় যাবো…
নীড় : এখন কি গাছ তলায় আছো? যাই হোক তোমাকে আগুনের ছ্যাকা দেইনি বলে যে তোমাকে কিছুই করবোনা সেটা ভেবোনা। এতোগুলো মানুষের সামনে আমাকে থাপ্পর মেরেছো। তার যথাযোগ্য শাস্তি তোমাকে পেতেই হবে snow white …
মেরিন : যা খুশি করেন। i don’t care… আমি আপনাকে ভয় পাই না।
নীড় : পাওনা…? এটা তো ঠিক না… তবে ভয় তো পেতে হবে। আজকে থেকে। তবে এখন এই মুহুর্তে আমার জন্য black coffee করে আনো প্লিজ… মাথা ব্যাথা করছে….
মেরিন : আমি পারবোনা। শুনেছেন? আমি পারবোনা।
নীড় : আচ্ছা মেরিন তুমি যে আমার সাথে রাগ দেখাও তুমি জানো আমি তোমার আম্মু-বাবার সাথে কি কি করতে পারি? না না না মারবোনা। তবে কি জানো সম্মানীয় ব্যাক্তিরা তখন মারা যায়না যখন তাদের রূহ শরীর থেকে আলাদা হয়… তারা তখন মারা যায় যখন তাদের সম্মান কেরে নেয়া হয়… তোমার বাবা ১জন সম্মানীয় ব্যাক্তি … যদি… হাহাহা…
মেরিন : নীড়…
নীড় : উফফস… এখনও এতো তেজ? আমি ভেবেছিলাম যে এখন একটু ভয় পাবে… কিন্তু এখন দেখি আরও তেজ দেখাচ্ছো … impressive … যাই হোক আগে গিয়ে কফি বানাও … দেখো সাধারন কফির জন্যেই তোমার বাবার মানহানী করতে চাইছিনা…
মেরিন : যদি আমার বাবার সাথে এমন কিছু করার কল্পনাও করেন তবে i wil kill you….
বলেই মেরিন রুম থেকে বের হয়ে গেলো।
নীড় : go my snow white…. ভাবতেও পারবেনা যে তোমার জন্য কি শাস্তি অপেক্ষা করছে…
.
মেরিন : কি বাজে লোক। আমার জন্য আমার বাবা মানুষের কাছে ছোট হবে ? কখনো না… কোনোদিনও না… কিচেনটা কোন দিকে?
মেরিন গেলো।
মেরিন মনে মনে : কিছু তো ১টা করতেই হবে… এই লোকটার হাতের পুতুল হয়ে আর কতোদিন থাকবো? কিভাবে থাকবো? কিছু তো করতেই হবে… but কি?
মেরিন কফি নিয়ে গেলো।
নীড় : thank u…
নীড় কফিটা শেষ করলো।
নীড় : come with me
..
বলেই নীড় মেরিনকে পাশের রুমে নিয়ে গেলো…. মেরিন অবাক হলো…
মেরিন : মাহির…
নীড় : আ আ আ… মরেনি… জিন্দা আছে। কিন্তু এখন মরবে…
মেরিন : না… নীড় প্লিজ ওকে মারবেন না… প্লিজ… প্লিজ… কথা দিলাম ওকে বিয়ে করবোনা… কখনো মুখ দিয়ে বলবোও না… সত্যি বলছি…
নীড় : ওর সাথে তো ইহকালে তোমার বিয়ে সম্ভবনা… আর তোমাকে কে বলল যে আমি ওকে মারবো?
মেরিন : আপনি যে বললেন…
নীড় : কি বলেছি খেয়াল করো snow white … বলেছি যে এখন মরবে… আর ওকে মারবে তুমি… এই গান টা দিয়ে।
মেরিন : অসম্ভব কোনো দিনও না।
নীড় : you have to do this… otherwise …
মেরিন : otherwise কি করবেন? বলুন…। কি যেন বললেন একটু আগে… হ্যা আমার বাবার সম্মানহানী করবেন। করুন। আমি আমার বাবার সম্মান বাচানোর জন্য কোনো নির্দোষের জীবন নিতে পারবোনা।
নীড় : clap clap clap… নোবেল দিতে পারতাম তোমাকে… আফসোস… ওটা কোনোভাবেই আমার আয়ত্তে নেই। যাই হোক… তবে তুমি আমাকে বুঝতে পারোনি… আমি এই হেলালেলাটার জন্য আমার শশুড়ড্যাডের মান হানী করবো? ন্যাহ… আমি তো… দেখাচ্ছি…।
বলেই নীড় ১টা screen on করলো। সেখানে মাহিরের পুরো পরিবার বন্দী অবস্থায় আছে। তাও ভূমি থেকে অনেকটা উচুতে…
মাহির : বববাবাহ… আম্মু…
মেরিন : আপনি ওদেরকে এভাবে আটকে রেখেছেন কেন? ছেরে দিন…
নীড় : sure? ছেরে দিতে বলছো… বেশ তবে ছেরেই দিচ্ছি… এই ছেরে দে ওদের ওপর থেকে…
মেরিন : নননা… ছারবেননা…
নীড় : তুমি তো বড়ই অদ্ভূদ… ছেরেও দিতে বলো আবার নাও করো। not done…
মেরিন : আপনি কেন এমন করছেন…
নীড় : মাহিরকে shoot করানোর জন্য…। করে দিলে এনাদের স্বসম্মানে বাসায় পৌছে দেয়া হবে…. আর যদি করো তবে বাধ্যগতভাবে আমার এতোজনকে আরো ওপরে পাঠাতে হবে…
মাহির : না… প্লিজ ওদেরকে ছেরে দিন…
নীড় : এই তোকে আমাদের মধ্যে কথা বলার অধিকার কে দিলো ?
মেরিন : প্লিজ…
নীড় : shoot …
মাহির : মমমেরিন please shoot me… আমি চাইনা আমার জন্য আমার পরিবারের…
মেরিন দোটানায় পরে গেলো ।
নীড় : দেখো time waste করতে আমার ভালো লাগেনা… so…
নীড়-মাহির-মাহিরের পরিবার ৩টা মিলিয়ে মেরিন আর পারছেনা। আর কিছু না ভেবে চোখ বন্ধ করে shoot করলো। করেই গানটা ফেলে দিয়ে ২হাত দিয়ে মুখ ঢেকে হাটু গেরে বসে পরলো… আর হাউমাউ করে কাদতে লাগলো….
মেরিন : আমি খুনী…. আমি খুনী…. ছিঃ…?
.
২দিনপর…
এই ২দিন ধরে মেরিনের নাওয়া-খাওয়া প্রায় বন্ধই হয়ে গিয়েছে। অনেক অসুস্থ হয়ে পরেছে। এখন injection দিয়ে ঘুম পারিয়ে রাখা হয়েছে । নীড় মেরিনের পাশে বসে আছে। ঘুমিয়ে ঘুমিয়েও মেরিন অমনই ১টা স্বপ্ন দেখলো। মেরিন চিৎকার করে উঠলো। মেরিনের চিৎকার শুনে কবির-কনিকা দৌড়ে রুমে ঢুকলো।
কনিকা : মা … ও মা কি হয়েছে মা?
মেরিন : খখখুন করেছি আম্মু আমি… আমার তো ফাসি হওয়া উচিত…
কনিকা : না মা না… তোমার কোনো দোষ নেই মা…
কনিকা মেরিনকে বুকের মধ্য শক্ত করে ধরে রাখলো।
কবির নীড়কে টেনে বাহিরে নিয়ে এলো।
নীড় : ouch… ওহ শশুড়ড্যাড… ব্যাথা পেলাম তো।
কবির : shut up… তোমার জন্য আমার মেয়েটার আজকে কি অবস্থা হয়েছে… শুধু আর শুধু তোমার জন্য ।
নীড় : so sad…
কবির : আমার মেয়েকে মুক্তি দাও প্লিজ। হাত জোর করে বলছি।
নীড় : এমন করে কেউ request করে? not my type …
কবির : আমার মেয়ের জীবন থেকে চলে যাও… প্লিজ চলে যাও।
কথাটা শুনে নীড় পিছে ঘুরলো। ৩কদম আগে বারলো। এরপরই হুট করে পিছে ঘুরে কবিরের সামনে মুখ নিলো।
নীড় : ভাউ…. হাহাহা… ভয় পেলে বুঝি? হাহাহা… তোমার জন্য না তোমার মেয়েটাও এমন ভীতু হয়েছে। মেরিন বন্যা খান… নামের মধ্যেই ১টা attitude আছে। কিন্তু… 3rd লেভেলের ভীতু… নীড় আহমেদ চৌধুরী বর্ষনের বউ এতো ভীতু মানায়। ওকে সাহসী করে তুলতে হবে। আমার বউ হবে।
কবির : আমার মেয়ে তোমার বউ হবেনা। দরকার হলে নিজের মেয়েকে নিজে কেটে নদীতে ভাসিয়ে দিবো তব…
নীড় : এই শশুড়ড্যাড… ?। ও কেবল তোমাক মেয়েই না। ও আমার snow white … so don’t you dare to…. মেরিন আমার কেবল আমার। ওকে মুক্তি… ওর জীবন থেকে চলে যাওয়া… হাহাহা…. নীড় আহমেদ চৌধুরী বর্ষন মরে গেলেও মেরিনের জীবনে থাকবে। মেরিন নীড় আহমেদ চৌধুরী বর্ষনের বিধবা হয়ে পরিচয় পাবে… সম্মান দিচ্ছি সম্মান নিন। snow white এর বাবা বলে সম্মান দেখাচ্ছি। যদি আমার আর আমার snow white এর মধ্যে আপনি দাড়ি বা কমা হওয়ারও চেষ্টা করবে না প্লিজ। যদি এটাকে warning মনে করো তো warning …. আর যদি request মনে করো তো request …. বর্ষন নিজের নিয়মে বর্ষিত হয়। আর বন্যা তাকে ধারন করে। so বন্যা বর্ষনের আর বর্ষন বন্যার। got it…?
বলেই নীড় রুমে ঢুকলো।
.
পরদিন…
নীড় : আর কতোদিন মাহিরের দুঃখে শোক দিবস পালন করবে? ক্লাস ট্লাস বন্ধ করে… ক্লাস করতে হবে তো। নাকি? না হলে তো বলবে যে আমার জন্য তোমার স্বপ্নে ব্যাঘাত ঘটেছে। its final year… চলো চলো…
নীড় মেরিনের হাত ধরলো। মেরিন react করলোনা।
নীড় : রেডি হয়ে নাও…
মেরিন : …
নীড় : হায়রে। থাক আমার বউ তো আর আলকাতরা সুন্দরী না… এভাবে যেতে পারবে… তোমার ব্যাগ গোছানো শেষ । চলো।
বলেই নীড় মেরিনকে কোলে তুলে হাটা ধরলো…
কবির : তুমি আমার মেয়েকে কোথায় নিয়ে যাচ্ছো?
নীড় : হানিমুনে । যাবে? ইউ… বাজে লাগবে… bye…
নীড় মেরিনকে গাড়িতে বসিয়ে গাড়ি start দিলো। একটুপর গাড়ি থামলো।
নীড় : এখনও কি কোলে উঠেই যাবে…?
মেরিন : …
নীড় : ok…
নীড় মেরিনকে কোলে তুলে হাটা ধরলো। মেরিন বুঝতে পারলো যে এটা অন্য ১টা হসপিটাল। তবুও react করলোনা।
নীড় : বলো তো কোথায় যাচ্ছি …? কার সাথে দেখা করতে? আমি জানি তাকে দেখে তুমি ear to ear ১টা হাসি দিবে… guess guess guess … who is he… ? হামম হামম হামমম….
মেরিন : ….
নীড় : একটু তো reaction দাও…
মেরিন : …
নীড় : ok… না দিলে…
নীড় মেরিনকে কোলে তুলে ১টা কেবিনে ঢুকলো।
নীড় : সামনে তাকাও… দেখো কে?
মেরিন : ….
নীড় : উফফ… তুমিও না….
নীড় মেরিনকে বসিয়ে মুখ patient এর দিকে ঘুরালো। মেরিন দেখলো মাহির…
মেরিন যেন আকাশ থেকে পরলো….
.
চলবে…