হলদে_প্রজাপতি পর্ব-৪৭

0
263

#হলদে_প্রজাপতি
(প্রাপ্তমনস্কদের জন্য )
— অমৃতা শঙ্কর ব্যানার্জী ©®

সাতচল্লিশ

( আগের অধ্যায়গুলোর লিংক অধ্যায়ের শেষে দেওয়া হল)

মানস ঘুরে আবার নিজের ডেরায় ফিরে এসেছি আজ পাঁচদিন হলো । সত্যি কথা বলতে কি, প্রকৃতির স্পর্শ এক অরূপ রতন । মনের কত ক্লেশ, কত গ্লানি, কত যন্ত্রনা, যে নিজের মতো করে ধুয়ে নিয়ে চলে যায়, তা একমাত্র তাকে নিবিড় ভাবে ভালোবেসে তার ছায়াঘন আশ্রয়ে গিয়ে না দাঁড়ালে বোঝা যায় না । শীতের ঝরা পাতার মরসুম শেষে বসন্তের নব উন্মেষের মতই আমার মনের বিভিন্ন কোণে সবুজের ছোঁয়া লেগেছে। ম্যাজিকাল টাচ অফ নেচার ! আর, একটা খবর পেয়েছি । খবরটা পেয়েছি জাস্ট গতকাল । অনলাইনে একটা ইন্টারভিউ দিয়েছিলাম । ওদের হেড অফিস সল্টলেকে । ওরা ফাইনালি সিলেক্ট করেছে । সেই অর্থেই মেইল পাঠিয়েছে । আমায় যত তাড়াতাড়ি সম্ভব জয়েন করতে বলেছে। ইমেইলটা দেখার পর অবশ্য আমার স্বস্তি অবসাদ দুইই হয়েছে। চেয়েছিলাম এই চাকরিটা ছেড়ে কলকাতার দিকে চলে যেতে । সে সুযোগ মিলেছে , তাই স্বস্তি। আবার এই অনাবিল সবুজ ক্ষেত ছেড়ে সেই আবার ইঁট-কাঠ-পাথরের যান্ত্রিক শব্দের রাজ্যে । চোখের শান্তি ফুরিয়ে যাবে। মন কিছু চাইতে ভুলে যাবে ।

আজ ভোরবেলাতে উঠেছি । ছাদের উপর উঠে আমার সাম্রাজ্যে একবার চোখ বুলিয়েছি । ছোট-বড় যাই হোক , আমি এখানকার সাম্রাজ্ঞী ছিলাম বটে । ছিলাম বলছি কেন ? এখনো আছি । তবে আর বেশিক্ষণ নয় । আজকে না হলেও, দু-তিন দিনের মধ্যে , বা খুব বেশি হলে এক সপ্তাহের মধ্যে রিজাইন করব । এখনো অফিশিয়ালি মেইল সেন্ড করিনি মালিকপক্ষকে । তবে খসড়া তৈরি করে রেখেছি । দুচোখ কেমন যেন ঝাপসা হয়ে এসেছিল । ভোরের নরম আলোয় চোখ মেলেই এই সবুজের সমারোহ আর কি কখনো দেখতে পাবো এই জীবনে ? যাক্ , অবশেষে আমার উত্তরবঙ্গ আর চা বাগানের সঙ্গে এ জীবনের মতো যাবতীয় সম্পর্ক চুকেবুকে যাবে । এই অনাবিল সবুজ আমার মনকে বারে বারে মরুভূমি করে দিয়েছে । সব সবুজ , সব রস শুষে নিয়ে ছিবড়ে করে দিয়েছে। ফিরে গেছি রিক্ত হাতে । অথচ এই সবুজই আমায় স্বপ্ন দেখতে শিখিয়েছিল । স্বপ্ন বুনতে শিখিয়েছিল । স্বপ্নের সঙ্গে বসতি গড়তে শিখিয়েছিল। স্বপ্নের হাটে নিত্যনতুন রংচঙে জিনিসপত্র কেনাবেচা করেছি। শেষ প্রাপ্তিটুকু ছিল ‘পাতা’ । যাক গে । ও ওর মতো থাক । স্বপ্ন জড়িয়ে বেঁচে থাকুক আমার পাতা। আমি আমার স্বপ্নের কঙ্কাল এখানে এই চা বাগানের মাটিতে কবর দিয়ে সারা জীবনের মতো এই যে চলে যাব , আর কখনো এখানে আসব না । এই উত্তরবঙ্গ, এই চা বাগান, আমায় কষ্ট ছাড়া আর কিছুই দেয়নি।

চাদরটা জড়িয়ে নিয়ে সোনালী রোদ পিঠ পেতে নিতে নিতে আমার বাগানের চা’য় চুমুক দিচ্ছিলাম। হারানদা বসে আছে সামনে। টগর যখন থেকে শুনেছে আমি এখানকার চাকরি ছেড়ে কলকাতায় চলে যাব, তখন থেকে আমার সঙ্গে আর একটাও কথা বলেনি । অভিমান হয়েছে ওর। ঠক করে দুকাপ চা টি টেবিলের ওপর নামিয়ে দিয়ে চলে গেছে ভেতরে । হারানদা শীতের মরসুমী ফুল নিয়ে এসে ফুল এনার্জি নিয়ে আয়োজন শুরু করে দিয়েছে।
আমি চলে যাব শুনে মাটির ওপর উবু হয়ে বসে মানুষটা দুটো হাত জড়ো করে হাঁটুর ওপর রেখে দুলতে দুলতে মরসুমী শীতের চারাগুলোর দিকে তাকিয়ে থেকে বললো , তা যাবা কোথায় দিদিমণি ? কলকেতা ?
— হ্যাঁ সেখানেই-
তাচ্ছিল্যের হাসি হেসে মানুষটা বললো, তোমরা কেনে হেথা হাঁপিয়ে মরো বলবা ? আমি কলকেতা দেখছি । এই বড় বড় বাড়ি, ঘর, ফিলাট , বিরিজ । তবে গাছ কোথায় ? গাছ কেটে কেটেই তো সব হচ্ছে ।
আমি আর কি বলব ? চুপ করে রইলাম। একটা দীর্ঘশ্বাস পড়ল ।
হারাণদা বললো, আমাকে বুঝছেন , কেউ টেকা দিয়েও কলকেতায় ধরে রাখতে পারবা না । মাটির আর গাছের গন্ধ বিনে কোত্তাও মোটে তিস্টুতে পারি না ।
আমি বললাম , আমরা পারি । আমরা যে সব সংকর প্রজাতির ।
জিজ্ঞাসু চোখে আমার দিকে তাকাল হারানদা , আজ্ঞে দিদিমুণি ?
বুকটা বেশ হালকা করে লম্বা একটা দীর্ঘশ্বাস ফেলে বললাম, আমরা সব সংকর প্রজাতির বুঝলে কি না ? মন চায় , মাথা চায় না । মনের কথা খুলে বলার আমাদের ক্ষমতা নেই। তুমি যেমন সুন্দর করে বলে দিলে কলকাতায় গিয়ে তুমি থাকতেই পারবে না। আমিও কোথাও হয়তো পারি না , বুঝলে হারানদা ? কোথাও বড় হাঁফ ধরে । তবুও এভাবে বলতে পারি না তোমার মত সহজ করে।

মা আমার কাছে কথাটা শুনে অস্থির হয়ে উঠল । বলল , যা করছিস ভেবে চিন্তে করছিস তো ?
কি জানি ভেবে চিন্তা করছি কিনা । আমি নিজেই তো জানি না । সব প্রশ্নের উত্তর হয় না।
কিছুক্ষণ চুপ করে থেকে মা বলল , আবার তো সেই ফ্ল্যাটের মধ্যে। তোর বাবার সব জিনিসপত্র । সেই ঘরটা । অথচ মানুষটা নেই । ভালো লাগবে কি সেখানে?
কথাটা সত্যি। ভীষণ রকম সত্যি । যেন যেচে যেচে অশান্তিকে ঘাড় পেতে নেওয়া । তবুও সব অবসাদটুকু মেনে নিয়েই এই চাকরিটাই রিজাইন করার সিদ্ধান্ত নিলাম । নতুন করে যাত্রা শুরু হোক। এখানে থাকার ভরসা পাচ্ছি কই ?

মন ঠিক করে ল্যাপটপের ডালাটা খুলে বসলাম । মেলের খসড়াটা ফাইনালি একবার চেক করে নিয়ে পাঠিয়ে দিতে হবে । খসড়াটা দেখলাম । একবার, দুবার, তিনবার, চারবার .. । চোখ বুলিয়েই চলেছি । কোথাও কোনও ভুল নেই । পাঠিয়ে দিলেই হল । যদিও এটা রেজিগনেশন লেটার নয় । তবে আভাস দেওয়া আছে । কিন্তু, পাঠাতে হাত সরছে না । টুকরো টুকরো কত ছবি —
বাবার হাত ধরে মর্নিং ওয়াক .. পাতার সঙ্গে সেই পিকনিক .. ইন্দ্রাশিষ বাবুর গাওয়া গান .. রাত্রিবেলা রিসোর্টের ব্যালকনি থেকে দূর আবছায়ায় আলতো তাকিয়ে থাকা .. হালকা গোলাপি বেগুনি ফুলে মাখামাখি জারুল গাছটার পাতার ফাঁক দিয়ে ঝুপ করে দিনের শেষ আলোটুকু মিলিয়ে যাওয়া .. চা বাগানের বুক চিরে মেঠো পথে দিগন্তের দিকে হারিয়ে যাওয়া .. জ্যোৎস্নার বৃষ্টিতে ধুয়ে যাওয়া চা গাছের পাতাগুলো .. এসবই আমার বড় আপন হয়ে উঠেছিল । কি জানি হয়তো বা এখানে ম্যানেজার হয়ে আসার জন্যই এ সমস্ত কিছুর ওপর আমার একটা স্বাভাবিক অধিকারবোধ জন্মেছিল। এ সমস্ত আয়োজন যেন আমার জন্যই । আমার বড় কাছের । শুধুমাত্র প্রকৃতি বা ব্যক্তি , বস্তুসমষ্টি যেন নয় । প্রত্যেকে আলাদা আলাদা জীবন্ত অস্তিত্ব নিয়ে জ্বলজ্বল করতো । শুধুমাত্র একটা মেইল বডিতে টাইপ করা এই অংশটুকু নিমেষের মধ্যে গন্তব্যস্থলে পৌঁছে গিয়ে আমাকে এই সমস্ত কিছুর থেকে আলাদা করে নেবে !

তাকিয়ে আছি ল্যাপটপের আলো জ্বলা পাল্লাটার দিকে । কি মনে হতে ইমেইলটা পাঠালাম না । হাত চলে গেল মোবাইলের দিকে । নটা বাজছে। ফোনটা তুলে নিয়েছি । বি আদ্যক্ষরের নামগুলোয় এসে থমকে দাঁড়িয়েছি। ফোনটা করেই ফেললাম ।
— কিরে আজ একেবারে সাতসকালে মনে পড়েছে আমার কথা ?
— হ্যাঁ একটু কথা ছিল। টাইম আছে তোর ?
— কি কথা বলতো ?
— পাঁচ মিনিট কথা বলার সময় আছে তো ?
— বল্ রে । ইম্পরট্যান্ট কিছু বলবি মনে হচ্ছে ?
— না তেমন ইম্পর্টেন্ট কিছু নয়। তবে তোকে একটা খবর দেওয়ার ছিল।
— কি খবর ?
— আমি এখানকার টি এস্টেটের চাকরি থেকে রিজাইন করছি ।
— কি বলছিস !
— হ্যাঁ , বেটার একটা অপশন পেয়েছি। কলকাতায় ফিরে যাব ।
— বেটার অপশন ?
কথাগুলো কেটে কেটে বলল বান্টি । তারপর বলল , তা কবে জয়েন করছিস ?
— এই ধর্ , সপ্তাহখানেকের মধ্যেই । আজকেই একটা ইমেইল সেন্ড করে ব্যাপারটা জানাবো । তারপরে অফিশিয়ালি রিজাইন করতে যেটুকু টাইম লাগে । তার আগে একবার কলকাতায় গিয়ে ওদের সাথে ফেস টু ফেস কথা বলে আসতে হবে । মানে , ওই যেখানে নেস্ট জয়েন করছি ।
— এটা কি তোর ফাইনাল ডিসিশন ?
— হ্যাঁ ফাইনাল ।
— হুম বুঝলাম । আর কিছু বলবি ?
— না , আর কিছু –
— ঠিক আছে । রাখ্ তাহলে এখন । আমি একটু বিজি আছি রে । তোকে ফ্রি টাইমে কল ব্যাক করছি ।

বান্টি রেখে দিলে ফোনটা । একটু কি রাফ শোনালো ওর কথাটা ? কে জানে ? যা শোনালো, শোনালো । ওর সঙ্গে হয়তো জীবনে আর কখনো দেখাই হবে না আমার । ফোনটাকে বিছানার ওপর ছুঁড়ে ফেলে মেলটা সেন্ড করে দিলাম । সেন্ট মেল । যা করার করে দিয়েছি। যদিও এটাতে ফাইনালি রিজাইন করার কোনো উল্লেখ আমি করিনি । কারণ অফিশিয়ালি রিজাইন এই মুহূর্তে করতে পারি না ।

দুপুরবেলার দিকে শুধু একবার বেরিয়েছিলাম । অফিসে বেশিক্ষণ কাজ করিনি । বিকেল হওয়ার আগেই ঘরে ফিরে এসেছি । শীতের বেলা । ঝুপ করে সন্ধ্যে নেমে আসবে । ছাদে উঠে পশ্চিমী রোদ মেখে চুপটি করে কার্নিশে ঠেস দিয়ে দাঁড়িয়ে জারুল গাছের পাতার ফাঁক গলে অস্তগামী কমলা বলটাকে দেখছিলাম । কাছাকাছি একটা বটগাছ থেকে লাল একখানা বটফল ঠোঁটে চেপে নিয়ে, একটা বসন্তবৌরি জারুল গাছটার ডালে এসে বসল । পায়ের নখে ফলটাকে চেপে ধরে ঠুকরে ঠুকরে তার সদ্গতি করে নিয়ে পাতার আড়ালে মিশে গেল । সবুজের সঙ্গে সবুজ। ন্যাচারাল ক্যামোফ্লেজ । কুক কুক্ কুক কুক্ .. ! পাতার ফাঁক থেকে ফুলে ফুলে উঠছে গলার কাছে লাল গুঁড়ি গুঁড়ি পালকগুলো । কিছুটা নেমে গিয়ে একটা অপেক্ষাকৃত মোটা ডালে ঠোকরাতে লাগলো । হয়তো ডালের ফোঁকরটাকে একটু বড় করে বাসা বাঁধার ইচ্ছা আছে । হঠাৎই মাথার গ্রে আর হোয়াইট ম্যাটারের মধ্যে ঘষাঘষি হয়ে ছিয়াশি বিলিয়ন নিউরোন সেলের মধ্যে একটা সুরের ঝঙ্কার উঠলো । মান্না দে’র মায়াময় গলায় সেই কালজয়ী গানের লাইনটা ! আহা !
‘ও কোকিলা তোরে শুধাই রে / সবারই তো ঘর রয়েছে , কেন রে তোর বাসা কোথাও নাই রে ..’

হঠাৎ একটা গাড়ির শব্দ । নিচে তাকিয়ে দেখলাম যদু গেট খুলছে । যদু মাঝে বেশ কিছুদিন ছিল না । এই কয়েকদিন হল আবার কাজে জয়েন করেছে । একটা আকাশ নীল কালারের সিডান ঢুকলো। এটা কার গাড়ি ? কে’ই বা এখন গাড়িতে করে আসতে পারে ? নিচের দিকে ঝুঁকে তাকালাম । গাড়ির দরজা খুলে বেরিয়ে এসেছে বান্টি । ওর সাথে সাথে পেছনের সিটের আরেকটা দিকের দরজাও খুলে গেল । কে নামছে ওটা ! পাতা ! বেবি পিংক কালারের , অনেকটা ঘের দেওয়া এমব্রয়ডারি কাজ করা একটা ফ্রক গা’য় । সামনের দিকে ড্রাইভারের পাশের দরজাটা খুলে নেমে দাঁড়িয়েছেন ইন্দ্রাশিষ বাবু ! এসব কি দেখছি আমি !

বান্টি গাড়ি থেকে নেমে চিৎকার করছে – তরুদি .. তরুদি .. তরুদি .. । থামছে না , ডেকেই যাচ্ছে । ডাকটা অবিশ্রাম ঝংকার তুলছে আমার মাথার অবশ নিউরোনগুলোর মধ্যে । ডাকাডাকি হাঁকাহাঁকি শুনে টগর প্রায় ছুটতে ছুটতে বেরিয়ে এলো ।
বললো , দিদি ছাদে আছে ।
বান্টি এবার ওপরের দিকে মুখ তুলে দেখতে পেল আমায় । প্রায় দাঁত-মুখ খিঁচিয়ে বলল , তখন থেকে চিৎকার করে যাচ্ছি , ওখানে গ্যাঁট হয়ে দাঁড়িয়ে আছিস যে ! শিগগির নেমে আয় !
অফিস থেকে ফিরে সালোয়ার কামিজটা তখনো চেঞ্জ করা হয়নি । গায়ের ওপর আলতো হাতে চাদরটা টেনে নিয়ে গুটি গুটি পায়ে নেমে এলাম নিচে । দাঁড়িয়ে আছি বারান্দার দরজার কাছে ঠেস দিয়ে । সামনে সবকিছু কেমন যেন ঝাপসা লাগছে । বান্টির মুখটা ঝাপসা হয়ে আসছে .. পাতার মুখটাও ..
আরেকজনের দিকে তাকাইনি আমি মোটেও । বড় অভিমান , বুকের ভেতর ঢেউ তুলেছে । চোখে সেই ঢেউ এসে আছড়ে পড়ছে । দুটো চোখ জলে ভরে আসছে আমার ..

ক্রমশ..

©®copyright protected

এক-
https://www.facebook.com/248680819255323/posts/978775899579141/

দুই-
https://www.facebook.com/248680819255323/posts/980083989448332/

তিন-
https://www.facebook.com/248680819255323/posts/981378992652165/

চার-
https://www.facebook.com/248680819255323/posts/983543179102413/

পাঁচ-
https://www.facebook.com/248680819255323/posts/986002805523117/

ছয়-
https://www.facebook.com/248680819255323/posts/987404668716264/

সাত-
https://www.facebook.com/248680819255323/posts/989485091841555/

আট-
https://www.facebook.com/248680819255323/posts/991102821679782/

নয়-
https://www.facebook.com/248680819255323/posts/993099491480115/

দশ-
https://www.facebook.com/248680819255323/posts/994279738028757/

এগারো-
https://www.facebook.com/248680819255323/posts/995634347893296/

বারো-
https://www.facebook.com/248680819255323/posts/998832147573516/

তেরো-
https://www.facebook.com/248680819255323/posts/1000733104050087/

চোদ্দো-
https://www.facebook.com/248680819255323/posts/1002718000518264/

পনেরো-
https://www.facebook.com/248680819255323/posts/1004549847001746/

ষোল-

https://m.facebook.com/story.php?story_fbid=1007202950069769&id=248680819255323
সতেরো-
https://www.facebook.com/248680819255323/posts/1009015169888547/

আঠারো-
https://www.facebook.com/248680819255323/posts/1011129543010443/

উনিশ-
https://www.facebook.com/248680819255323/posts/1013312572792140/

কুড়ি-
https://www.facebook.com/248680819255323/posts/1015118655944865/

একুশ-
https://www.facebook.com/248680819255323/posts/1017814589008605/

বাইশ-
https://www.facebook.com/248680819255323/posts/1019125995544131/

তেইশ-
https://www.facebook.com/248680819255323/posts/1021798458610218/

চব্বিশ-
https://www.facebook.com/248680819255323/posts/1024967944959936/

পঁচিশ-
https://www.facebook.com/248680819255323/posts/1031476470975750/

ছাব্বিশ-
https://www.facebook.com/248680819255323/posts/1034632350660162/

সাতাশ-
https://www.facebook.com/248680819255323/posts/1038754843581246/

আঠাশ-
https://www.facebook.com/248680819255323/posts/1046967802759950/

উনত্রিশ-
https://www.facebook.com/248680819255323/posts/1048831039240293/

ত্রিশ-
https://www.facebook.com/248680819255323/posts/1051696202287110/

একত্রিশ-
https://www.facebook.com/248680819255323/posts/1053606998762697/

বত্রিশ-
https://www.facebook.com/248680819255323/posts/1060747584715305/

তেত্রিশ-
https://www.facebook.com/248680819255323/posts/1064517157671681/

চৌত্রিশ-
https://www.facebook.com/248680819255323/posts/1073169890139741/

পঁয়ত্রিশ-
https://www.facebook.com/248680819255323/posts/1075303099926420/

ছত্রিশ-
https://m.facebook.com/story.php?story_fbid=1077175089739221&id=248680819255323

সাঁইত্রিশ-
https://m.facebook.com/story.php?story_fbid=426810745740602&id=100052350402509

আটত্রিশ-
https://m.facebook.com/story.php?story_fbid=431076141980729&id=100052350402509

উনচল্লিশ-
https://m.facebook.com/story.php?story_fbid=435617384859938&id=100052350402509

চল্লিশ-
https://m.facebook.com/story.php?story_fbid=440158787739131&id=100052350402509

একচল্লিশ-
https://m.facebook.com/story.php?story_fbid=444880253933651&id=100052350402509

বিয়াল্লিশ-
https://m.facebook.com/story.php?story_fbid=448896420198701&id=100052350402509

তেতাল্লিশ-
https://m.facebook.com/story.php?story_fbid=457879069300436&id=100052350402509

চুয়াল্লিশ-
https://m.facebook.com/story.php?story_fbid=461688418919501&id=100052350402509

পঁয়তাল্লিশ-
https://m.facebook.com/story.php?story_fbid=466038405151169&id=100052350402509

আগের পর্বটি-
https://m.facebook.com/story.php?story_fbid=472850991136577&id=100052350402509

ছবি : সংগৃহীত

LEAVE A REPLY

Please enter your comment!
Please enter your name here