#সাইকো_নীড়
part : 1
writer : Mohona
.
আলো Mental Asylum …
ডক্টর আকরাম ( হসপিটালের owner & senior ডক্টর) : কোথায় ক্রিমিনালটা? হ্যা কোথায় ক্রিমিনালটা?
ডক্টর দীপ্ত : কি হয়েছে স্যার.. কোনো সমস্যা?
আকরাম : সমস্যা? সমস্যার আর বাকী কি আছে? যেদিন থেকে ওই ক্রিমিনালটা আমার হসপিটালে এসেছে সেদিন থেকে আমার সব সমস্যা শুরু হয়েছে। bloody murderer…
দীপ্ত : স্যার ও murderer নয়।
আকরাম : হ্যা.. murderer নয়… murder & attempt to murder একই। বুঝেছো ডক্টর দীপ্ত? যে নিজের স্ত্রীকে খুন করার জন্য মাথায় গুলি করে সে তো মহাখুনী। যাই হোক কোথায় ও? জানো আজকে ও কি করেছে? আজকে ও আমার গাড়িতে ঢিল ছুরেছে।
দীপ্ত : স্যার ও তো স্বাভাবিক নয়। মানসিকভাবে দুর্বল।
আকরাম : দুর্বল না খুনী। হ্যা হ্যা খুনী… শুধুমাত্র ওর বাবার টাকার কারনে ওকে সহ্য করে আসছি ১বছর ধরে। আজকে ওকে আমি এমন শক দিবো যে ওর সব বাদরামো ঘুচে যাবে…
দীপ্ত : স্যার আপনি কেন ওকে এতো অপছন্দ করেন? ও তো…
আকরাম : খুনী… এখন তুমি ওকে খুজে আনানোর ব্যাবস্থা করবে না আমিই করবো?
দীপ্ত : যাচ্ছি স্যার…
দীপ্ত কয়েক কদম আগে বারলো ।
ঠিক তখনই ছোট ১টা পটাকা ডক্টর আকরামের পায়ের কাছে ফাটলো। আকরাম সাহেব চমকে তো উঠলোই সেই সাথে তার মুখেও কালি পরে গেলো। ধোয়ায়।
আকরাম : নীড়… ???…
তখনই বাচ্চাদের মতো হাসি শোনা গেলো। খিলখিল করে হাসতে হাসতে হালকা গোলাপী মিডিয়াম সাইজের ১টা তুলতুলে খরগোশ পুতুল হাতে বেরিয়ে এলো নীড় । আকরাম তো আরো রেগে গেলো। আকরামের লাল লাল রাগী ২টা চোখ দেখে নীড় একটু ভয় পেলো। ১কানে হাত দিয়ে
বলল : sorry …
বলেই আবার হাসতে লাগলো।
দীপ্ত : নীড়… shush…
নীড় : ok… shush… হাহাহা।
আকরাম : take him to the shocking room… right now…
নীড় : না না না না… অনেক কষ্ট হয় । ও দীপ্ত মামা… আমি যাবোনা।
দীপ্ত : স্যার এবারের মতো ওকে ক্ষমা কর…
আকরাম : not a word..
নীড়কে শকিং রুমে নিয়ে শক দেয়া হলো।
.
কিছুক্ষনপর….
নীড় উঠে বসলো। উঠে বসেই আবার খিলখিল করে হাসতে লাগলো। আর অন্যান্য patient মানে পাগলরা ওর চারপাশে ভীর করলো।
ভম্বল : এই নীড় তুই এতো খুশী কেনরে?
নীড় : কারন আমার না শক খেতে এতততততততততততোগুলা ভালো লাগেরে…
রাকিব : কেনরে!!!
নীড় : সেটা তো আমি নিজেও জানিনা।
সবাই হাহা করে হাসতে লাগলো।
রূপম : তুই তো দেখি পাগলরে নীড় … তুই নিজেই জানিসনা কেন… ইহিহিহি ইহিহিহি।
নীড় : চল…
ভম্বল : কোথায় রে?
নীড় : ওই জল্লাদ টাকলু পেটকা ফকিন্নি ডক্টরের মাথায় কাদা কাদা ঢালবো না। ময়লা ময়লা… yuck… হিহিহি।
সবাই : চল চল।
চঞ্চল : আমি কিন্তু পাহারা দিবো।
নীড় : দিস দিস। চল।
রূপম : ওই ওই ওই … তোর মুরগীটা রেখে যা।
নীড় হাহা করে হাসতে লাগলো।
নীড় : তুই তো দেখি মহা মহা মহা বোক। এটা মুরগী না। এটা তো খরগোশ …
রূপম : যাই হোক এটা রেখে যা। এটাতে কাদা ভরলে….
নীড় : না না না… আমি আমার পুন্টুসকে ছেরে কোথাও যাবোনা। চল…
সবাই মিলে দল পাকিয়ে বড় বালতিতে মাটি আর পানি নিয়ে কাদা বানালো । এরপর সবাই মিলে কাদা দিয়ে হোলি খেললো। এরপর আকরামের মাথায় কাদা ঢেলে দিলো।
আকরাম : নীড়… ???
.
একটুপর…
নীড় : আচ্ছা পুন্টুস বলতো ওই টাকলু the মহাপাগল সবসময় খালি নীড় নীড় নীড় করে কেন ? আমি তো জানি যে আমার নাম নীড়। তাহলে!!!
দীপ্ত : কারন তুই স্যারকে জ্বালাস।
নীড় : না না মামা । কে বলল? মিথ্যা কথা। আমি আগুনে ভয় পাই তো।
ডক্টর নেহা : স্যার বলতে চেয়েছিলো যে তুমি স্যারকে এতো disturbe করো কেন?
নীড় : কারন স্যার আমাকে বকা দেয়। ইহিহিহি … ইহিহিহি…
তখন হুইলচেয়ারে করে আরেকটা রোগীকে ভেতরে ঢোকানো হলো।সে অদ্ভূদ অদ্ভূদ ভাবে মুখের ভঙ্গী করছে।
নীড় : এই দারাও দারাও…
নীড় রোগীটার কাছে গিয়ে
বলল : বন্ধু… তোমার নাম কি?
নতুন রোগী : অভিভিভিভি…অভিভিভিভিভি…অভিভিভিভি…
নীড় : ইহিহিহি ইহিহিহি … কি পাগল। এই আবার বলোতো… কি তোমার নাম???
অভি : অভিভিভিভি অভিভিভিভি অভিভিভিভি।
নীড় : অভিভিভিভিভিভিভিভিভিভিভিভি….. হাহাহা হাহাহা… ইহিহিহি। এই ছেলেটা পাগল…
নীড় সবার কাছে গিয়ে গিয়ে অভির কথা বলতে লাগলো।
নেহা : ও না এই হসপিটালের সবথেকে cute patient … জানিনা কেন আকরাম স্যার ওকে এতো hate করে? একদম নিষ্পাপ নীড় … বাচ্চাদের মতো মস্তিষ্ক। স্বভাবও বাচ্চাদের মতো। বোঝাই যায় খুব ভালো মনের অধিকারী । যেকোনো কাজে কিছু না কিছু ভুল করেই… আচ্ছা ও পাগল হওয়ার আগে কেমন ছিলো?
দীপ্ত : মিস্টার পারফেক্ট ..। যে কাজ করতো just perfectly করতো। ও যদি কোনো কাজ করতো তবে কারো ক্ষমতা হতোনা সেটার খুদ বের করার। নীড় আহমেদ চৌধুরী বর্ষন মানে নিখুদ কাজ।
নেহা : আর মানুষ হিসেবে?
দীপ্ত : সাইকো। ও #সাইকো_নীড় …
নেহা : মানে?
দীপ্ত : নাই বা শুনলে অশান্ত বর্ষনের জাবনী…
.
⛈️⛈️⛈
৫বছর আগে…
⛈️⛈️⛈️
খান’স হসপিটাল …
কবির : মুভিটা কার ?
মেরিন-দোলা : শাহরুখ খানের।
কবির : ঠিক ধরেছিলাম যে আমার জোরা কবুতর ওই হিরো ছারা আর কারো ছবিই দেখবেনা।
মেরিন-দোলা : আবার জিগায়।
কবির : আচ্ছা যাও। তবে মুভিটা দেখে সরাসরি বাসায় । ok?
মেরিন-দোলা : ok…
কবির গাড়ি নিয়ে বেরিয়ে গেলো।
দোলা : uncle কি ভালোরে।
মেরিন : দেখতে হবেনা বাবাটা কার।
দোলা : হইসে। এবার চল ম্যাডাম সাইকো।
মেরিন : ওই আমি সাইকো না । আমি psychiatrist… মানে would be…
দোলা : ওই একই। অতো বড় word আমার মুখে আসেনা।
মেরিন : ok then আমিও তোকে লয়ার না লাইয়ার বলে ডাকবো।
দোলা : হুহ…
মেরিন : হাহাহা।
দোলা : তুইকি ছবিও এটাকে রেখে পারিসনা?
মেরিন : না। আমার পুন্টুসকে ছেরে আমি কোথাও যেতে পারিনা। উম্মাহ উম্মাহ উম্মাহ…
দোলা : হয়েছে এবার ওঠ।
মেরিন : হামম।
২জন গাড়িতে বসলো। মেরিন কেবল গাড়ি স্টার্ট দিবে তখন দোলা চিল্লিয়ে উঠলো।
দোলা : oh my god… জ্যোতি ইমাম জ্যোতি ইমাম …
মেরিন : কোথায় কোথায়?
দোলা : আরে ছাগল গাড়ি ভেতরে খুজছিস কেন? বাহিরে তাকা। ওইযে … গাড়িটা এখানেই থামলো। মানে তোদের হসপিটালের নিচে।
মেরিন : হ্যা হ্যা। ইশ she is too too much beautiful … সাথে আরেকজনও আছে। কে রে? ঘোর ঘোর ঘোর….
দোলা : ইইই… ???…
মেরিন : মাগো। আমার জানের কসম চুপ যা।
দোলা : i can’t..।
মেরিন : চিল্লাচ্ছিস কেন সেটা বল…
দোলা : নীড় আহমেদ চৌধুরী বর্ষন…
মেরিন : & who is he!!!
দোলা : তুই নীড়কে চিনিস না?
মেরিন : না?
দোলা : seriously …
মেরিন : হ্যা… কখনো তো কোনো মুভিতে দেখিনি আর না কোনো fasion show তে…
দোলা : তুই কি রে?
মেরিন : আমি মেরিন …
দোলা : ওরে idiot… তিনি নীড় আহমেদ চৌধুরী বর্ষন। dreamboy…
মেরিন : dreamgirl শুনেছি। but dreamboy… odd…
দোলা : আরে ইনি তো most handsome person … জনগনের crush…
মেরিন : তাই? তাহলে তো দেখতে হয় মিস্টার crushকে…
দোলা : ভালো কথা মনে করেছিস। come fast…
মেরিন : কিন্তু যদি crush না খাই তবে তোর কপালে দুঃখ আছে।
দোলা : chance ই নেই।
মেরিন : দেখা যাবে।
.
3rd floor …
নীড় আর জ্যোতির চারদিকে হসপিটালের doctor , patient , staff , patient দের family member -দের ভীর। সবাই চোখ ফাটিয়ে ওদের দেখছে।
মেরিন : ওমা… এখানে এতো তারাতারি এতো ভীর লেগে গেলো। সব তোর দোষ। গরু।
দোল : আমার দোষ না তোর দোষ?
মেরিন : অবশ্যই তোর দোষ।
দোলা : তু… বাদ দে। কিভাবে যে দেখি আমার নীড়কে।
২জন দেখার চেষ্টা করতে লাগলো। মেরিন লাফাতে লাগলো দেখার জন্য। এর পিছে তার পিছে গিয়ে মেরিন লাফাতে লাগলো নীড়কে দেখার জন্য ।
ডক্টর মিজান : আরে মামনি এভাবে লাফাচ্ছো কেন?
মেরিন : uncle আমিও দেখবো।
দোলা : বল আমরাও দেখবো।
মেরিন : আমরাও দেখবো।
মিজান : তোমার বাবার হসপিটাল… আর তুমি লাফিয়ে দেখবে। এই দেখি side side..
ডক্টর মিজান ভীর ঠেলেঠুলে মেরিন-দোলাকে সামনে পাঠালো।
দোলা : আমি পাগল হয়ে যাবে…
মেরিনও দেখলো নীড়কে। কালো ডেনিম প্যান্ট , কফি কালারের টি-শার্ট , ওপর দিয়ে কালো জ্যাকেট , মাথায় ক্যাপ যেটৈর মাথা পেছন দিকে ঘোরানে , ডান হাতে ২টা ঘড়ি ১টা স্বর্নের যেটাতে diamond বসানো আর আরেকটা সাদা স্বর্নের ঘড়ি । ডান হাত দিয়ে জ্যোতির কোমড় জরিয়ে রেখেছে। বাম হাতে ২ আঙুলের ফাকে ১টা সিগারেট। সেইসাথে ১টা হুইসকির বোতল। বাম হাতের দিকে নজর যাওয়ার আগে মেরিন নীড়কে দেখে লম্বা চওড়া crush খেলো।
মেরিন মনে মনে : ক্রাশিতো… ?…
আর যখন বামহাতে নজর গেলো তখন…
মেরিন মনে মনে : কি বেয়াদবরে বাবা হসপিটালে সিগারেট আর অ্যালকেহল। ছিঃ crush cancel …. ১মিনিট একে কোথায় যেন দেখেছিলাম…!!! কোথায় কোথায়? ও হ্যা মনে পরেছে। রমনায়। পড়ন্ত বিকালে। বাচ্চাদের মতো করে দোলনায় দুলছিলো। আর হাহা করে হাসছিলো। কিন্তু সেদিন তো এমন গরুর মতো ছিলোনা। সেদিন সাদা রঙের পায়জামা-পাঞ্জাবি পরেছিলো… পাগল ছাগল কোথাকার।
.
নীড় : hey beautiful lady … এখানে abortion এর জন্য best doctor কে?
নীড়ের এমনতরো কথায় receptionist কেয়া সহ সবাই অবাক হয়ে গেলো।
কেয়া : sorry sir…
নীড় কেয়ার কিছুটা সামনে ধোয়া ছুরে
বলল : বললাম যে এখানে abortion করানোর জন্য best ডক্টর কে?
কেয়া : ডডডক্টর জিনিয়া…
নীড় : call her… please …
কেয়া : স্যার আপনি যদি তার কেবিনে যেতেন তবে…
নীড় : i said call her…
ডক্টর জিনিয়া এলো।
জিনিয়া : what happen ?
নীড় : আমরা আমাদের baby টাকে abort করতে চাই…
জিনিয়া : আপনাদের বেবি… আপনাদের বি…
নীড় : হয়নি। she is my girlfriend … আপনার কোনো সমস্যা?
জিনিয়া : no..
নীড় : দেখুন আমি লুকিয়ে কাজ করিনা। so take her…
মেরিনের ভীষন রাগ উঠেছে। ঘৃণার দৃষ্টিতে নীড় দেখছে।
নীড় : ডক্টর জিনিয়া আমাকে না দেখে নিয়ে যান জ্যাতিকে…
নার্সরা জ্যোতিকে নিয়ে গেলো। একে একে ভীরও কমতে লাগলো। মেরিনও নীড়কে অনেক বকা দিয়ে ঘুরে গিয়ে হাটতে লাগলো।
নীড় : এইযে মিস snow white… দারান।
কেউ বুঝলোই না কাকে বলা হচ্ছে।
নীড় : এইযে white dress with blue dress…. stop…
তখন মেরিন আর দোলা থেমে গেলো। কারন মেরিন সাদা রঙের আর দোলা নীল রঙের থ্রিপীছ পরেছে ।
নীড় : turn…
আগে দোলা ঘুরলো। তার ৫সেকেন্ড পর মেরিন ঘুরলো। চোখে ১রাশ ঘৃণা আর বিরক্তি।
নীড় : white dress come closer…
মেরিন ঠায় দারিয়ে আছে।
নীড় হাত দিয়ে ইশারাও দিলো আর মুখেও
বলল : come closer…
মেরিন এগিয়ে এলো।
নীড় : এতো ঘৃণার কারন কি?
কথাটা শুনে মেরিনের কপালে ভাজ পরলো।
নীড় : এখান যতোগুলো মেয়ে বা মহিলা ছিলো সবাই চোখ ফাটিয়ে আমায় দেখছিলো। but you… তোমার চোখের দূর দূরান্তে কোনো ভালোলাগা নেই। কেবল ঘৃণা , বিরক্তি । why… why…
বলেই নীড় ১ঢোক হুইসকি খেলো।
মেরিন মনে মনে : হতচ্ছারা তো ঠিকই ধরেছে।
নীড় মেরিনের চোখের সামনে তুরি বাজালো।
নীড় বলল : hey snow white…
মেরিন চমকে উঠলো।
নীড় : বলো…
মেরিন just বলবে তখন আবার নীড়
বলল : oh i got it… তুমি কথা বলতে পারো না আর কানেও শুনতে পাওনা। but আমি বলাতে থেমেও গিয়েছিলে আর ঘুরেওছিলে। আমমম বুঝেছি মিস ব্লু সি থেমেছিলো বলে তুমিও।
মেরিন মনে মনে : অদ্ভূদ তো। কি কি ভেবেনিলো…
নীড় : no worry … আমি sign languageও জানি…
নীড় sign language এ কথাগুলো বলো।
নীড় : এখন তো বলো miss snow white… answer me…
মেরিন কিছু না বলে চলে গেলো। দোলাতো নীড়কে ড্যাবড্যাব করে দেখেই যাচ্ছে।
নীড় : এই deaf & dumb মেয়েরা পাগলও হয়!!! এই যে receptionist এখানে best doctor কে ?
কেয়া : ডডডক্টর কবির ফয়সাল খান।
নীড় : সে কি miss snow white এর treatment করতে পারবে? snow white এর বাকশক্তি আর শ্রবনশক্তি ফিরিয়ে আনতে পারবে!!!
কেয়া :এ্যা…
নীড় : 3rd class reaction …. snow white … my snow white…
.
মেরিন নীড়কে বকতে বকতে গাড়ির কাছে গেলো। হঠাৎ ওর ওরনায় টান লাগলো। মেরিন মনে করলো কিছুতে আটকে গিয়েছে। মেরিন ঘুরলো। ঘুরে দেখে নীড় ওর ওরনাটা ধরে রেখেছে।
মেরিন : এটা কেমন অসভ্যতামী?
নীড় : hey miss snow white , you can talk…
বলেই মেরিনের ওরনাটা ছেরে দিলো। আবার ১ঢোক হুইসকি গিলল। মেরিনের দিকে এগিয়ে গেলো।
নীড় : বউ হবে আমার? অন্তত ১দিনের জন্য। no worry ১দিন পরই divorce দিয়ে দিবো।
মেরিন : রাবিশ।
বলেই মেরিন গাড়ি নিয়ে চলে গেলো।
নীড় হাহা করে হাসতে লাগলো।
নীড় : যখন ১দিনের বউ হলেনা তখন তোমাকে সারাজীবনের বউ বানাবো মিস snow white….
ভীষন রাগ উঠেছে মেরিনের। আর রাগ উঠলে মেরিন ড্রাইভ করে যতোক্ষন রাগ না কমে।
মেরিন : কি অসভ্য লোকটা।
.
২.৫ ঘন্টাপর…
মেরিন বাসায় পৌছালো। দেখলো ওদের বাসার বাহিরে ৭-৮টা গাড়ি দার করানো।
মেরিন : আমাদের বাসায় কি কোন মন্ত্রী-মিনিস্টার এসেছে নাকি তার গাড়িবহর নিয়ে!!! এই রতনকাকা কে এসেছে গো?
রতনকাকা : নিহাল আহমেদ চৌধুরী এসেছো গো। বিয়ের প্রস্তাব নিয়ে।
মেরিন : কি? ???
.
চলবে…???