‘মেঘাচ্ছন্ন আকাশ’
-জান্নাত
পর্ব-৯|
[১৮+ এলার্ট!সংলাপে বিভিন্ন ১৮+ শব্দ ব্যবহার হয়ে যেতে পারে বা হতে পারে কিংবা হবে।এইজন্য যাদের এডাল্ট শব্দ শুনতে বা দেখতে ইতস্তত বোধ হয় তারা এড়িয়ে চলুন।]
.
সাড়ে চৌদ্দ ঘন্টার যাত্রা শেষে সকাল এগারোটায় ঢাকা নামক ব্যস্ত নগরীর এয়ারপোর্টে এসে নামলো প্রিশা।কাধে তার জামা কাপড়ের ট্রাভেল ব্যাগ।যার জন্ম এখানে,যার শৈশব জীবন কিশোর জীবন এখানে কেটেছে তারই মাতৃভূমি তার কাছে অচেনা লাগছে।গোল্ডেন আর ব্রাউন মিক্স কালারের চুল হলো প্রিশার,যা আপাতত ঝুটি করে আছে।চোখের রঙ সমুদ্রের মতো নীলাভ।পরনে নীল স্টিচ আর সাদা শার্ট ধোলা।গায়ের রঙ একদম ধবধবে সাদা।বিদেশী মানুষের গায়ের রঙ যেমন টকটকে তেমনই প্রিশার।আশেপাশের গুটিকয়েক মানুষজন ভাবছে ভিনদেশী মেয়ে দেশে আসছে।প্রিশা এয়ারপোর্টের বাহিরে দাড়িয়ে আছে চোখে সানগ্লাস দিয়ে।তাকে রিসিভ করতে আসার কথা কিন্তু আসে নাই।হাতঘড়িটার দিকে একবার নজর বুলিয়ে নিলো প্রিশা।
এগারোটা বেজে পচিঁশ মিনিট হয়ে গেছে।আশেপাশে অনেক ধুলোবালি উড়ছে,মাঝেমধ্যে প্রিশা নাকে হাত দিচ্ছে।এরকমভাবে সে তো থাকে নি আমেরিকায়।তার মতে তার জন্ম লালনপালন সব আমেরিকায় হয়েছে আর রাগিব করেছে সব সেটা।আশেপাশের লোকজন একটু ঘুরে ঘুরে দেখছে তাকে।প্রিশা মাথাব্যথা নেই সেদিকে,তার কেন জানি মনে হচ্ছে এই দেশের মাটির শেকড়ে আলাদা মায়ার গন্ধ আছে।কেন যেন তীব্রভাবে তাকে টানা হচ্ছে।কিছু উঠতি বয়সের ছেলেপিলে খুব শিশ মারছে।যা প্রিশার কাছে এখন রীতিমতো ইরিটেটিং লাগছে।কিছু বলছে না,দেখে আরো চড়ে বসছে তারা।এদিকে যে কেও তাকে রিসিভ করতে আসবে সেদিকেও কোন খেয়াল নেই কারো।
একটা মাঝবয়েসী মহিলা এসে প্রিশার সামনে দাড়িয়ে জিজ্ঞেস করলো,
-‘কামিং ফ্রম বিলেত?’
বিলেত শব্দ টা উনি এইচাবে উচ্চারণ করায় প্রিশার কিছুক্ষন ভাবলো উনি কি বুঝাতে চাইলো তখন প্রিশা জিজ্ঞেস করলো,
-‘আই কান্ট গেট ইউর কুয়েশ্চন মিস!’
মহিলা বললো,
-‘মি অলসো গোয়িং বিলেত।ইউ আসছো ফেরত বিলেত?’
ইংলিশে বলা বৃথা চেষ্টা করাটা প্রিশা বুঝতে পারলো।সে বললো,
-‘আপনি বাংলায় বলুন সমস্যা নেই।’
প্রিশার কথা শুনে মহিলাটি মনে হচ্ছে আকাশ থেকে পরলো।বিদেশি পুতুলে স্বদেশী ভাষা শুনে।তিনি বললো,
-‘হেইডা কি কইলা আম্মা!আমি তো ভাবতাসি তুমি আমরিকা থেকে আসিছো!’
প্রিশা ম্লান হাসলো আমরিকা উচ্চারণ শুনে।সে বললো,
-‘জি আন্টি আমি আমেরিকা থেকে এসেছি।’
মহিলাটি বললো,
-‘এতোটুকুন মাইয়াডারে বাপ মা একলা ছেড়ে দিসে নি?’
প্রিশা বললো,
-‘সঠিক বুঝলাম না।’
মহিলাটা বললো,
-‘পিচ্চি মাইয়াডারে একলা ছাইড়া দিসে নে।অবশ্য,আমরিকা থেকে বাচ্চা বাচ্চা মাইয়া পোলা গুলো রে একলা ছাইড়া দেয় বাপ মায়ে।’
প্রিশা হাসলো।প্রিশার কথা শুনে মহিলাটা আবারো বললো,
-‘হ্যাচা হুনলে সবাই হাসে!আমি রোকসানা সব জানি।এখন হেইডা কও তোমার বয়স কত আম্মাজান?’
প্রিশা বললো,
-‘ত্রিশ বছর।’
প্রিশার মুখে তার বয়স শুনে রোকসানার চোখে একদম কপালে।তার মুখটা হা হয়ে গেছে বিস্ময়ে।সে প্রিশাকে আরেকটু গোল গোল চোখে ঘুরে দেখলো।
রোকসানা বললো,
-‘মজা করতিসো আমার লগে?’
প্রিশা বললো,
-‘নো!আই এম সিরিয়াস।’
রোকসানা মুখে হাত রেখে বললো,
-‘তোমার চিকন-চাকন হাড্ডিওয়ালা ইলিশ মাছের মতো চকচকে মুখখান দেইখা আমি ২০বছর ভাবসি।তুমি যে এতো বড় আমি জানতাম না।হায় কপাল!’
প্রিশা কি বলবে বুঝতে পারছে না।অচেনা অজানা মহিলা এসে কথা ঝুড়ি নিয়ে বসে গেছে।আনকম্ফোর্ট লাগছে কিন্তু সে হেল্পলেস।
রোকসানা আবারোও জিজ্ঞেস করে,
-‘তুমি আইছো এখানে কি করতে?করোডা কি তুমি?’
প্রিশা বললো,
-‘আমি চাকরী করি।’
রোকসানা বললো,
-‘মাইয়া মানুষ কাম করবে দেশ উন্নতি করবে।ভালা ভালা।’
রোকসানার হঠাৎ করে কি হলো প্রিশার মুখে এই কথা শুনে মিইয়ে যেয়ে আর কিছু না বলে চলে গেলো।
.
সূর্যের আলোতে প্রিশাকে ভিজিয়ে দিয়েছে একদম ঘামে।শার্টের হাত ফোল্ড করলো।ক্লান্তিতে মনে হচ্ছে সে নিচে ডুবে যাবে।কাধের ব্যাগটা নামাতে যাবে তার আগে কোথা থেকে তুফানের মতো বাইক চালাতে চালাতে এসে প্রিশাকে দিলো এক ধাক্কা।প্রিশা ধড়াম দিয়ে রোডে পরে গেলো।ফোল্ড করা হাত থাকার কারনে কব্জিটা একদম সাথে সাথে কেটে গেলো।ছেচড়ে পরার কারনে ব্যাথাটা আঁকাবাঁকা হয়ে লেগেছে।প্রিশা কোনরকমে উঠে বসলো।নিজের পোষাক ঝেড়ে নিলো।
যে ছেলেটা এই কাজ করলো সে কিছুদুর এগিয়ে যেয়ে থামলো।পরনে বাইক রেইস করার পোষাক তার।মাথার হেলমেট টা খুলে ছেলেটা চুল ঝাকিয়ে নিলো।অনেকক্ষন চুল ওইভাবে হেলমেট পরে থাকার কারনে চুলটা ভিজে গেছে।পিছনে আরো কয়েকটা বাইক এসে থামলো ওই ছেলের কাছে।হাতে থালা গ্লোভস টা খুললো সে।তার সাথের বন্ধুরাও হেলমেট খুললো।
একজন জিজ্ঞেস করলো,
-‘ব্রো আর ইউ অলরাইট?’
ছেলেটা জাস্ট ঘাড় বেকিয়ে মাথা ঝাকালো।ছেলেটা এগিয়ে এসে দেখতেও আসলোনা যে কাওকে ধাক্কা মেরে সে অবস্থা খারাপ করে দিয়েছে।
প্রিশা রাগে চোখমুখ লাল হয়ে গেছে।এতোক্ষন আমেরিকা হলে টিকেট কেটে একদম জেইলে ভরে দিতো।সে বড় বড় পা ফেলে ওই ছেলের কাছে যেয়ে বললো,
-‘আর ইউ ব্লাইন্ড ইডিয়ট?কান্ট ইউ সি?’
মেয়েটার একদম ঝংকার দেয়া কথা শুনে ছেলেটা ঘুরে তাকালো।বাইকে হেলান দিয়ে স্প্রিডের ক্যান খাচ্ছিলো সে।এরকম ঝংকার শুনে বললো,
-‘আর ইউ টকিং টু মি?’
ছেলেটা নিজের দিকে একটা আঙ্গুল ঘুরিয়ে পুরা খামখেয়ালী ভাবে উত্তর দিলো।
এরকম খামখেয়ালী উত্তর শুনে প্রিশা চিবিয়ে চিবিয়ে বললো,
-‘এখানে তো আর জলজ্যান্ত নিজের পায়ে দাড়ানো কোন গাধা দেখছি না?’
প্রিশার কথা শুনে ছেলেটা একদম দুম করে রেগে গেলো।নাক টা একহাত দিয়ে মুছে সে প্রিশার দিকে আঙ্গুল ঝাকিয়ে ঝাকিয়ে জিজ্ঞেস করলো,
-‘হেয় কাঠপিস লেডি!নাও ইউ আর ক্রসিং ইউর লিমিট।’
প্রিশা তাচ্ছিল্যের সুরে বললো,
-‘ওহ রিয়েলি?সাচ এ ডাম্ব!’
প্রিশা আর কিছু বলতে যাবে তার আগে একটা আওয়াজ পিছন থেকে আসলো,
-‘আয়েশা জাহান প্রিশা কি আপনি?’
প্রিশা ঘুরে দাড়ালো।বয়স্ক লোক হাতে সাইনবোর্ড নিয়ে দাড়িয়ে আছে।কেমন বিদ্ধস্ত লাগছে তাকে দেখতে।প্রিশা বললো,
-‘জি আমি।’
বৃদ্ধ বললো,
-‘সরি ম্যাডাম।দেরী হয়ে গেছে বেশ।’
প্রিশা বললো,
-‘সমস্যা নেই চলুন!’
প্রিশা চলে যেতে লাগলে ছেলেটা পিছন থেকে চিৎকার দিয়ে বলে,
-‘আই উইল সি ইউ!’
প্রিশা কিছু বললো না শুধু ঠোটে বাকা হাসি রেখে নিজের হাত টা উঠিয়ে তার দিকে মিডল ফিঙ্গার শো করলো গাড়িতে উঠে চলে গেলো।
ছেলেটা পুরো থম মেরে গেছে।রাগে শরীর রি রি করে উঠছে।তার বন্ধুরাও বেশ অবাক।
তার ফ্রেন্ড একজন বললো,
-‘বাদ দে ব্রো।’
ছেলেটা বললো,
-‘আলাদিন মজুমদার একে শিক্ষা দিয়ে ছাড়বে।বাই হুক ওর বাই ক্রুক!’
চলবে
‘মেঘাচ্ছন্ন আকাশ’
-জান্নাত
পর্ব-১০|
[১৮+ এলার্ট!সংলাপে বিভিন্ন ১৮+ শব্দ ব্যবহার হয়ে যেতে পারে বা হতে পারে কিংবা হবে।এইজন্য যাদের এডাল্ট শব্দ শুনতে বা দেখতে ইতস্তত বোধ হয় তারা এড়িয়ে চলুন।]
.
নতুন পরিবেশ নতুন সবকিছু মিলিয়ে প্রিশা মনে হচ্ছে কোথায় যেন হারিয়ে গেছে।সবকিছু যেন আলাদা পরিচিত ঘ্রান আসছে।মনে হচ্ছে সে এই দেশেই জন্ম নিয়েছিলো।তার জন্মস্থান,তার লালনপালন,তার শৈশব স্মৃতি মনে হচ্ছে এখান থেকে কেটেছে।সুন্দর একটা গোছানো ফ্ল্যাটে উঠেছে প্রিশা।ছিমছাম সবকিছু।দুটো রুম,একটা বাথরুম,ছোট্ট ডাইনিং আর কিচেন আছে একটা।প্রিশা নিজের ট্রাভেল ব্যাগ থেকে নিজের জন্য টি-শার্ট আর টাউজার বের করলো ফ্রেশ হবার জন্য।তার আগে তার বাবাকে হোয়াটসঅ্যাপে ভয়েস মেসেজ পাঠালো যে সে পৌছে গেছে!
বাবাকে মেসেজ দিয়ে প্রিশা গেলো ফ্রেশ হতে। ওয়াশরুমে বেশখানিকটা সময় নিয়ে গোসল করে বেরিয়ে আসলো।অতিরিক্ত লম্বা চুল হওয়ায় কোনমতে চুলে তাওয়াল পেচিয়ে বের হলো প্রিশা।এতোক্ষন রাগিব থাকলে প্রিশাকে নিয়ে বারান্দায় চলে যেতো চুল শুকানোর জন্য।বাবা’র অভাববোধ করছে এখন থেকে।প্রিশা নিজের ফোনটা চেক করলো তার কাছে বাংলাদেশের সিম নেই কন্টাক্ট করবে কিভাবে কারোর সাথে।তার দেয়া ভয়েস মেসেজও যায় নি রাগিবের কাছে।
প্রিশা হালকা চাপা স্বরে বললো,
-‘শিট!’
প্রিশা ভুলেই গেছিলো তার কাছে না আছে বাংলাদেশের সিম আর না আছে ইন্টারনেট কানেকশন। কিভাবে কি করবে এইসব ভাবতে ভাবতে ফ্ল্যাটের কলিংবেল বাজলো।বুকের ভেতর টা ঠাস করে বাড়ি পরলো কলিংবেলের আওয়াজে।
প্রিশা প্রস্তুতি নিলো।তাওয়াল খুলে নিলো চুল থেকে,চুলকে উঁচু করে বাধলো।আস্তে আস্তে যেয়ে দরজা খুললো সে।দরজা খুলে দেখলো ১৫বছর বয়সী এক ছেলে হাতে একটা ছোট কার্টুন নিয়ে দাড়িয়ে আছে।
ছেলেটা জিজ্ঞেস করলো,
-‘পুলিশ আপু।তোমার জন্য বাংলাদেশ সিম আর ওয়াই-ফাই কানেকশন করার জন্য আমাকে পাঠিয়েছে।ওয়াই-ফাইয়ের লোক নিচে আছে।এখনই চলে আসবে।তুমি আমাকে জিজ্ঞেস করবে তাই আমি আগেই বলে দিলাম।’
বাচ্চা ছেলেটার মুখে আলাদা মায়া আছে।প্রিশা নিজেকে সামলে নিয়ে বললো,
-‘কাম ইন।’
ছেলেটা ভেতরে ঢুকতে বললো,
-‘ওহ তুমি তো বাংলা পারো না।আমিও ইংরেজি পারি না।সমস্যা নাই শিখে যাবো,স্কুলে তো যাচ্ছিই।’
প্রিশা বললো,
-‘তোমাকে কে বললো আমি বাংলা জানি না?’
প্রিশার মুখে বাংলা কথা শুনে ছেলেটার মুখ বিস্ময়ে হা হয়ে গেলো।সে বললো,
-‘তুমি পুরোটায় বিদেশী পুতুল।কিভাবে বাংলা জানো?’
প্রিশা বললো,
-‘আমার বাবা বাঙ্গালী।’
ছেলেটা আর কিছু বলতে যাবে তার আগে লোক আসছে ওয়াই-ফাই লাগানোর জন্য।যে যার মতো কাজ করছে।এই ফ্ল্যাটে একটা বুয়া ঠিক করা হয়েছে।যা সে পরশু থেকে আসবে।আর খাবার এই দুইদিন হোটেল থেকে আসবে।এসি নেই মাথার উপরের ফ্যান ভনভন করে ঘুরছে।প্রিশা গরম লাগছে খুব।ফ্যান টা তার স্যুট হচ্ছে না।নিজের মন অন্যদিকে ঘুরানোর জন্য ছেলেটাকে তার নাম জিজ্ঞেস করলো।ছেলেটার নাম শিভ।হিন্দু সে।
সবাই যে যার কাজ শেষে ওয়াই-ফাইয়ের পাস দিয়ে চলে গেলো।বাংলালিক সিম দিয়েছে প্রিশাকে সেটা ফোনে কানেক্ট করলো।ওয়া ফাই লাগানোর পর কানেকশন দেয়ার সাথে সাথে মেসেজের ঝড়।আর মেসেজ গুলো বেশিরভাগ বাবার দেয়া।ভয়েস মেসেজ টাও মাত্র ডেলিভারি হলো।কল দিয়ে বেশ কিছুক্ষন কথা বলে নিলো বাবার সাথে।
বাবার সাথে কথা শেষে প্রিশা ল্যাপটপ নিয়ে বসলো।ল্যাপটপে গোয়েন্দা টিম থেকে বিভিন্ন মেইল আসছে।ভিক্টিম কারা কারা হয়েছে সেই নিয়ে অনেক গুলো।ছবি গুলো মার্ক করলো সে।ফোন করে ভিক্টিমের ছবি গুলো সে আনতে বললো তার ফ্ল্যাটে।
প্রিশার যে রুম টা আছে সেখানে গেলো সে।রুমে কিছুই নেই।দেয়ালের এক পাশে কি কি যেন আকাঁ।বেশকিছুক্ষন পর কলিংবেলের আওয়াজ।প্রিশার বলা জিনিস গুলো এনেছে এক কন্সটেবল।প্রিশা সেইগুলো নিয়ে ওই রুমে গেলো।সাদা বোর্ড টাঙ্গালো সে কাটা ঠুকে।ভিক্টিমের ছবি এক এক করে সেই বোর্ডে দিলো।লাল মার্কার পেইন দিয়ে সবার ছবিতে মার্ক করলো।
নোট প্যাডে সবার ডিটেইলস লিখলো যে গত পাঁচবছরে কতজন ধর্ষণ হয়ে মারা গেছে।কতজনকে নির্মমভাবে মারা হয়েছে।সবগুলো ছোট ছোট কাগজে লিখে দেয়ালে সেট করলো।
সব শেষে প্রিশা তার বোর্ডের দিকে তাকালো।দাঁতে দাঁত চেপে বললো,
-‘শরীর প্রতিটার মাংসের শিরা উপশিরা জবাব দিবে তাদের কর্মের ফল।’
সমাপ্ত
[এইটা মেঘাছন্ন আকাশের প্রথম পরিচ্ছেদ।এই সেন্সিটিভ গল্প আমি অনেকবেশি লম্বা করবো তাই পরিচ্ছেদ আকারে দিচ্ছি।শীঘ্রই দ্বিতীয় পরিচ্ছেদ দিব।আমি রিসার্চ করি ভালো করে এই গল্পের আকারে যেন ভালো কিছু লিখে আপনাদের উপহার দিতে পারি।পাশে থাকুন]
I want season 2
Onek onek interesting and mistrial Golpo eita apu please please taratari season 2 diyen oppekhay thakbo ar onek onek thanks apu eto interesting golpo lekhar jonno
Onek onek interesting golpo eita apu please please taratari season 2 diyen