Ex গার্লফ্রেন্ড পর্বঃ২১

0
448

Ex গার্লফ্রেন্ড
পর্বঃ২১
#আবির হাসান নিলয়

আঙ্কেলঃঅনেকটা সময় তো বসে আছো।
এবার অন্তত কিছু একটা বলো।
আমিঃআগে আপনার মেয়ে আসুক তারপর
আঙ্কেলঃআরে পাগল ছেলে,আমাকে বললে
কি সমস্যা হবে?
আমিঃআপনাকে বিশ্বাস পাই না
আঙ্কেলঃহাহাহা,আগের ব্যবহার ভুলে যাও।
সেসব জীবন আর নতুন করে ফিরে পেতে
চাই না এবং যেতেও চাই না।
আমিঃসেটা তো ভালোই
আঙ্কেলঃআচ্ছা না বললে সমস্যা নেই।তোমার
বিষয়ে কিছু বলো।
আমিঃআমাকে নতুন করে কি চিনবেন?সেই
ছোট্ট বেলা থেকে দেখে আসছেন।আমার
থেকে আপনি আমার খবর ভালো জানেন।
আঙ্কেলঃভাইজান কোথায় থাকে এখন?
উনার সাথে তো দেখাই হয় না।জান্নাত অবশ্য
একদিন বলছিলো কোথাও নাকি গেছে।
সেখান থেকে কি ফিরে আসেনি?
আমিঃএখানে আসবে না আর।
আঙ্কেলঃকেনো?
আমিঃজায়গা কেনা হয়েছে।সেখানে এখন
বাসার কাজ চলছে।
আঙ্কেলঃকোথায় জায়গা কিনছো?
আমিঃআপনি জেনে কি করবেন?
আঙ্কেলঃবললে সমস্যা কি?
আমিঃআপনার মেয়েকে নিয়ে পালালে কেউ
যেনো কোনো প্রকার খোজ না পায়।
আঙ্কেলঃতাই নাকি,সাহস অনেক হয়েছে।
আমিঃআন্টি কি আসবে না?
আঙ্কেলঃসেটা আমি কি করে বলবো?
আমিঃকেমন স্বামী আপনি??
আঙ্কেলঃহাহা,তুমি আসলে ভালোবাসার মানে
সম্পর্কে এখনো তেমন কিছুই জানো না।
আমিঃহুম,আপনি তো বিদ্যাসাগর তাই আপনি
সব জানেন।
আঙ্কেলঃতুমি আমাকে কি ভাবো জানিনা।
তবে আমি আমার জীবনের মাঝের দিনগুলো
অনেক খারাপভাবে পার করেছি।আগে যখন
আমার আর রুহির(জান্নাতের আম্মু) বিয়ে
হয় তখন আমরা অনেক আনন্দ করতাম।
আর রুহি অনেক ঘুরতে ভালোবাসতো।আমি
যখন ব্যস্ত থাকতাম তখন ওকে নিয়ে বের
হতে পারতাম না।কিন্তু রুহি নিজের ইচ্ছামত
ঘুরতে বের হতো।কোথায় কখন যাবে সবটা
আমাকে বলতো।কিন্তু একদিন আমি নিজেই
এসব বলতে বারণ করে দিই।আমি চাই ও
ওর মতো জীবনটা উপভোগ করুক।খাঁচায়
বন্ধী করা পাখির মতো আমার সহধর্মিণীকে
কখনো চাইতাম না।রুহি নিজেও তখন মুক্ত
পাখি হয়ে চলাফেরা করতে শুরু করলো।

এটুকু কথা বলার পর একটা দীর্ঘশ্বাস ফেলল
তবে এসব জানার জন্য আমার আগ্রহটা
জেনো কয়েকগুণ বেড়ে গেলো।
আমিঃতারপর?
আঙ্কেলঃযখন আমাদের পরিবারে জান্নাতের
আগমন হয় তখন আমি অনেক বেশিই
খুশি ছিলাম।জান্নাত বড় হওয়ার সাথে সাথে
আমাদের ভালোবাসাটা কয়েকগুণ বেড়ে
যাচ্ছিলো।মা মেয়ে যখন যেখানে যেতে
চাইতো সেখানেই যেতাম।যখন কিছু আবদার
করতো সেটাই পালন করতাম।তবে সময়ের
সাথে সাথে আমি নিজেই পাল্টে যেতে শুরু
করি।নিজেকে পলিটিক্সের মাঝে জড়িয়ে
নেয়ার পরপরই আমাদের জীবনের সেই
সুখটা হারিয়ে যেতে শুরু করলো।মানুষজন
অনেকেই অনেক কথা বলতো।যেটা তখন
আমার মাথায় একদম সহ্য হতো না।ঠিক
তখন থেকেই রুহির উপর অত্যাচার শুরু
হয়।তবে এখন আমি বুঝতে পারছি,রুহি
ছাড়া আমার জীবনে কিছুই ছিলো না।আমার
মায়ের পরে যদি অন্য কেউ আমার পাশে
থেকে শক্তি যুগিয়ে থাকে সেটা একমাত্র
আমার স্ত্রী রুহি।
আমিঃআমার কপালে কি আছে কে জানে।

দুজন কথা বলছি তখন আন্টির আওয়াজ
ভেসে আসলো।
আন্টিঃআমাদের নিয়ে কথা হচ্ছে?
আঙ্কেলঃহুম,তোমার আমার আগের কথা।
আন্টিঃওহ
আঙ্কেলঃতোমাদের সাথে নাকি নিলয়ের কথা
আছে।ফ্রেস হয়ে এসে শুনো।
আন্টিঃএখনি শুনি
জান্নাতঃকিছু বলছো?(আমার কাছে বসলো)
আমিঃনা
জান্নাতঃগুড বর(চুপিচাপি)
আন্টিঃবলো
জান্নাতঃআমি সেটা বলছিলাম সেটা আম্মু
আঙ্কেলঃকি কথা?
আন্টিঃতোমাকে আমি আলাদা বলবো।
আঙ্কেলঃএখন বললে কি হবে
আমিঃপাখিকে ধমক দিতে নেই ?
আঙ্কেলঃএটাকে ধমক বলে নাকি?
আমিঃযেটাই হোক,বাট নো জোর করা।
আন্টিঃআমি তোর থেকে জানতে চাই
আমিঃকি?
আন্টিঃআমাকে কি বলতে চাস সেটা

আন্টির কথা শুনে বুকের মধ্যে একটু সাহস
জুগিয়ে বললাম….
আমিঃজানিনা আন্টি তুমি আমার কথাটা
কিভাবে নিবে।তবে বিশ্বাস করো আমি আর
জান্নাতকে ছেরে কষ্টে থাকতে চাই না।এতো
দিনে খুব ভালো করে বুঝতে পেরেছি জান্নাত
আমার কতোটা আপন ছিলো।ওকে ছাড়া
আমি কতোটা নিঃশ্ব সেটাও হারে হারে টের
পেয়েছি।নতুন কোনো ঝামেলাতে জড়াতে
চাই না।আমি আসলে জান্নাতকে বিয়ে করতে
চাই।আমি জান্নাতের দায়িত্ব নিতে চাই।
আন্টিঃহুম বুঝলাম,কিন্তু দায়িত্ব নিতে চাইলেই
কি নেয়া হয়ে যায়? জীবনে কি করবে আর
ওকেই বা কি খাওয়াবে?
আমিঃকিছু সময় আগে আঙ্কেলের কথা
শুনে বুঝতে পারছিলাম সবার আগে ভরসা
পাওয়াটা বেশি জরুরি।জান্নাত যদি আমার
প্রতি বিশ্বাস এবং ভরসা করতে পারে তাহলে
কঠিন রাস্তাটাও সহজেই পার করা যাবে।
আন্টিঃবুঝলাম, কিন্তু বিয়ের আগে একটা
আবেগ থাকে।তবে সেটা বিয়ের পর পুরপুরি
সেই আবেগটা হারিয়ে যায়।
আমিঃকি এমন করতে হবে যেটা করলে
আপনি বিশ্বাস করবেন আপনার মেয়েকে
আমি খুশি রাখতে পারবো?
আন্টিঃআমিই যদি বলে দেয় তাহলে সেটা
লুকিয়ে রেখে লাভ কি হচ্ছিলো?

হঠাৎ আন্টির এমন কথা শুনে বেশ অবাক
হয়ে যাচ্ছিলাম।তবে স্বাভাবিক ভাবেই বলতে
লাগলাম।
আমিঃজান্নাতের জায়গাতে অন্য কোনো
প্রকার সেকেন্ড চয়েস রাখতে পারবো না।
আন্টিঃপ্রথম প্রথম সবাই এটাই বলে।তবে
তোর সাথে আমার মেয়ে বিয়ে দেবো ঠিক
আছে।তবে একটা কন্ডিশন আছে।
আমিঃকি কন্ডিশন?
আন্টিঃপড়াশোনা শেষ না হওয়া অবধি
দুজনের কোনোপ্রকার যোগাযোগ করা যাবে
না।দুজন একদম আলাদা থাকবি।
জান্নাতঃআম্মু…!
আন্টিঃতুই যেটা বলছিলি সেটাই তো বললাম
জান্নাতঃতোমাকে বলিনি যোগাযোগ বন্ধ
করে দেয়ার জন্য।
আন্টিঃদেখ নিলয়,তুই যেমন মাহির ভালোর
জন্য রাফির পড়াশোনা শেষ অবধি অপেক্ষা
করার জন্য একটা কন্ডিশন দিছিস।তেমনি
আমিও আমার মেয়ের জন্য এটুকুতো করতে
হবেই তাই না?
জান্নাতঃএটা বাড়াবাড়ি হয়ে যাচ্ছে না?
আন্টিঃআমি নিলয়ের সাথে কথা বলছি
জান্নাতঃকথাটা তো আমাকে নিয়েই বলছো
আন্টিঃনিলয়ের কি মতামত?
জান্নাতঃও রাজি না
আন্টিঃসেটা ওর থেকেই আমি জানতে চাইছি
জান্নাতঃনিলয় বল
আমিঃ………
জান্নাতঃনিলয়??(ধাক্কা দিয়ে)
আমিঃহুম
জান্নাতঃতুই এক বাল*** কন্ডিশন মানিস
না।তুই এখন বল তুই এই কন্ডিশন কখনো
মানবি না।

কিছু সময় ভাবার পর বেশ বুঝতে পারছিলাম
সবাই মাহির উপর পরে আছে।তবে আমি
চাইনা মাহির জন্য আমাদের বন্ধুত্ব নষ্ট হোক।
আমিঃযদি কিছু মনে না করেন একটা প্রশ্ন
কর‍তে পারি?
জান্নাতঃনিলয়…!
আমিঃআমি কথা বলছি তো তাই না।
জান্নাতঃতোর যা ইচ্ছা কর,তোকে কিছুই
বলবো না।আমি শুধু তোকে চাই।
আমিঃআমি আপনার কথাই রাজি আন্টি।
জান্নাতঃমানে?
আন্টিঃতুই শিওর?
আমিঃহ্যা,আমি শিওর।
আন্টিঃজান্নাতের সাথে কোনোপ্রকার কোনো
কিছু দিয়েই যোগাযোগ করা যাবে না।তবে
যদি হঠাৎ সামনাসামনি দেখ হয় তখনকার
ব্যাপার আলাদা।
জান্নাতঃআমি তোমাকে কি বলেছিলাম আর
তুমি এখন আমার কি করলা?
আন্টিঃযেটা বললাম সেটাই থাকবে
জান্নাতঃনিলয় আমি সরি,তোর সাথে আমি
এটা নিয়ে আলাদা করে কথা বলবো।
আমিঃতুই নিজেই তো মাহির ব্যাপারে সবাইকে বলছিস।এখন আর কি করবো?
জান্নাতঃআম্মু তুই এসব মজা করছো তাই না?
আন্টিঃনা,আমি সিরিয়াস
আঙ্কেলঃবিয়ের পরেও কিন্তু পড়া যায়
আন্টিঃকিন্তু তখন আর এখনকার মতো করে
পড়া হবে না।
আঙ্কেলঃদুজনেই কষ্ট পাবে?
আন্টিঃনিজেদের সুখের জন্য যদি এটুকুই
করতে না পারে,তাহলে সারাজীবন সুখে
কিভাবে থাকবে?

উনাদের কথা শুনে আর লাভ নাই আমার।
উঠে বাসার বাইরে চলে আসতেই পেছন
থেকে জান্নাত জড়িয়ে ধরলো।
জান্নাতঃআমি সরি,জানিনা আম্মুর কি হয়েছে
সারাটা রাস্তায় বলেছি আমি তোকে ছাড়া
থাকতে পারবো না।তবুও কেনো এমন করছে
জানিনা।আমি এখনি তোর সাথে চলে যাবো।
আমিঃবাসায় যা,গিয়ে উনাদের সময় দে।
জান্নাতঃতুই আমাকে ভালোবাসিস না?
আমিঃ……
জান্নাতঃবুঝতে পেরেছি আমি,তুই আসলেই
একটা ভিতু।
আমিঃঠাসস ঠাসস,আমি ভিতু তাই না?তোর
আম্মুকে আমার ফ্যামিলির কথা কে বলছে?
আর বিয়ের জন্য প্রস্তাব কে নিয়ে গেছে তোর
বাসায়?তোর আমি কোন কথার অবাধ্য
হয়েছি বলতো?তুই যেটা যখন বলছিস সেটাই
করেছি।কিন্তু তুই আমার একটা কথাও শুনিস?
আমার কথা শুনে তুই কি করবি।তুই তো
নিজেই সব কিছু।তোর আম্মু কি বলল,তোকে
বিয়ে করার জন্য দুজনের পড়াশোনা শেষ
করতে হবে।কিন্তু এখন আমি তোকে বলছি,
তোর আম্মু যতোদিন না অবধি তোর হাত
আমার হাতে তুলে দিবে।ততোদিন এই ভালো-
বাসার সম্পর্ক নিয়ে তোর সামনে যাবো না।

কথাগুলো বলে সেখান থেকে সোজা বাসায়
চলে আসলাম।তবে আজ রাগ হচ্ছে অনেক।
বাসায় ঢুকে প্রথমেই মাহিকে ডাকলাম।।
আমিঃমাহি একটু বাইরে আয়
মাহিঃহুম,বল
আমিঃতুই রাফিকে ভালোবাসিস?
মাহিঃ……..
আমিঃযেটা সত্যি সেটা বল
মাহিঃজানিনা ওকে ভালোবাসি কিনা।তবে
ওর সাথে এখন অনেক ভালো বন্ধুত্ব হয়েছে।
তবে রাফি নিজে অনেকবার ভালোবাসি
বললেও আমি ভেবেছি মজা করে বলছে।
আমিঃঠিক আছে
মাহিঃকিছু হয়েছে?
আমিঃনা,তেমন কিছু না।
মাহিঃজান্নাত আপুর বাসা থেকে কি বলল?
আমিঃদিবে না
মাহিঃওহ,মন খারাপ করিস না।দেখিস সব
ঠিক হয়ে যাবে।
আমিঃহুম
মাহিঃচা খাবি?
আমিঃথাক এখন এসব করা লাগবে না।
মাহিঃআরে সমস্যা নেই

মাহি রান্নাঘরে গিয়ে দুজনের জন্য দুটো চা
বানিয়ে এনে বসলো।
আমিঃথ্যাংক’স কুত্তী
মাহিঃকুত্তা,আচ্ছা একটা কথা বলি?
আমিঃআমাকে কিছু বলার জন্য পারমিশন
লাগবে নাকি?
মাহিঃওকে,চল বাসা থেকে ঘুরে আসি।
আমিঃকেনো?
মাহিঃবাসার কথা মনে পড়ছে।মাসখানেক
হলো কাউকেই দেখি না।
আমিঃযাবি কবে?
মাহিঃতোর ইচ্ছা,তবে তাড়াতাড়ি।
আমিঃঠিক আছে।আগামীকাল কলেজ শেষ
করে কাল রাতেই রওনা দেবো।
মাহিঃনা না,এই শীতের মধ্যে রাতে আমি
যাবো না।পরশুদিন যাবো একদম।
আমিঃঠিক আছে।

পরেরদিন কলেজে…….
কলেজ মাঠে বসে আছি তখন বন্ধুরা আসলো।
জয়ঃকি অবস্থা?
আমিঃএইতো ভালো
রাফিঃকিছু হয়েছে নাকি?
আমিঃকি হবে?
রাফিঃজান্নাতকে দেখলাম বাসায় চিল্লাচিল্লি
কর‍তে।না খেয়ে হয়তো কলেজে আসছে।
আমিঃওহ
রাফিঃদেখা হয়নি
আমিঃএখনো হয়নি
—তোরা একটু যা(পেছন থেকে জান্নাত বলল)
—ঠিক আছে
জান্নাতঃএভাবে মনমরা হয়ে বসে আছো কেন
আমিঃআমার মন ঠিকই আছে।
জান্নাতঃদেখো আমি বাসায় সব মানিয়ে
নেবো।তবুও প্লিজ তুমি এমন করে থেকো না।
তোমাকে এমন দেখলে আমার ভালো লাগে না।
আমিঃআমি এমনই ছিলাম এখনো আছি।
জান্নাতঃভালো,চলো আজ ঘুরতে যাবো?
আমিঃকেনো?
জান্নাতঃআমাদের ঘুরতে যাওয়া বারণ নাকি?
আমিঃআমরাই কেনো ঘুরতে যাবো?
জান্নাতঃতুমি আমার বয়ফ্রেন্ড তাই।
আমিঃআমি গতকাল কি বলেছি?
জান্নাতঃভুলে যাও না সেসব কথা
আমিঃকালকের কথা ভুলতে বললে তোকে
সহ ভুলে যাবো।
জান্নাতঃতোমার বা** ?

আর কোনো কথা না বলে জান্নাত রাগ দেখিয়ে
সেখান থেকে চলে গেলে আমিও বসে না
থেকে ক্লাসে আসলাম।যথারীতি সবগুলো
ক্লাস শেষ করে বাসায় চলে আসলাম।

রাতেরবেলা কয়েকটা ড্রেস প্যাক করছি
তখন মাহি এসে আমাকে হেল্প করতে লাগলো।
আমিঃতুই তোরগুলো ঠিক কর।
মাহিঃআমারগুলো হয়ে গেছে।
আমিঃথাকবি কয়দিন?
মাহিঃযতোদিন ইচ্ছা করে
আমিঃযদি এখানে আসতেই ইচ্ছা না করে?
মাহিঃইচ্ছা না করলেও এই বছর তো পাড়
করতেই হবে।এক্সাম দিয়ে যেখানে সেখানে
ভর্তি হওয়া যাবে।
আমিঃমাথায় সব সময় উল্টাপাল্টা কথা
মাহিঃহাহাহা
দুজন কথা বলার পাশাপাশি আমার ড্রেসগুলো
প্যাক করে খাবার খেয়ে ঘুমিয়ে গেলাম।
পরেরদিন,ভোর হতেই দুজন ফ্রেস হয়ে নাস্তা
করে রওনা দিলাম।

চলবে………
(আগামী দু-পর্বে শেষ করে দেবো)
আমার পেজের সাথে অ্যাড হতে পারেন।
https://www.facebook.com/abirhasanniloy09

LEAVE A REPLY

Please enter your comment!
Please enter your name here