Ex গার্লফ্রেন্ড পর্বঃ১৮

0
454

Ex গার্লফ্রেন্ড
পর্বঃ১৮
#আবির হাসান নিলয়

জান্নাতঃআপনার সমস্যা হলে বলতে পারেন।
আমরা অন্য কোথাও খুঁজে নেবো।
আমিঃআমার ঠিক এরকম কথাই ভালো
লাগে না।অন্য সবার থেকে তুই আমাকে খুব
বেশি ভালো করে চিনিস এবং বুঝিস।
জান্নাতঃআপনার মতামত জানতে চেয়েছি
আমিঃতোর উপর নির্ভর করে।
জান্নাতঃঠিক আছে,আমরা পরশুদিন সকাল
হতেই আপনার বাসায় যাবো।
সুমুঃহুম অনেক প্ল্যানিং আছে সেগুলো সব
করবো।তবে ভাইয়া প্লিজ একদিনের জন্য
কিছু বলেন না।
মাহিঃযেখানে জান্নাত আপু আছে,সেখানে
ওর বলার কিছুই নেই।
আমিঃতুই চুপ থাক,আর এখন চল
রাত্রিঃকোথায় যাবে?
রাফিঃশ্বশুর বাড়ি,বোনকে সাথে নিয়ে এসেছে
তাই নিশ্চয় বাসায় যাবে।
রাত্রিঃতুমি এতো রেগে কথা বলো কেনো ভাইয়া?
রাফিঃজানিনা,কোনো সমস্যা?
রাত্রিঃএকদমই না
রাফিঃচল আমরা যাই
হুমঃহুম

তিনজন কলেজ থেকে বের হয়ে সোজা
বাজারে গেলাম।প্রথমে নিজেদের জন্য কিছু
কিনতে হবে।মাহি আম্মুকে কল দিয়ে সব
জেনে নিলো রান্না করার জন্য কি কি লাগে
বা লাগতে পারে।সেই অনুযায়ী বাজার করে
কিছু ফলমূল,বিস্কুট ইত্যাদি নিলাম।আমার
একার পক্ষে এসব বয়ে নেয়া মোটেও সম্ভব
ছিলো না।রাফি থাকায় ও নিজেও কিছু
জিনিস নিয়ে বাসায় আসলাম।

বাসায় এসে বাজারগুলো রেগে সবাই সোফাএ
উপর বসে দীর্ঘশ্বাস নিলাম।
রাফিঃআমি তাহলে বাসায় যাই
আমিঃএখন বাসায় গিয়ে কি করবি?
রাফিঃসাড়ে ১১টা বেজে গেছে,বাসায় গিয়ে
গোসল করি।
আমিঃপরে যাস,এখন আড্ডা দেয়।
মাহিঃগেম খেলি সবাই?
আমিঃকি গেম?
মাহিঃলুডু
আমিঃমেয়েদের গেম আমরা খেলি না
রাফিঃআমরা না,শুধু তুই।
আমিঃতুই খেলিস?
রাফিঃঅবশ্যই,বাসায় ফ্রি থাকলে আম্মু আমি
আর রায়হাম মিলে মাঝেমধ্যেই খেলি।
আমিঃবাহ,চমৎকার।
মাহিঃতাহলে?
আমিঃতোরা খেল আমি পারি না
রাফিঃতবুও খেলবি
আমিঃআরে আমি গেম খাবো
মাহিঃতাতে কি,সবাই খেলবো।
আমিঃহারলে কিন্তু কিছু না
—ওকে

আর কি করা বাধ্য হয়ে খেলতে হলো গেম।
রাফির মোবাইল থেকে গেম বের করে শুরু
করলাম।প্রথম প্রথম ভালো খেললেও মাঝে
এসে দুজন মিলে আমার গুটিকে খেয়ে দেয়ে
সবগুলোকে ঘরে পাঠিয়ে দিলো।তবে চিন্তার
কোনো কারণ নেই,গেমটা আমি নিজেই
খেয়েছি।
রাফিঃযা গেম
আমিঃজোর করে দেয়া গেম
রাফিঃতবুও তো খাইছিস
আমিঃএজন্য খেলতে চাইনি
রাফিঃআচ্ছা আর বলবো না
আমিঃহু,তবে তোরা যদি আমা……

কিছু বলতে যাবো তখন ফোনে একটা কল
আসলো।অপরিচিত নাম্বার,হয়তো রং নাম্বার
কেউ হবে।তবুও কল রিসিভ করলাম……
—সরি
আমিঃঅগ্নিলা?
জান্নাতঃহঠাৎ এই নামে?
আমিঃতুই ভালো করেই জানিস এই নামে
তোকে আমি কখন ডাকি।
জান্নাতঃহুম
আমিঃতোরা কথা বল আমি আসছি।

সোফা থেকে উঠে রুমে চলে আসলাম।
জান্নাতঃবাসায় কে আছে এখন?
আমিঃরাফি আছে
জান্নাতঃওহ,আর আমি সরি।তখন আসলে
মনটা খারাপ ছিলো।তাই উল্টাপাল্টা কথা
বলে দিছিলাম।
আমিঃসমস্যা নেই
জান্নাতঃঠিক আছে রাখি,ভালো থাকবেন।
আমিঃশুধু সরি বলার জন্য কল করেছিলি?
জান্নাতঃহুম
আমিঃওহ,ঠিক আছে
জান্নাতঃহুম
আমিঃরেখে দে
জান্নাতঃআর একটা কথা
আমিঃহ্যা বল
জান্নাতঃসাদিয়ার বিয়ে ঠিক হয়েছে আগামী
২২ তারিখ।আঙ্কেল আন্টিকে বললে কি
সবাই বিয়েতে আসবেন?
আমিঃনা,আব্বু আম্মু এখানে আর আসবে না
জান্নাতঃতাহলে আপনি আর মাহি আসবেন
আমিঃকে আমরা?আর আমাদেরই কেনো
ইনভাইট করতে হবে?তোর বাসার সব সমস্যা
শুধুমাত্র আমার জন্য হয়েছে।
জান্নাতঃমনে করতে চাই না সেসব।তাই প্লিজ
পুরানো কথা মনে করিয়ে দিবেন না।
আমিঃএকটা কথা বলবো?
জান্নাতঃবলুন
আমিঃআমাকে কি সত্যি ভালোবাসিস?

প্রশ্নটা করার পর দুজনই চুপ ছিলাম।কেউ
কোনোপ্রকার কথা বলছিলাম না।তবে আমার
এই কথাটা খুব করে জানতে হবে।
আমিঃনিজের মন যেটা বলে,সেটাই বল।
জান্নাতঃআচ্ছা এখন বাই

আমাকে কিছু বলার সুযোগ না দিয়ে কল
কেটে দিলো।অনেক বেশি কষ্ট হচ্ছিলো।তবে
আমারো করার কিছুই নেই,যখন জান্নাত
ছিলো তখন সবটা সময় ওকে রাগানোর
পিছেই পরে ছিলাম।কখনো ভালোবাসা খুব
একটা প্রকাশ করতে পারিনি।তবে সবটাই
কি আমার দোষ ছিলো..!

বেশ কিছু সময় এসব ভাবার পর রুম থেকে
বের হয়ে আসলাম।রাফি আর মাহি নিজেরা
আগের মতোই কথা বলছে।ওদের কিছু
বুঝতে না দিয়ে আগের মতো করে বসলাম।
তিনজন অনেকটা সময় কথা বলার পর
রাফি চলে গেলো।

বিকেলবেলা মাহিকে রান্নার কাজে হেল্প
করছি তখন হঠাৎ মাহি বলল..
মাহিঃজান্নাত আপু তোকে অনেক ভালোবাসে
আমিঃআমিও এটাই ভাবতাম,তবে আজ
আমার ধারণা হয়ে গেছে ও মোটেও আমাকে
আর ভালোবাসে না।
মাহিঃকে বলেছে তোকে?
আমিঃওর ফ্যামিলিতে যেসব সমস্যা হয়েছে
সব আমার জন্য হয়েছে।
মাহিঃতুই সব সময় নেগেটিভ ভাবিস
আমিঃতুই কথা বলার জন্য রান্না আবার
খারাপ করিস না।
মাহিঃতুই আপুকে সরি বল(রান্না করতে ব্যস্ত)
আমিঃসরি কেনো?
মাহিঃভালোবাসার ক্ষেত্রে দোষ থাকলেও
সরি বলতে হয়,না থাকলেও বলতে হয়।
আমিঃতুই এসব কিভাবে জানিস?
মাহিঃশুনেছি আমি।
আমিঃপ্রেম করিস কারো সাথে?
মাহিঃআজ্ঞে না,তবে স্যার হুমায়ন ফরিদি
বলেছেন এটা।
আমিঃতবে ভালোবাসার রং পাল্টাই।তুই
হাজারো সরি বলেও সম্পর্ক টিকিয়ে রাখতে
পারবি না।ভালোবাসা টিকিয়ে রাখার জন্য
প্রয়োজন আস্থা,ভালোবাসা আর সম্মান।
মাহিঃসেটা ঠিক,তুই বরং বাইরে থেকে ঘুরে
আয়।আমি রান্না করে নেবো।
আমিঃপারবি একা?
মাহিঃতোর কথা শুনে মনে হচ্ছে আমি কিছুই
করতে জানি না
আমিঃআচ্ছা যাচ্ছি।

বাসা থেকে বের হতেই জয় কল দিলো।
জয়ঃকই মামা তুই?
আমিঃতুই জেনে কি করবি?
জয়ঃমাঠে আয়,আমিও আসছি।
আমিঃরাফিকে কল দে
জয়ঃহুম

কল কেটে দিয়ে মাঠের দিকে রওনা দিলাম।
মাঠে এসে দেখলাম জয় আগেই চলে
আসছে।হয়তো রাস্তায় বের হয়ে কল করছে।
হারামির কাছে গিয়ে জিজ্ঞাস করলাম….
আমিঃআসলি কবে?
জয়ঃআজ রাতে
আমিঃওহ,সালা গিয়ে কোনো খোজ নিস নাই
জয়ঃভাই অনেক প্যারার মধ্যে ছিলাম।
আমিঃহো জানি,মাইয়া নিয়ে ঘুরছোস
জয়ঃতোরে সত্যি বললেও বিশ্বাস করবি না
আমিঃরাফিরে কল দিছিলি?
জয়ঃফোন ব্যস্ত
আমিঃআবার দে
জয়ঃহুম

পকেট থেকে ফোন বের করে আবার কল
দিলো তবে এবারও ব্যস্ত।আমি আমার ফোন
দিয়ে কল করলেও ব্যস্ত পেলাম।সালা এখন
আবার কার সাথে প্রেম করে।তাই একটা
মেসেজ দিলাম,“২ মিনিটের মধ্যে মাঠে আয়”
মেসেজ দেয়ার পর দুজন আবার কথা
বলতে শুরু করলাম।হঠাৎ লক্ষ্য করলাম
জান্নাত আর সাদিয়া বাসা থেকে বের হয়ে
কোথায় যাচ্ছে।তবে জয় সাদিয়াকে বলল…
জয়ঃকিরে কই যাস?
সাদিয়াঃআরে তুই,কবে বাসায় আসছিস?
(আমাদের দিকে এগিয়ে এসে)
জয়ঃআজ রাতেই আসছি।কি অবস্থা তোদের
সাদিয়াঃএইতো ভালো
জয়ঃকোথায় যাচ্ছিস?
সাদিয়াঃবৃষ্টিদের বাসায়
জয়ঃকেনো?
সাদিয়াঃএকটা কাজের জন্য
জান্নাতঃআপনি কিছু বলছেন না যে?
আমিঃআমি?
জান্নাতঃহ্যা আপনি
আমিঃআমাকে জিজ্ঞাস করলে তো কিছু
বলবো।যেখানে কাছের মানুষটাই আমার
থেকে নিজেকে গুটিয়ে নিয়েছে,সেখানে
বন্ধুবান্ধব কি করে পাশে থাকবে.!
জান্নাতঃওহ,আসছি।

আর কিছু না বলে চলে গেলো।জানিনা ওর
মাঝে কি হয়েছে তবে আমি এমন জান্নাতকে
কখনো চাইনি।
——————————————————————
পরশুদিন,,,,,,
আজ কলেজে যাবো না তাই ঘুম থেকে উঠতে
অলসতা করছিলাম।মাহি অবশ্য অনেকবার
উঠার জন্য ডেকেছে তবে আমি ইচ্ছা করেই
উঠিনি।অনেকটা সময় পর অনেকের কথা
শুনতে পেলাম।তাই আর শুয়ে না থেকে
উঠে ফ্রেস হয়ে রুমের বাইরে আসলাম।
জান্নাতরা চলে আসছে বাসাটা সাজানোর
জন্য।তবে এখন এসব দেখে লাভ নেই,ক্ষুধা
লেগেছে অনেক।খাওয়ার পর সবাইকে
হেল্প করলেও পারবো।টেবিলে বসে খেতে
শুরু করতেই লক্ষ্য করলাম জান্নাত আমার
দিকে কেমন আড় চোখে তাকিয়ে আছে।
আমিঃএমন করে তাকানোর কি আছে?যদি
আমার পেট খারাপ হয় তখন?
জান্নাতঃআজাইরা চিন্তাভাবনা
আমিঃখেয়ে আসছিস?
জান্নাতঃহুম
আমিঃতাহলে কাজ কর
জান্নাতঃআমাদের হেল্প করলেও তো পারেন
আমিঃকরতে পারি,যদি তুই আমার সাথে
কাজ করিস।
জান্নাতঃজ্বি না,আপনার শখ হলে আপনি
নিজে আমার সাথে কাজ করতে আসুন।
আমিঃবেতন পাবো কি?
জান্নাতঃনা
আমিঃফ্রি করতে হবে?
জান্নাতঃট্রিট দেবো
আমিঃকি ট্রিট?
জান্নাতঃআপনাকে বার্থডে পালন করার
সময় সাথে রাখবো।
আমিঃবাহ সুন্দর আইডিয়া।আমাকে দিয়ে
কাজ করানোর কতো শখ।
জান্নাতঃবাল আপনি করলে করেন না করলে
চুপ থাকবেন।হুদাই এমন প্যাঁচাল পেরে
আমার কাজ পিছিয়ে দিচ্ছেন।
আমিঃওকে আমি চুপ

আর কোনো কথা না বলে অনেক ধীরে ধীরে
খাওয়ার পাশাপাশি জান্নাতকে কাজ করতে
দেখছিলাম।আমার মুচকি হাসি দেখে জান্নাত
রেগে গেলেও কিছু বলার সাহস পাচ্ছে না।
কারণ জান্নাত আগের থেকে পাল্টে গেছে।
আগের জান্নাত থাকলে আমি শিওর এখানে
এসেই আমাকে মারতো।সে যাই হোক,এভাবে
তো আর সারাদিন খাওয়া যাবে না।তাই
খাবার শেষ করে হারামিগুলোকে কল দিয়ে
বাসায় আসতে বলে জান্নাতের সাথে কাজ
করতে শুরু করলাম।
আমিঃতোমার হাসিটা সুন্দর
জান্নাতঃবাজে কথা বাদ দেন
আমিঃআমি মোটেও বাজে কথা বলি না
জান্নাতঃসেটা দেখতেই পারছি
আমিঃবিয়ে করবে আমাকে?
জান্নাতঃআপনাকে বিয়ে করার কোনো ইচ্ছা
আমার নেই।
আমিঃআমার আছে
জান্নাতঃচুপ করে কাজ করেন প্লিজ
আমিঃওকে

এবার জান্নাতের কথামতো কাজ করতে
লাগলাম।জান্নাতের সাথে কাজ করতে ভালো
লাগছে তবে চুপ করে থাকতে মোটেও না।
কিভাবে জ্বালানো যায় সেটাই ফন্দি করতে
ব্যস্ত হলাম।কিছু সময়ের পর জান্নাত উপরে
বার্থডে বেলুন লাগাতে বলল আমাকে।
জান্নাতঃবেলুনগুলো উপরে ঝুলিয়ে দেন,
আমি উপরে উঠে লাগাতে পারবো না।
আমিঃউপরে কেনো দেয়া লাগবে?
জান্নাতঃতো এসব কি আমার মাথায় লাগাবো
আমিঃলাগালে কিন্তু অনেক কিউট লাগবে
জান্নাতঃবাজে কথা বাদ দিয়ে যেটা বললাম
সেটা করেন।

কি আর করা,জান্নাতের কথা তো শুনতেই
হবে।তবে আমিও কম কিসে…!?
যেভাবে বলছিলো ঠিক তার উল্টোভাবে
সব করতে লাগলাম।অনেকটা সময় পর
জান্নাত নিজে বিরক্তি হয়ে বলল….
জান্নাতঃআপনি কিন্তু এবার আমার মেজাজ
খারাপ করে দিচ্ছেন।এই সামান্য কাজ করতে
পারছেন না।?
আমিঃএকটা বুদ্ধি আছে
জান্নাতঃকি?
আমিঃআমি তোমাকে উঁচু করি আর তুমি
এগুলো তোমার ইচ্ছামতো বেধে দাও।?
জান্নাতঃলুচ্চামি করতে খুব ভাল্লাগে তাই না
আমিঃএকটু একটু?
জান্নাতঃআপনার কিছু করা লাগবে না।আমি
নিজেই সব করছি।
জান্নাত এবার চেয়ারে উঠে সব করতে লাগলো।

বেলুনগুলো বেধে দেয়ার পর হঠাৎ জান্নাত
পড়তে যাবে তখনি নায়কদের মতো ধরে করে
ধরে নিলাম।?
জান্নাতঃতুমি আমাকে এভাবে পরা থেকে বাঁচালে?
আমিঃহ্যা আমিই
জান্নাতঃকেনো?
আমিঃকারণ অনেক বেশি ভালোবাসি।
জান্নাতঃকখনো ছেড়ে দিবে না তো?
আমিঃছেরে দেয়ার হলে এভাবে কি ধরতাম?
জান্নাতঃআমিও ভালোবাসি অনেক
আমিঃতাহলে বিয়ে করে ফেলি?
জান্নাতঃআজকেই?
আমিঃহ্যা,আমাদের বাচ্চা হবে তারা আমাদের
আব্বু আম্মু বলে ডাকবে।
জান্নাতঃযাও আমার লজ্জা লাগে
আমিঃওলে আমার লজ্জাবতী ?

হঠাৎ মাথায় কিছু একটা আঘাত করাই পিছন
ফিরে দেখলাম জান্নাত দাঁড়িয়ে আছে।
তারমানে এসব আমি জেগে জেগে স্বপ্ন
দেখছিলাম?
জান্নাতঃকি স্ট্যাচুর মতো দাঁড়িয়ে আছেন,
বাসায় অনেকক্ষণ ধরে নক করছে।খুলে
দেখুন কে আসছে।
আমিঃতাই বলে মেরে বলা লাগবে?
জান্নাতঃজেগে জেগে স্বপ্ন দেখলে মানুষকে
কিছু বললে সেটা শুনতে পায় না।এখন কথা
না বাড়িয়ে দেখুন কারা আসছে।
আমিঃহুম
জান্নাতের থেকে চলে এসে বাসার দরজা
খুলে দিয়ে দেখলাম শুধু রাফি আসছে।

চলবে……….
(অনেকেই আছে যারা গল্প পরে লাইক কমেন্ট করে না)

LEAVE A REPLY

Please enter your comment!
Please enter your name here