ঘৃণার মেরিন সিজন ৪(পর্ব ২)

0
651

#ঘৃণার_মেরিন 4
part : 2
writer : Mohona

.

মেরিন : সিগনেচার করুন …
নীড় : নো… নেভার।
মেরিন : দেখুন নো শুনতে আমি শিখিনি … আর পছন্দও করিনি। আসলে ঘৃণা করি…
নীড় : আর আমি যদি নো বলি তবে সেটা ‘নো’ ই হয়…
মেরিন : ওহ গুড … ভেরি ভেরি গুড …
বলেই মেরিন ১টা চেয়ার টেনে নীড়ের বরাবর বসলো। পায়ের ওপর পা তুলে নীড়ের দিকে তাকিয়ে হাতে গানটা ঘুরাতে লাগলো…
নীড় : যদি আপনি এটা মনে করেন যে ওই বস্তুটার ভয় দেখিয়ে আপন আপনার কাজ করিয়ে নিবেন … তাহলে আপনি ভুল…
মেরিন : আপনার এটা কেন মনে হলো যে এটা আমি আপনার ওপর প্রয়োগ করবো…. আপনি আমার তুরুপের টেক্কা … সেই সাথে আমি… যাই হোক… জন…. জন…
জন : জী ম্যাম…
মেরিন : মিস্টার নীড় আহমেদ চৌধুরী বর্ষনের জান যেন যেন এখন কোথায়?
জন : ম্যাম… স্যারের জান এখন ইতালিতে আছে…
মেরিন : ওখান থেকে তাকে গুম করতে কতোক্ষন লাগবে…
জন : সর্বোচ্চ ১০মিনিট ম্যাম । আপনি বললে তাকে জানেও মেরে ফেলে যায়। তাও কেবল ৩মিনিটে… শুধু আপনার ইয়েস বলার অপেক্ষা…
মেরিন : বলুন তো ডক্টর সাহেব কি করা যায়?
নীড় : মিথ্যা ভয় দেখিয়ে লাভ নেই…
মেরিন : মেরিন বন্যা খান কখনো মিথ্যা ভয় দেখায়না… জন…
জন নীড়কে ১টা ভিডিও দেখালো…
নীড় : জান… ছারো ওকে…
মেরিন : ছারবো তো… সিগনেচার করো।
নীড় : অনেক দাম দিতে হবে এই কাজের জন্য …
মেরিন : ওকে। সস্তা জিনিস পছন্দও না… তো এখন বলুন করবেন কি করবেন না?
নীড় : আমার হাত আটকানো…
মেরিন : সো স্যাড…

তখনই নীড়ের এক হাত মুক্ত হয়ে গেলো। নীড় সিগনেচার করলো। মেরিন কাগজগুলো হাতে নিলো।
মেরিন : যেকো পেপারসই পড়ে সিগনেচার করা উচিত নীড়…
কথাটা শুনে নীড় ঘাবরে গেলো। আসলেই তো পড়ে দেখা দরকার ছিলো। নীড়ের কাজুমাজু মুখ দেখে মেরিন হা হা করে হেসে উঠলো…
মেরিন : ভয় নেই … মেরিন বন্যা খান ছলনায় বিশ্বাসী নয়…. তাই এই পেপালস গুলোতে তেমন কিছুই নেই। চাইলে পড়ে দেখতে পারেন…
নীড় : নট নিডেড …. আমাকে কি অনন্তকাল এখানেই বন্দী করে রাখা হবে?
মেরিন : নট অ্যাট অল … জন … এই কাগজগুলো জায়গা মতো রেখে গাড়ির কাছে যাও। এরপর মিস্টার খানকে স্বসম্মানে বাসায় পৌছে দিয়ে এসো…
জন : জী ম্যাম ….
জন চলে গেলো।

.

নীড় মুক্ত হলো।
নীড় : আমা …
মেরিন : আপনার জানও মুক্ত হয়ে গিয়েছে…
নীড় : কাজটা ঠিক করোনি … আমি তোমাকে দেখে নিবো…
মেরিন : রোজই দেখতে পাবেন…
নীড় : বের হবো কোন দিক দিয়ে… সব তো একই লাগছে …
মেরিন : একটু খেয়াল করে দেখেন পেয়ে যাবেন…
নীড়ের ইচ্ছা করছে মেরিনের ঘাড় মটকে দিতে। কিন্তু এই স্টুপিড মার্কা মেয়েটাক টাচ করাও বিপজ্জনক… নীড় খেয়াল করলো যে ১দিকে সূর্যের আলো বেশি অদ্ভুদ আকৃতিতে পরেছে…
নীড় মনে মনে : এমন কেন আলোটা..
মেরিনের চোখ নীড়ের দিকে…
নীড় বাকা হাসি দিয়ে
বলল : গট ইট … আসছি …
নীড় কয়েক কদম আগে বারলো….
মেরিন : নীড় …

‘নীড়’ … ভীষন অদ্ভুদ লাগলো নীড়ের কাছে এই ডাকটা। মনে হচ্ছে খুব ভালোবেসে ডাকা হয়েছে। নীড় দারিয়ে গেলো।
মেরিন : একটু শুনুন …
নীড় ঘুরলো।
নীড় : নাউ হুয়াট …?
মেরিন ওর চিরচেনা সেই রহস্যময়ী হাসি দিয়ে নীড়ের দিকে এগিয়ে গেলো। খুব কাছাকাছি দারালো । নীড়ের চোখে চোখ রাখলো। এরপর হুট করে নীড়ের ঠোটে ১টা কিস করে নীড়ের ২কাধে ২হাত রেখে
বলল : আই লাভ ইউ …
নীড় তো জাস্ট অবাক … কয়েক সেকেন্ডের জন্য ওর মস্তিষ্কই কাজ করা বন্ধ করে দিলো। ও বুঝতেই পারলো না যে ঘটনাটা কি ঘটলো …
কিন্তু সেই কয়েকসেকেন্ড পর নীড় ঝড়ের গতিতে মেরিনের কাছ থেকে সরে এলো। ঠাস করে মেরিনকে ১টা থাপ্পর মারলো।
নীড় : আমার থেকে দূরে থাকো … ভুলেও যেন তোমাকে আমার সামনে না পাই…
বলেই নীড় হনহন করে বেরিয়ে গেলো।

মেরিন : ভুলের তো কোনো প্রশ্নই আসেনা।। আমি তো ইচ্ছা করেই আপনার সামনে আসবো… তবে থাপ্পরটা তেমন ভালো লাগলোনা আমার…

তখন জন হাজির হলো।
জন : ম্যাম …
মেরিন : কি ব্যাপার? তুমি উনাকে পৌছে দিতে যাওনি?
জন : কিভাবে যাবো ম্যাম ? স্যার তো রেগে আগুন হয়ে হনহন করে একাই বের হয়ে গেলো। ডাক দিলাম পরে এমন ভাবে তাকালো যে আমি প্রায় চমকেই উঠেছিলাম…
মেরিন : ওহ ওয়াও… দ্যাটস লাইক কিং… ইমপ্রেসিভ।

জন : ম্যাম ১টা কথা…
মেরিন : আবার কি ???
জন : ম্যাম কবির স্যার যদি জানতে পারেন যে আপনি নীরাকে বন্দী করেছিলেন তাহলে অনেক ইস্যু হবে…
মেরিন : ওয়েট ওয়েট ওয়েট … আমি নীরাকে কখন বন্দী করালাম…?
জন : ম্যাম … নীড় স্যারের গার্লফ্রেন্ড নিরা।।
মেরিন : হয়াট ….
জন : জী ম্যাম।
মেরিন : আর এটা তুমি আমারে এখন বলছো?
জন : ম্যাম আমি মনে করেছি আপনি জানেন…
মেরিন : স্টুপিড … বাট বাট বাট … এই খেলা দারুনভাবে জমবে… খেলেটা যে আমার অতীব প্রিয় খেলা। ছিনিয়ে নেয়ার খেলা …
বলেই আবারও মেরিন উন্মাদের মতো হাসতে লাগলো।

.

নীড় হন্তদন্ত হয়ে বাসায় ঢুকলো। ঢুকে দেখে নীলিমা এমনভাবে কান্না করছে যেন কেউ মরে টরে গেছে। নিহাল ১বার নীলিমাকে শ্বান্তনা দিচ্ছে আবার ফোনে কার সাথে যেন কথা বলছে ।
নীড় : আবার এখানে কি হয়েছে? 😡।
নিহাল : নীড়…
নীলিমা ছুটে নীড়ের কাছে গেলো। জরিয়ে ধরলো। এরপর নীড়ের সারামুখে চুুমু একে দিলো।
নীলিমা : বাবা তুই ঠিক আছিস? তোর কিছু হয়নি তো?
নীড় : আমার কিছু হয়নি। বাট তুমি এভাবে কাদছিলে কেন?
নিহাল : তোমার জন্য। তোমাকে নাকি কালো পোশাকধারী কারা তুলে নিয়ে গিয়েছিলো।।
নীলিমা : ওরা তোকে মারে টারেনিতো…
নীড় : নো… আই নিড আইস ব্যাগ রাইট নাউ…
নীলিমা : কেন কোথায় ব্যাথা পেয়েছিস…?
নীড় : কোথাও ব্যাথা পাইনি । মাথায় ধরবো।
নীলিমা : মাথায় ব্যাথা পেয়েছিস…?
নীড় : আরে পাইনি বললাম তো। আই নিড আইসব্যাগ…

নীড় মাথায় আইসব্যাগ ধরে রেখেছে… রাগে কুমাচ্ছে।
নিহাল : এই কিডন্যাপিং এর মূলে কে বা কারা আছে তুমি কি জানতে টানতে পেরেছো? জানলে বলো আমি তা…
নীড় : মেরিন বন্যা খান…
নিহাল : হুয়াট?
নীড় : মেরিন বন্যা খান ই আমার কিডন্যাপ করিয়েছিলো।
নিহাল : মেরিন বন্যা খান?
নীড় : হ্যা মেরিন বন্যা খান। সে চায় আমি তার মায়ের ট্রিটমেন্ট করি… এই সময়ের মধ্যেই সে নিরাকে ইতালিতেই বন্দী করিয়ে… সেটা নিয়ে আমাকে ব্ল্যাকমেইল করে অ্যাগরিমেন্ট পেপারে সিগনেচার করিয়েছে…
নীলিমা : কি বলছিস কি? এগুলো ১টা মেয়ে করিয়েছে?
নীড় : ইয়েস।
নীলিমা : কি ভয়ংকর রে…
নিহাল : ভয়ংকরের আর শুনেছো কি? এই মেয়ে মেয়ে না। প্রলয়… ও …
নীড় : ও কি ও কে আমি জানিনা আর জানতেও চাইনা… আমার জন্য ও জাস্ট ১টা মাথাব্যাথা। ও কি ভেবেছে … সিগনেচার করিয়েছে বলেই কি আমি ওর মা কনিকা খানের ট্রিটমেন্ট করবো? নো নেভার। আমাকে চেনেনা… আমি নীড় আহমেদ চৌধুরী বর্ষন ।
নীলিমা : কি নাম বললে তুমি মায়ের…?
নীড় : কনিকা খান…

নীলিমা মনে মনে : ওর নামও তো কনিকা খান ছিলো। আর ওও নাকি মানসিক ভাবে অসুস্থ… তাহলে কি ওই সেই…

নীড় : কোনোদিনও করবোনা ওই মহিলার ট্রিটমেন্ট।
নীলিমা : করবে।
নীড় : মানে?
নীলিমা : মানে তুমি কনিকা খানের চিকিৎসা করবে।
নীড় : নো….
নীলিমা : ইয়েস … তোমার মা আজকে বেচে আছে তা কেবল ওই কনিকা খানের জন্য।
নীড় : বাট মামনি…
নীলিমা : দেখো তোমাকে কখনো কিছু বলিনি। কোনো রিকুয়েস্টও করিনি আর আদেশও দেইনি… তাই প্লিজ ডু দ্যাট।
নীড় : মামনি তুমি আমাকে এভাবে ব্ল্যাকমেইল করতে পারলে?
নীলিমা : হ্যা করলাম।
নীড় : ওকে ফাইন করবো…
বলেই নীড় ওপরে চলে গেলো।

.

নিহাল : তুমি তো আমাকে কখনো একথা বলোনি…
নীলিমা : প্রসঙ্গ ওঠেনি তাই বলিনি…
মনে মনে : কি আর বলবো… এমন তো কিছু ঘটেইনি… আমি তো এটা একারনে বললাম যেন নীড় চিকিৎসাটা করে। আসল ঘটনা তো এই যে ব্লাড ডোনেট করতে গিয়ে ওর সাথে আলাপ হয়েছিলো। সেই থেকে মোটামোটি বন্ধুত্ব … হুট করে কি যে হয়ে গেলো…
নিহাল : এই নীলিমা… কি ভাবছো…
নীলিমা : কিছুনা…

নীড় : উফফ।। এই মামনির জন্য আটকে গেলাম । কিন্তু ছারবোনা আমি ওই মেরিনকে।। বনপাখির সাথে একটু কথা বলে নেই…

.

রাতে …
মেরিন বাসায় ঢুকলো। ওপরে উঠবে তখন ওর বাবা কবির ডাক দিলো।
কবির : দারাও…
মেরিন : আপনি কি আমাকে দারাও বললেন…? ভাবা যায়….
কবির : তুমি নিরাকে বন্দী করেছিলে কেন?
মেরিন : দরকার পরেছে করেছি… ছেরেও দিয়েছি।
কবির : কি এমন দরকার ছিলো শুনি…?
মেরিন : অ অ… মিস্টার খান ভুলে যাবেন না যে মেরিন বন্যা খান কাউকে জবাব দেয় না। আর তাছারাও আপনার মেয়েকে মেরে তো ফেলেনি…
বলেই মেরিন ওপরে চলে গেলো।
কবির : এই মেয়ে দারাও… এই…
মেরিন কি আর দারায়।।। মেরিন সোজা গেলো ওর দাদুভাই শমসের খানের রুমে।
মেরিন : দাদুভাই…
দাদুভাই : এসে পরেছে আমার দিদিভাইটা…
মেরিন : হামমম।
দাদুভাই : কবির কিছু বলেনি…
মেরিন : বলেছিলো… ১কান দিয়ে ঢুকিয়েছি আর অন্য কান দিয়ে বের করেছি। কিছু খেয়েছো রাতে…
দাদুভাই : আমার দিদিভাইটাকে ছারা কি আমি রাতে কখনো খাই…
মেরিন : আমি এখনই ফ্রেশ হয়ে আসছি।
মেরিন ফ্রেশ হয়ে এলো। এরপর ২জন খেতে গেলো। মেরিনকে দেখে সেতু মানে মেরিনের সৎমা উঠে চলে গেলো। মেরিন বাকা হাসি দিলো।

মেরিন : একেই বলে দাপট। তাইনা দাদুভাই… সিংহকে দেখলে হায়নারা এভাবে পালিয়ে যায়।।। ফিলিং গ্রেট।।
সেতু রেগে মেরিনের দিকে তাকালো… মেরিন টেবিল থেকে ২টা কাটা চামচ সেতুর চোখ বরাবর ছুরে মারলো। সেতু ভয় চোখ বন্ধ করে ফেলল।

মেরিন : আমি চাইনি তাই এরা আপনার চোখের ভেতর যায়নি।।। নেক্সট টাইম আমার দিকে ওভাবে তাকালে চোখ তুলে ফেলবো।

সেতু চলে গেলো ওখান থেকে।

দাদুভাই : দিদিভাই… নিরাকে নিয়ে কি হয়েছে?

মেরিন সব বলল। সবটা শুনে দাদুভাই অবাক হলো । নীড়কে ভালোবাসার কথাটা শুনে… দাদুভাই নীড়কে মোটামোটিভাবে চেনে। নিরার জন্য। বেশ কয়েকবছর ধরেই ওরা রিলেশনশীপে আছে।

.

পরদিন ….
দুপুর ১২টা …
নীলিমা : নীড় … এই নীড়… নীড়… ওঠ আর কতো ঘুমাবি…. কোনো ছেলে মানুষ যে এতো ঘুমাতে পারে তা আমার জানা ছিলোনা। ওঠ…
নীড় : মামনি … আরেকটু…
নীলিমা : ওঠ জলদি। ভুলে গিয়েছিস নতুন রোগী পেয়েছিস… মেরিন বন্যা খানের মা।
কথাটা শুনে নীড়ের ঘুমের রেশ কেটে গেলো। ১বোঝা বিরক্তি মাথায় ভর করলো। উঠে বসলো।
নীলিমা : বাবা… তুই উঠে পরলি…
নীড় : সকালবেলা আর কারো নাম পেলেনা ? ওই স্টুপিড মেয়েটার নাম নিতে হলো ….
নীলিমা : মেরিনের নাম নেয়াতেই তোর ঘুমের রেশ কেটে গেলো… ওহ গ্রেট.. এখন থেকে তোর ঘুম ভাঙানোর জন্য এই আইডিয়াটাই অ্যাপ্লাই করবো।
নীড় : নো ওয়ে। খবরদার ওই মেয়েটার নাম আমার সামনে নিবেনা বলেদিলাম।
নীলিমা : হয়েছে এখন ওঠ। যাবিনা সেই অ্যাসাইলামে? লেইট হলে ওই মেয়ে কি না করে আবার..
নীড় : কিছুই করবেনা। ওই মেয়েটা কেবল বেয়াদবি করে। আর চাপা ছারতে পারে। তাছারা কিছুই না….

মেরিন : ওহ রিয়েলি…
নীড় : ইয়েস…
নীড়-নীলিমা ঘুরে দেখে মেরিন দারিয়ে আছে।
নীড় : ইউ… 😡…
মেরিন : হ্যা আমি।
নীড় : তুমি আমার বেডরুমে ঢুকেছো কোন সাহসে? আমার বাসাতেই ঢুকেছো কোন সাহসে?
মেরিন : কালই এই সাহস নিয়ে আলোচনা করেছি। তাই আর মুড নেই। সরি প্লিজ … যাই হোক ১০মিনিটের মধ্যে রেডি হয়ে নিচে আসুন। সময়ের কাজ অসময়ে করতে আমার ভালো লাগে… কাম ফাস্ট।
নীড় : সরি…?
মেরিন : বললাম রেডি হয়ে নিচে আসুন। আমাদের পৌছাতেও হবে।
নীড় : নীড় আহমেদ চৌধুরী বর্ষন অর্ডার নেয় না। অর্ডার দেয়। যা করে নিজের ইচ্ছামতো করে। ভাবলে কি করে যে তোমার অর্ডার ফলো করবো?
কথাটা শুনে মেরিন বাকা হাসি দিলো।
মেরিন : মেরিনের সাথে যারা জরিয়ে পরে তাদের ভাবনা চিন্তা মেরিনই নিয়ন্ত্রন করে। কারন মেরিনের ইচ্ছা এবং ভাবনার কাছে বাকীদেরটা নিষ্ক্রিয় হয়ে পরে। তাই কারো আলাদা করে ভাবনা চিন্তার প্রয়োজন হয়না…

.

.

((( একটু ব্যাস্ততার জন্য কালকে গল্প দিতে পারবোনা। পরশু দেয়ার চেষ্টা করবো। তবে এরপর থেকে regular দিবো। )))

.

চলবে….

LEAVE A REPLY

Please enter your comment!
Please enter your name here