#অদ্ভুদ_ভালোবাসা
#সুমাইয়া_সুমু(আমি)
বোনার্স পার্ট
,
মাইশা মুরাদ কে কিস করতে গেলেই মুরাদ উঠে মাইশা কে এক থাপ্পড় দেয়। মাইশা তাল সামলাতে না পেরে মেঝেতে গিয়ে পড়ে। মাইশা উঠে মুরাদ এর দিকে রাগি চোখে তাকিয়ে আছে। অতঃপর মাইশা রাগি চোখে তাকিয়ে বলে উঠে-
,
মাইশাঃ তোমার এতো বড় সাহস তুমি আমাকে থাপ্পড় দেয়।
,
মুরাদঃ তোকে ঘাড় ধাক্কা দিয়ে বের করিনি সেটা তোর কপাল ভালো দেখে।
,
মাইশাঃ মুরাদ আমি কিন্তু হায়াত কে মেরে ফেলবো।
,
মুরাদঃ আমি জানি তুমি হায়াত কে মারবে না কারন হায়াত কে মারলে তুমি আমাকে পাবে না সেটা আমি সেদিন রাতে বুঝতে না পারলেও এখন বুঝতে পারছি।
,
মাইশাঃ দেখে নিবো আমি তোমাকে।
,
কথাটা বলে মাইশা চলে গেলো। মাইশা চলে যেতেই মুরাদ আগের কথা ভাবতে লাগলো।
,
যেদিন রাতে মুরাদ আসতে লেট করে ওই দিন এ ঘটনা টা ঘটে। আসলে ওইদিন মাইশা মুরাদ কে শপিং মলে যাওয়ার কথা বলে একটা নিরিবিলি জায়গায় নিয়ে যায়। আর বলে-
,
মাইশাঃ মুরাদ আমি তোমাকে ভালোবাসি আর সেটা তুমি জেনেও ওই লো ক্লাস মেয়েকে বিয়ে করেছো। মুরাদ এখন ও সময় আছে আমার কাছে চলে আসো ও তোমাকে যতটা সুখ দিয়েছে আমি তার দিগুন দিবো।
,
মুরাদঃ ছিঃঃ মাইশা তুমি এসব কি বলছো আমি আমার বাবুইপাখি কে অনেক ভালোবাসি আর আমি তোমাকে আগেও বলেছি আমি তোমাকে ভালোবাসি না তারপরেও তুমি আমার কাছে কেনো আসো।
,
মাইশাঃ প্লিজ আই রেয়েলি লাভ ইউ। ওকে ছেড়ে দেও ওর থেকেও আমি বেশি সুন্দরী ওর থেকে যথেষ্ট টাকা আছে আমার বাবার আর ওর মতো অনাথ মেয়েকে কোনো ভালোবাসো।
,
মুরাদঃ জাস্ট সেট আপ মাইশা। আমি ভেবেছিলাম তুমি ভালো হয়ে গেছো কিন্তু না তুমি ভালে হও নাই আগের মতো আছো।
,
মাইশাঃ তুমি যদি হায়াত কে ডিভোর্স না দেও তাহলে আমি হায়াত কে মেরে ফেলবো।
,
অতঃপর মাইশা যা ভিডিও দেখায় সেটা দেখতে মুরাদ অনেক ভয় পেয়ে যায়। কারন ভিডি ও টাতে দেখাচ্ছে একজন লোক হায়াত এর দিকে বন্ধুক তাক করে আছে। আর এটা দেখে মুরাদ ভয় পেয়ে যায় আর মাইশা যা যা বলে তাই করে। ও মাইশার কথায় হায়াত কে ডিভোর্স দেয়।
,
হায়াত হসপিটালে বসে রুগি দেখছে আজকে অনেক রুগি এসেছে। আসলে হায়াত বিদেশে থাকতেই কাজের জন্য এপ্লাই করে। আর ওর এসএম একটা হসপিটালে এপ্লাই হয়ে যায়। ও মাঝে মাঝে অবাক হয়ে এই অক্ষর দিয়ে কার নাম হতে পারে। এসব ভাবছে আর রুগি দেখছে তখনি এর দরজায় কড়া নারে কে জানি। হায়াত বলে উঠে-
,
হায়াতঃ কামিং
,
ঠিক তখনি যে আসে তাকে দেখে হায়াত এর মেজাজ খারাপ হয়ে যায়। কারন এসেছে,,,,,
,
চলবে ,,,,,,,
,
বোনার্স পার্ট দিয়ে দিলাম। আজ আমার গল্প লেখতে গিয়ে এত রাগ উঠছে কি বলবো। প্রথমে অর্ধেক এর মতো লেখলাম কেটে গেলো। আবার পুরো টা লেখলাম নেট সমস্যার কারনে সাপোর্ট হইলো না। এটা কোনো কথা বলেন???। এতো কষ্ট করি আমরা লেখক লেখিকারা তাও আপনাদের কাছ থেকে সুন্দর একটা কমেন্ট পাই না। আর আমার গল্পে তো একটাই অযুহাত পাইছেন গল্প কেনো ছোট, এটা তো ছড়া, এটা তো কবিতা, এতো ছোট, বড় করে দেন। এটা শুনতে শুনতে কেন জানি গল্প লেখার ইচ্ছে টাই মরে যাচ্ছে। এটা আমার ফাস্ট গল্প। ধন্যবাদ ?