you_are_only_mine (ভালোবাসার গল্প) Part.25

0
1715

#you_are_only_mine (ভালোবাসার গল্প)
Part.25
#Maishara_Jahan

রিমান ফারহানকে ধরে তার রুমে নিয়ে যায়।রিমি দরজা বন্ধ করে, কান্না করতে থাকে। আর বলতে থাকে,,সরি ফারহান আমার আর কোনো উপায় নেয়। তোমাকে কিছু বলতে পারবো না। আমি কি করবো বুঝতাছিনা। পিল্জ এটা আমার জন্য এতোটা কঠিন বানিয়ে দিয়ো না।

সকালে,,,,,,,,

ফারহান মাথা ধরে উঠে। তার মাথা ঝিম ঝিম করে ব্যাথা করছে। কোনো রকমে চোখ খুলে দেখে সে রিমানের রুমে শুয়ে আছে। দুই হাত দিয়ে মাথা ধরে নিচু করে বসে আছে। একটু পর রিমান আসে লেবু পানি নিয়ে।

রিমান,,,,,,,,, নে এটা খা, ভালো লাগবে।

ফারহান মাথা তুলে তাকায়, তাকিয়ে রিমানের হাত থেকে লেবুর পানিটা নেয়।

ফারহান,,,,,,,, আমি এখানে কি করে আসলাম।

রিমান,,,,,,,,, উড়ে উড়ে।

ফারহান,,,,,,,,,, মানেহহ

রিমান,,,,,,,,, ইস্টুপিট তুই কালকে মাতাল অবস্থায় রিমির রুমে চলে গেছিলি। ভালো হয়েছে রিমি আমাকে কল করেছে, অন্য কেও জেনে গেলে কি হতো ভেবেছিস।আর তুই ড্রিংক করেছিস রেলি।

ফারহান,,,,,,,,,, আমার কিছু মনে পরছে না।

,,,,,,,,,,, তুই ড্রিংক করে মারামারি করেছিস।

ফারহান লাফ দিয়ে উঠে বলে,,,,,আমি রিমিকে মেরেছি।

,,,,,,,,,,,, তোর মাথাটা কি গেছে নাকি,তুই রিমিকে মারলে আমি এতো সুন্দর করে তোকে শুয়িয়ে রাখতাম।

,,,,,,,,,,,, ও তাহলে তোদের মেরেছি (শান্ত হয়ে বসে)

,,,,,,,,,, এই কথাটা এতো শান্ত হয়ে বলছিস কেনো,মানে আমাদের মারলে তোর কিছু আসে যায় না।

,,,,,,,,,, সত্যি বলতে, একটু না। সামান্য মেরেছিই তো মেরে তো আর ফেলিনি। (বিরক্তি নিয়ে)

,,,,,,,,,,, কেমন বন্ধু নিয়ে থাকি,,, বাই দ্যা ওয়ে, তুই আমাদের না অন্য কোনো ছেলেদের মেরেছিস।

,,,,,,,,,,, তাহলে এতো পে পে করছিস কেনো।

,,,,,,,,,,,, আরেকটা কথা সময় দেখ কতো হয়েছে,, নিচে অনি রিমির সাথে কথা বলছে।

,,,,,,,,, কিহহ তুই এটা আমাকে এখন বলছিস। (উঠে দাঁড়িয়ে)

,,,,,,,, এভাবে যাওয়ার চিন্তা ভাবনাও করিস না, নিচে অনেক লোক আছে।

,,,,,,,,, তোর একটা ভালো ড্রেস বের করে রাখ আমি সাওয়ার নিয়ে আসছি। (তাড়াহুড়ো করে)

,,,,,,,,, হুমম।

,,,,,,,,,,,

আরাব রিধির সাথে হেঁসে হেঁসে কথা বলছে, সে কখন থেকে মুন বসে বসে দেখছে আর শুনছে। সে আর নিতে পারছে না।

মুন,,,,,,,,,, সেই কখন ধরে কথা বলছো, গলাটা নিশ্চয়ই ব্যাথা করছে। ঐদিকে রিমির বিয়ের অনেক আয়োজন এখনো বাকি আছে। সেগুলো কে করবে শুনি। এখানে বসে থাকলে তো আর কাজ হবে না।

আরাব,,,,,,,,,, এই মাত্র এসে তো বসলাম।

রিধি,,,,,,,, আরে মুন চিল,, সব হয়ে যাবে, আগে একটু ভালো করে কথা তো বলে নিয়। আমার অনেক কথা জমে আছে বলার মতো।

মুন,,,,,,,,, (সেগুলো সব আরাবকেই বলতে হবে, কেনো আর কেও নেয় নাকি) আচ্ছা রিধি সবাই আমাকে ভাবি বলে ডাকে তুমি নাম ধরে ডাকছো যে।

রিধি,,,,,,,,, ভাবী ডাকতাম যদি আরাব আমার ভাই হতো, অথবা আমি ওকে ভাই ভাবতাম তাহলে। কিন্তু দুটোর মধ্যে কোনোটাই না। কারন আমরা তো বন্ধু তাই না।

মুন,,,,,,,,,,(কেমন যে বন্ধু সে তো দেখতেই পারছি, একদম গলায় গলায় ভাব) আরাব তোমাকে রিমান ডাকছিলো বলতে ভুলে গেছি। যান গিয়ে দেখা করে আসেন।

আরাব,,,,,,,,,, রিমান ডাকছিলো, মনে হয় কোনো কাজ আছে, তাহলে আমি উঠি৷

আরাব দাঁড়িয়ে দেখে রিমান আসছে।

আরাব,,,,,,,, কিরে তুই আমাকে কেনো ডাকছিলি।

রিমান,,,,,,,,,, আমি তোকে আবার কখন ডাকলাম।

আরাব,,,,,,,,, ও তাহলে তুই ডাকিস নি (মুনের দিকে হাসি নিয়ে তাকিয়ে)

মুন,,,,,,,,, আরে রিমান তুমিই তো কিছু ক্ষন আগে আরাব কে ডাকছিলে (রিমানের সামনে এসে)

রিমান,,,,,,,,, কিন্তু আমি,,,,,

মুন,,,,,,,, হ্যাঁ তুমিই ডাকছিলে (রিমানের দিকে রাগী ভাবে তাকিয়ে)

রিমান মুনের তাকানো দেখে আশেপাশে তাকায়, তাকিয়ে দেখে রিধিও দাঁড়িয়ে আছে।

রিমান,,,,,,,,, ও তাহলে এই ব্যাপার,,, হ্যাঁ আরাব আমি তোকে ডাকছিলাম।

মুন,,,,,,,, দেখেছেন আমি বলেছি না, ও তোমাকে ডাকছিলো। (জোর করে হেঁসে)

আরাব,,,,,,,,,, কেনো ডাকছিলি।

রিমান,,,,,,,, সেটা তো এখন ভুলে গেছি,, মনে পড়লে বলো ওকে। আচ্ছা রিধি তুই বলে চলে যাচ্ছিস।

মুন,,,,,,,,, সত্যি (খুশি হয়ে)

সবাই মুনের দিকে তাকায়। মুন মুখের হাসিটা দুঃখে পরিনত করে বলে,,,,,, এতো তাড়াতাড়ি চলে যাবে।

রিধি,,,,,,,,,, ভেবেছিলাম চলে যাবো, আমার অনেক কাজও আছে,কিন্তু আরাব বললো এতো দিন পড়ে দেখা হয়েছে, আবার রিমির বিয়ে,, তাই ভাবলাম রিমির বিয়েটা খেয়েই যাবো।

মুন,,,,,,,,,,(আরাব তো বলবেই, ঢং দেখে বাঁচি না)

রিমান,,,,,,,,, হুমম খুব ভালো ভেবেছিস।

রিধি,,,,,,, আমি বরং তোদের বাসায় যায় গিয়ে দেখি সাজানোর কাজ কতো দূর,,, চল আরাব।

আরাব,,,,,,,,, চল যায়।

আরাব চর রিধি যেতে থাকে, মুন মুখ ফুলিয়ে তাকিয়ে আছে। রিমান মুনের সাইডে দাঁড়িয়ে মুনকে দেখে মুশকি মুশকি হাসছে।

রিমান,,,,,,,,,, কি হলো মুন,,মন খারাপ নাকি। দেখো আরাব আর রিধিকে কিন্তু এক সাথে মানায় ভালো।

এটা বলতেই মুন রিমানের দিকে রাগী চোখে তাকায়।

রিমান,,,,,,,, এটা আমি বলি না লোকে, লোকে বলে এমন।

মুন,,,,,,,,, আচ্ছা ওদের মধ্যে ঠিক কেমন সম্পর্ক। শুধুই কি বন্ধু।

রিমান,,,,,,,,, আগে এমন মনে হতো না। আমরা তো সবাই ভাবতাম দুজনের মধ্যে কিছু চলছে, কিন্তু এখন তো বিয়ে হয়ে গেছে। এখন হয়তো বা শুধু বন্ধু। যদিও দেখে মনে হয় না।

মুন,,,,,,,,, তাহলে কি মনে হয় দেখে হুমম (রেগে)

রিমান,,,,,,,,, আমি কি জানি তোমার চোখ আছে দেখে নাও৷ আমি যায় আমার আবার অনেক কাজ আছে।

মুন,,,,,,,,, দাড়াও আমিও যাবো।

রিমান,,,,,,,, চলো।

,,,,,,,,

ফারহান সাওয়ার নিয়ে, রেডি হয়ে তাড়াতাড়ি নিচে আসে। এসে দেখে অনি আর রিমি বসে আছে। অনি কথা বলছে রিমি চুপচাপ বসে আছে। ফারহান গিয়ে ওদের সামনে বসে। রিমি ফারহানের দিকে তাকিয়ে আছে।

ফারহান,,,,,,,,, চিন্তা করার কিছু নেয় আমি এখন ঠিক আছি।

অনি,,,,,,,,,, কে চিন্তা করছে, আর ঠিক আছো মানে তোমার কি কিছু হয়েছিলো।

ফারহান,,,,,,,,, অনেক কিছু হয়েছিলো, আচ্ছা রিমি কাল রাতে কি হয়েছিলো, আমার শুধু মনে আছে কাল রাতে আমি তোর রুমে ছিলাম।

রিমি চমকে একবার অনির দিকে তাকায় একবার ফারহানের দিকে।

অনি,,,,,,,,,, রিমি ও কাল রাতে তোমার রুমে ছিলো মানে (রেগে)

রিমি,,,,,,,,,, না মানে, ও মিথ্যা কথা বলছে।

ফারহান,,,,,,,, মিথ্যা বলছি মানে,,কাল রাতে আমাদের মাঝে যা হয়েছে সব মিথ্যা ছিলো।

অনি,,,,,,,,, কি হয়েছে তোমাদের মাঝে।

রিমি,,,,,,,, পাগল হয়ে গেছো নাকি আমাদের মধ্যে কিছুই হয়নি। শুধু কথা বার্তা হয়েছে।

ফারহান,,,,,,, আমিও তো সেটাই বলছি, আমাদের মধ্যে কাল রাত কথা হয়েছিলো অনি তুমি কি ভেবেছো (হেসে)

অনি,,,,,,, কিছু না,,,কি কথা হয়েছিলো তোমাদের।

ফারহান,,,,,,,,, সেটাই তো আমারও মনে নেয়। মনে করার চেষ্টা করছি। কালকে কিছু তো একটা করেছি (বলে ভাবার অভিনয় করে সেখান থেকে চলে যায়)

অনি,,,,,,, ফারহান কি তোমার সাথে কিছু করেছে।

রিমি,,,,,,,,,,, না,, ও এমনি বলছে।

অনি,,,,,,,,, দেখো সত্যি করে বলো (রাগে)

রিমি,,,,,,,,, বললাম না, কিছুই হয়নি আমাদের মাঝে। (জীদ দেখিয়ে)

অনি,,,,,,,,, ভুলে যেও না কার সাথে কথা বলছো, আর কাল কি কথা হয়েছে তোমাদের মধ্যে।

রিমি,,,,,,,,৷ তেমন কিছু না।

অনি,,,,,,,, সত্যিই গেমন কিছু না,, নাকি

রিমি,,,,,,,,, চিন্তা করেন না আমি ফারহানকে আমাদের বিয়ের বিষয়ে কিছুই বলি নি।

অনি,,,,,,,, বললে কি হবে সেটা তো জানোই। এটা ভুলে যেয়ো না সবাই আমার গান পয়েন্ট এ আছে, এক ইশারায় সবাইকে শেষ করে দিতে পারি। (কানে কানে)

রিমি,,,,,,,, বার বার এটা মনে করিয়ে দেওয়ার কিছু নেয়, আমার সব মনে আছে, আর আমি কাওকে কিছু বলিনি। (ভয়ে)

ফারহান দূর থেকে সব কিছু দেখছে। সব কিছু ভালো করে নোটিশ করছে।

রিমান পিছন থেকে এসে ফারহানকে ঝাঁকিয়ে বলে ,,,,,, কি করছিস,।

ফারহান চমকে যায়, আর ভয়ে বলে,,,,, পাগল তুই এভাবে কে জিজ্ঞেস করে।

রিমান,,,,,,,, আমি করি।

আরাব,,,,,,, তুই এভাবে লুকিয়ে কি দেখছিস।

ফারহান,,,,,,,,, রিমিকে,, আমার মনে হয় কিছু তো একটা গড়বড় আছে। রাগের মাথায় আমি ভুলেই গিয়েছিলাম যে তোর বোনের চেহেরা দেখে মনের খবর বলতে পারি। এখন যখন দেখলাম মনে হলো রিমি কিছু একটা নিয়ে ভয়ে আছে।

আরাব,,,,,,,, অনি রিমিকে ভয় দেখিয়ে এসব করছে না তো।

রিমান,,,,,,,, আমার বোনকে ভয় দেখাচ্ছে আমি এখনি তার খবর নিচ্ছি।

ফারহান,,,,,,, আরে দূরর এতো সহজে যদি বলে দেওয়ার মতো কথা হতো তাহলে রিমি এতো ভয়ে থাকতো না। নিশ্চয়ই কিছু বড় কাহিনি আছে।

আরাব,,,,,,,,, আমি আমার লোক লাগাচ্ছি অনির পিছনে, ওর সব ডিটেল্স বের করছি।

রিমান,,,,,,, তুই যেমন ভাবছিস তেমন যদি না হয় তাহলে।

ফারহান,,,,,,,, শালা তোর মুখে ঝাঁটার বাড়ি। এমন হলে আমি আগেই বলে দিলাম, আমি আগে পিছনে কিছুই দেখবো না সোজা তোর বোনকে উঠিয়ে নিয়ে যাবো।

আরাব,,,,,,,,,, এর থেকে বেটার আইডিয়া আছে আমার কাছে,, যদি এমন কিছু হয় তাহলে,,ঐ অনিকে আটকিয়ে রাখবো তারপর খালা খালুর মগজ দুলায় করে তোর সাথে বিয়ে দিয়ে দিবো।

রিমান,,,,,,,, শালারা আমার সামনে তোরা কিভাবে আমার বোনকে কিটনাপ করবি তার বিয়ে ভাঙবি এসব আলোচনা করতাছস।

ফারহান,,,,,,,, এমন কিছু যদি হয়না, তাহলে তুই তোর বোনকে কিটনাপ করতে সাহায্য করবি, না হলে তোকে সবার আগে মেরে ফেলবো। (রিমানের কর্লার ধরে)

এটা বলে ফারহান চলে যায়।

রিমান,,,,,, যে দেখো শুধু আমার জানের পিছনে পড়ে আছে। জীবনরাই তেজ পাতা হয়ে গেলো।

ফারহান গিয়ে আবার সেখান বসে। তাদের দুজনের দিকে তাকিয়ে একটা হাসি দেয়।

ফারহান,,,,,,,, রিমি যা তো আমার জন্য এক কাপ কফি বানিয়ে নিয়ে আয়।

অনি,,,,,,,,,, আমরা কথা বলছি, তুমি অন্য কাওকে বলো।

ফারহান,,,,,,,, ইশশ মাথাটা ব্যাথা করছে, এখানে আসলে ওর হাতের কফি খাই,, থাক আজ না হয় খাবো না। দূরর মাথাটা এতো ব্যাথা করছে কেনো (মাথা ধরে ঢং করে)

রিমি,,,,,,,,,, তুমি বসো আমি এখনি কফি বানিয়ে আনছি। (রিমি তাড়াহুড়ো করে চলে যায়)

রিমি যেতেই ফারহান ঠিক হয়ে বসে।

অনি,,,,,,,,, আজ আমাদের এনগেজমেন্ট, ভুলে গেলে নাকি। আর তোমার না মাথা ব্যাথা করছিলো।

ফারহান,,,,,,,, এখন ঠিক হয়ে গেছে। ও আজ তোমাদের এনগেজমেন্ট। (আমিও দেখবো রিমিকে আন্টি কিভাবে পড়াস)

রিমি তাড়াতাড়ি ফারহানের জন্য কফি নিয়ে আসে। ফারহান কফিটার এক চুমুক খেয়ে বলে,,,,, হুমম এতে আগের মতোই ভালোবাসা আছে। যাই হোক আজ তোর এনগেজমেন্ট এর জন্য রেডি থাকিস। বলে হাসি দিয়ে চলে যায়।

রিমি,,,,,,,, (ফারহান যখনি এমন হাসি দেয়, তখনি কিছু না কিছু একটা শয়তানি করে, অনি মনে হয় না তোমার সাথে এনগেজমেন্টটা হবে, না জানি কি করবে। আর যায় করবে তার সাথে দেওয়ার জন্য আমার দুই ভাই তো আছেই)

ফারহান আরাব আর রিমানের কাছে যায়।

ফারহান,,,,,,,,, কিরে কি শুনছি এসব।

রিমান,,,,,,,,,, তুই কি শুনছিস তুই জানিস আর তোর কান জানে আমরা কি জানি।

ফারহান,,,,,,,,, আমাকে দেখে কি মনে হয় আমি মজা করার মুডে আছি। (রিমানের দিকে সিরিয়াস ভাবে তাকিয়ে)

আরাব,,,,,,,, বাদ দে ওর কথা, কি শুনেছিস আগে সেটা বল।

ফারহান,,,,,,,,,, আজ বলে রিমির এনগেজমেন্ট।

আরাব,,,,,,,,, এটা অনেক দিন ধরেই আলোচনায় আছে, আর তুই আজ শুনলি।

ফারহান,,,,,,,,, আজ অনির জায়গা আমি রিমিকে আংটি পড়াবো।

আরাব,,,,,,,, কিভাবে।

ফারহান,,,,,,,, সেটা তোরা আমাকে বলবি, তোদের মতো বন্ধু থাকলে যদি এটা আমার ভাবা লাগে তাহলে দরকার নেয় তোদের মতো বন্ধু। আর যদি ভুলেও ঐ অনি রিমিকে আংটি পড়িয়ে দেয়, তাহলে তোদের আঙুল আমি কেটে ফেলবো।

রিমান,,,,,,,,৷ আই হেব এ ধামাকাদার প্ল্যান। (শয়তানি হাসি দিয়ে)

ফারহান,,,,,,,, আমি জানতাম এসব শয়তানি বুদ্ধি তোর মাথায় আসবে। সাব্বাশ।

রিমান,,,,,,,, তুই কি আমার তারিফ করলি নাকি।

আরাব,,,,,,,,,,এটা ছাড় প্ল্যান বল।

রিমান সব প্ল্যান খুলে বলে।

আরাব,,,,,,,,, প্ল্যানটা সেই,, এবার হবে খেলা।

ফারহান,,,,,,,, প্ল্যানটা শুনে ভালো লাগছে, তবে রিধি রাজি হবে।

আরাব,,,,,,,, রিধি রাজি না হলে রিধির কাজ রিমান করবে।

রিমান,,,,,,,,, একটা লাথি দিয়া উগান্ডা পাঠায়া দিমু শালা,,কেনো ও রাজি না হলে তুই করবি রিধির কাজ।

আরাব,,,,,,,,, আরে রিধি রাজি হবে হবে।

,,,,,,,,,,,

অনি,,,,,,,,, হ্যালো,, তুই আজ সন্ধ্যায় আসবি তো আমার এনগেজমেন্ট এ।

,,,,,,,,,,,,, আসবো মানে, আমি না আসলে মজা হবে কিভাবে। সব প্ল্যান আমার আর আমিই আসবো না। এটা কি করে হয়।

অনি,,,,,,,,, আমি সব রেডি করে রেখেছি, তুই আসলে কোনো সমস্যা হবে না।

,,,,,,,,আসবো আসবো,, আমি না আসলে খেলা জমবে কি করে। আমার যে ক্ষতি তারা করেছে তার ডাবল করতে আসছি। আর রিমান তার থাপ্পড় এর জবাব ওর বোনকে দিয়ে নিবো।

অনি,,,,,,, ওকে,, এখন রাখি।

#চলবে,,,,,,,,,,,,,,,,,,

like, comment করতে ভুলবেন না, ধন্যবাদ।

LEAVE A REPLY

Please enter your comment!
Please enter your name here