Childhood Love, পর্ব:৩

0
951

গল্পঃ #Childhood_love
পর্বঃ #3/ তিন
লেখকঃ #Sourav_Ahmed (Cute boy)

বাসায় এসে পরি আমরা! আর হ্যা অন্যদের মধ্যমে বাসর ঘর সাজিয়েছে। আমি আমার বন্দু সজিব’ ছাদে চলে যাই। আমি নিজেও ভাবতে পারিনি যে আজ আমার বিয়ে। কি থেকে যে কি হয়ে গেলো, সবিই মাথার উপর দিয়া গেলো। এখনো সপ্নের মতো লাগছে। এতদিন ছিলাম সিঙ্গেল আর এখন মিঙ্গেল। যাই হোক না কেনো মনের মতো একটা বউ পেয়েছি। তখন সজিব বলে উঠলো!

সজিবঃ মামা তোর কপাল’টা অনেক ভালো ক্রাশ কে পেয়ে গেলি!

আমিঃ হ্যা হয়তো কোনো পূর্নের পূর্নতা পেলাম! তবে?

সজিবঃ তবে কি?

আমিঃ আমি যে ওরে ভালোবাসি ও কি আমাকে ভালোবাসে!

সজিবঃ তুই কি পাগল নাকি! এখন তোদের বিয়ে হয়ে গেছে এখন কে কাকে ভালোবাসলো সেটা বড় কথা না, তোরা যে বর বউ এটাই বড় ব্যপার!

আমিঃ ঠিকি বলছিস!

সজিবঃ তা মামা, তারাতারি যা ভাবি অপেক্ষা করছে।

আমিঃ না” এখন না আরো পরে!

সজিবঃ সেকি ১২ টা বাজে, তারাতারি যা!

তখন ভাবি আসে আর বলে>

ভাবিঃ এই সৌরভ তুমি এখানে কি করছো!

আমিঃ এইতো ভাবি বসে আছি!

ভাবিঃ এখানে বসে থাকলে কি চলবে নাকি, বাসর রুমে তো যেতে হবে তো!

আমিঃ ভাবি না গেলে হয় না!

তখন সজিব বলেঃ ভাবি ও তো লজ্জা পাচ্ছে, ওর বদলে আমি যাই (আগেই বলছিলাম আমার বন্দু লুচ্চা মাক্স প্র)

ভাবি এই কথাশুনে রেগে আগুন হয়ে যায়!

ভাবিঃ এই বেয়াদ্দব লুচ্চা তুই যাবি কেনো তোর বিয়ে হইছে নাকি! (রেগে গিয়ে)

সজিবঃ ভাবি আপনি রাগছেন কেনো, আমি তো জাস্ট দুষ্টামি করলাম!

আমিঃ আরে ভাবি ওর কথা বাদ দেও তো! তুমি তো জানোই ও একটু বেশিই লুচ্চা!

সজিবঃ ওই শালা তুই কি বললি হ্যা (রেগে গিয়ে, পাঞ্জ মারে)

ভাবিঃ সৌরভ তুমি কি এখানে ঝগড়া করবা নাকি ওরনি’র কাছে যাইবা!

আমিঃ ভাবি একটু পরে গেলে হয় না!

ভাই বিশ্বাস করেন! ভাবি এই কথা শুনার পরে আমার কান দরে বাসর ঘরের সামনে নিয়ে আসে! এসে দেখি আরেক বিপদ। আমার কাজিন’রা দারিয়ে আছে। অবস্য টাকার জন্য। আমি রুমের ভিতরে যাবো ঠিক সময় ওরা থামিয়ে ডোর লক করে দেয়!

আমিঃ কিরে এখানে কি করিস তোরা, আর ভিতরে যেতে দিচ্ছিস না কেনো! (তখন আমার কাজিন আমার সামনর হাত’ পাতে!)

রিয়াঃ টাকা দে?

আমিঃ এখানে কোনো টাকা পাবি না, চৌরাস্তার মোরে গিয়ে বসে থাক, ভালো ইনকাম করতে পারবি!

রিয়াঃ আমাকে কি তোর ভিখারি মনে হয়!

আমিঃ যেভাবে টাকা চাইছিস, ভিখারি মাক্স প্র!

আমার কথা শুনে তো রিয়া রেগে আগুন! তখন সামিয়া কি জানি একটা বলে তখন শান্ত হয়ে যায়।

সামিয়াঃ দেখ সৌরভ তুই যদি টাকা না দিস তো তোকে রুমের ভিতরে যেতে দিবো না!

আমিঃ এটা আমার রুমে, সেখানে তোদের টাকা দেওয়া কোনো প্রশ্নই আসে না!

সিয়ামঃ আচ্ছা তোরা ওর দর তো! (এইবলে রুমের ডোর লক করে তারা কোথায় জানি চলে যাইতাছে)

কি আর করার! শেষে টাকা নিয়ে নিলো! কত কষ্ট করে টাকাগুলা জমিয়েছিলাম! এইভাবে বাঁশ দিবে জানতাম না।রুমে যাওয়ার পর দেখি যে> ওরনি মোবাইলে গেম খেলতাছে! আমি তো জাস্ট অবাক, এটা কি হলো। নতুন বউ নাকি বর কে সালাম করে, আবার নাকি বেডে ঘোমটা দিয়ে বসে থাকে কিন্তু এ দেখি উল্টা। শুয়ে শুয়ে গেম খেলতাছে! ওরনি আমার উপস্থিত টের পেয়ে সে আমার দিকে তাকালো পরে আবার গেম খেলায় মন দিলো। আমি গিয়ে বেডে বসলাম। প্রায় দশ মিনিট পর তার গেম খেলা হলো এর মাঝে আমি কিছুই বললাম না। এত সময় ওরনি’র সাথে কথা বলতে কেমন জানি লজ্জা লাগছিলো। কারন আমার থেকে সিনিয়র তারউপর হঠাৎ করে বিয়ে। সব মিলিয়ে কেমন জানি নারবার্স লাগছে। আমি বেডে বসে ছিলাম, হঠাৎ ওরনি বলে উঠলো>

ওরনিঃ অবাক হইতাছিস তাই না!

আমিঃ ইয়ে মানে হ্যা, আমি শুনছি বউ নাকি বর’কে সালাম করবে আরো অনেক কিছু কিন্তু তার মধ্যে থেকে দেখি কিছুই না!

ওরনিঃ তোর অবাক হওয়াটাই স্বাভাবিক কারন আমি তোকে বর হিসেবে মেনে নিতে পারছিনা।

আমিঃ মানে? (অবাক হয়ে)

ওরনিঃ দেখ তুই আমার থেকে ৪/৫ বছরের ছোট হবি। আমার কাছে তুই একটা পিচ্চি। আমি তোর মতো পিচ্চিকে মেনে নিতে পারবো না!

আমিঃ দেখো এইগুলা কিছু না! আর সবথেকে বড় কথা আমি তোমাকে সেই প্রথম দেখায় ভালোবেসে ফেলি। ভালোবাসার মধ্যে বয়সের কোনো ফ্যক্ট না!

ওরনিঃ কিন্তু আমি তোর মতো পিচ্চিকে ভালোবাসি না আর কোনো দিনও বাস বোও না!

আমিঃ কিন্তু কেনো?

ওরনিঃ কারন আমি যদি তোকে বা তুই যদি আমাকে কোনো জাগায় নিয়ে যাস তো লোকজন হাসাহাসি করবে আমাদের নিয়ে! আর তার থেকে বড় কথা হলো তোকে আমি কোনো ভাবেই মেনে নিবো না!

[ গল্প পেতে হলে লেখকের আইডিতে রিকুয়েস্ট দিয়ে ছোট একটা মেসেজ দিয়ে সাথে থাকুন।
#Childhood_love
#Sourav_Ahmed
#Thank_You ]

আমিঃ তাহলে আমাকে বিয়ে করতে রাজি হলে কেনো? (কিছুটা রেগে)

ওরনিঃ সেটা পরিস্থিতির শিকারে, বিয়েটা করতে হয়েছিলো। আমি জানি এতে তোর ক্ষতি হয়েছে, তার জন্য আমি সরি! আর তোকে আমি ছয় মাস পর ডিভোর্স দিয়ে দিবো।

আমিঃ ডিভোর্স, মানে ঠিক বুঝলাম না? (অবাক হয়ে)

ওরনিঃ হ্যা ডিভোর্স! যেখানে আমি থাকতে চাইছি না, সেখানে ডিভোর্স হলেই ভালো!

আমিঃ দেখো এইসব ছোট বড়, ডিভোর্স বাদ দিয়ে নতুন করে শুরু করতে পারি না!

ঠাসসসসসসস করে একটা চড় বসিয়ে দেয়। আমি তো অবাক ওরনি আমাকে মারলো কেনো>

ওরনিঃ তোকে এতসময় ধরে কি বুঝাইতাছি হ্যা। আর কি বলছিস নতুন করে শুরু করতে ব্যপারটা হাস্যকর! যাই হোক, তুই এখন এখান থেকে যা!

আমিঃ কোথায় যাবো মানে? (গালে হাত দিয়ে)

ওরনিঃ তো তুই কি আমার সাথে এক বেডে ঘুমাবি নাকি!

আমিঃ তাহলে কেথায় ঘুমাবো?

ওরনিঃ সোফায় গিয়ে ঘুমা!

আমিঃ আমি সোফায় ঘুমাতে পারি না, এর আগে কখনো ঘুমাইনি!

ওরনিঃ তো কি হইছে এখন ঘুমিয়ে যা!

কথাটা বলে একটা বালিশ আর কাতা সোফায় ছুরে মারে! আমি সেখান থেকে উঠে গেলাম গিয়ে লাইট অফ করবো ঠিক সেই সময় ওরনি বলে?

ওরনিঃ এই কি করছিস, লাইট কেনো বন্দ করছিস!

আমিঃ লাইট অন থাকলে আমি ঘুমাতে পারি না। তাই অফ করছি!

ওরনিঃ খবরদার লাইট অফ করবি না, তোর মতো ছেলেকে আমার বিশ্বাস নেই, কি থেকে কি করিস বলা যায় না, এমনিতে তোকে মেনে নেই নি, তারপর যদি তুই জোর করে কিছু করার চেস্ট করিস তো!

আমিঃ এই যে মিস, মেয়ে রুপে সন্দেহর গুডাউন! সবাই কে এক জাগায় নিয়ে মন্তব্য করবেন না! আমি কেমন তা আল্লাহ আর পরিবার জানে, আমি সেই দরনের না যে না পেলে জোর করবো, যদি জিনিস টা আমার থাকে তো এমনিতেই আসবে, কোনো রকমের ফোর্স করা লাগবে না। নিশ্চিন্তে ঘুমিয়ে পরো! (কথাটা বলে লাইট অফ করলাম।)

আমি গিয়ে সোফায় শুয়ে ভাবতে লাগলাম! জন্ম থেকেই সিঙ্গেল, বিয়ে করার পর যদি এমন লোক দেখানো মিংঙ্গেল দেখাতে হয় তো কি লাভ বিয়ে করে। কি এমন করলাম যে এমনটা হলো। জানিনা কেনো যে ওরে ভালোবাসতে গেলাম। না পারছি ভুলতে না পারছি কাছে টানতে। কত সপ্ন ছিলো বিয়ে করার পর বউ এর সেবা যত্ন পাবো। কিন্তু এটা কি হলো। ওরে যে ভাবেই হোক না কেনো ওর মনে আমার জন্য ভালোবাসা তৈরি করতে হবে। যাই হোক বাসর না করায় এক বস্তা আফসোর্স নিয়ে শুয়ে পড়লাম।

হঠাৎ রাতে মেজো তে পরে গেলাম! আ করে জোরে চিৎকার দিয়ে উঠলাম কিন্তু আফসোর্স আমার চিৎকার হয়তো সে উঠেনি। সোফা থেকে মেজো তে পরে যাওয়াতে হাতে প্রচন্ড ব্যথা পেলাম। অনেক সময় ব্যথায় ঘুমাতে পরিনি। তারপর কোনো এক সময় ঘুমিয়ে গেলাম। সকালে ঘুম ভাঙ্গলো ভাবি ডাকে। দরজার ওইপাশ থেকে ভাবি ডাকতাছে, আমি উঠে গেলাম। হঠাৎ আমার নজর’টা ওরনির উপরে পরে, ইসসস কি কিউট লাগছে এলোমেলো হয়ে শুয়ে আছে। চুলগুলা এলোমেলো হয়ে আছে। হুমায়ন আহম্মেদ বলছিলো যে নারীদের নাকি ঘুমান্ত অবস্থায় অসম্ভব সুন্দর লাগে তা আজ প্রমান পেলাম। মন চাইছে ওর চুলগুলা ঠিক করে দেই কিন্তু না এটা করা যাবে না, কি থেকে কি হয়ে যায় আল্লাহই ভালো জানে। হঠাৎ ভাবি বলেঃ কিরে সৌরভ সকাল তো কম হলো না, এখন তে উঠ (এইবার কথাটা জোরেই বললো, তার কারনে ওরনি উঠে গেলো)

ওরনি ব্যপারটা বুঝতে পেরে ও সাথে সাথে বেড থেকে নেমে আমার বালিশ আর কাতা এনে বেডে রাখে আমাকে দাক্কা দিয়ে বেডে ফেলে দিলো আমার উপর কাতা মুরিয়ে দিলো। আমি তো কিছুই বুঝতে পারছিনা, কি করতে চাইছে ও! তারপর ওরনি নিজেকে ঠিক রেখে দরজা খুলে!

ভাবিঃ বাব্বা এত লেট, তা কি করছিলে এতসময় ( মুচকি হাসি দিয়ে)

ওরনিঃ কি করবো (মুখ ফসকে বের হয়ে যায়)

ভাবিঃ মানে?

ওরনিঃ না মানে, শুনতে পাইনি!

ভাবিঃ তা কেমন কাটলো বাসর রাত!

ওরনি কিছুই বললো না, শুধু মাথা নিচু করে রাখলো, কারন তার কাছে কোনো উওর নাই! তার এমন পরিস্থিতি দেখে ভাবি বলে!

ভাবিঃ থাক আর লজ্জা পেতে হবে না! আর শুনো সৌরভ কে নিয়ে নাস্তা করতে আসো (কথাটা বলে চলে গেলো)

একটু পর ওরনি রুমে আসে। তখন আমি শুয়া থেকে উঠে বলি>এটা কি হলো!

ওরনিঃ সেটা তোর মাথায় যাবে না পিচ্চি বলে কথা! (কথাটা বলে ওরনি ওয়াশরুমে চলে গেলো)

একটু পর সব কিলিয়ার হয়ে গেলো। হায় হায় এ মেয়ে দেখি সেই লেভেলের চালাক! মানতে হবে এটা আমার বউ! সাথে সাথে মন টা খারাপ হয়ে গেলো কারন কাল ও যেটা বললো তারপর ওরে বউ দাবি করা বোকামি। কিন্তু আমি তো ওরে ভালোবাসি ও যদি ছেরে চলে যায় তো আমি কি করবো, না যে ভাবেই হোক ওরে আমার বউ করে রাখতে হবে। এইগুলা ভাবতে ভাবতে ওরনি ফ্রেশ হয়ে আসলো। একি ওরনি দেখি গোসল করেছে সাথে আমার পছন্দের নীল শাড়ি জাস্ট ওয়াও। চুল থেকে টুপ টুপ করে পানি পরতাছে। আমি কি বলবো ভাষা হারিয়ে ফেলিছি। কি বলবো আমার মনের রাজ-রানির মতো। আবারো ওরনির প্রতি ক্রাশ খেয়ে নতুন করে প্রেমে পরে গেলাম। তখন ওরনি বলে>

ওরনিঃ কিরে এই ভাবে লুচ্চার মতো তাকিয়ে কি দেখিস!

আমিঃ লুচ্চা মানে? ( অবাক হয়ে)

ওরনিঃ তুই যেই ভাবে তাকিয়ে আছিস! যে কেউ বলবে কত দিন ধরে মেয়ে দেখিস নি

আমিঃ এর আগে তোমার থেকে সুন্দর মেয়ে আর দেখিনি। আমার দেখা শেষ্ঠ সুন্দর তুমি! আর লুচ্চার কোনো প্রশ্নই আসে না, কারন তুমি আমার বউ! আর অন্য কেউ হলে তাকানো তো দূরের কথা তার আশেপাশে থাকতাম না!

ওরনিঃ তোকে আমি প্রথমেই বলছি এইসব বউ এর দাবি করবি না!

আমি আর সেখানে থাকলাম না! ওয়াশরুমে চলে গেলাম, কারন ওর সাথে যত কথা বলবো তত কথা বারবে। অতএবঃ ফ্রেশ হয়ে রুমে চলে আসি এসে দেখি যে ওরনি রুমে নেই হয়তো নাস্তার টেবিলে চলে গেছে।

***ওইদিকে***

আম্মুঃ বউ-মা কেমন আছো, আর সৌরভ কোথায়!

ওরনিঃ আমি ভালো আছি আম্মু, ও আসতাছে, তুমি কেমন আছো

আম্মুঃ আমি ভালো আছি, আমার মেয়েটাকে আজ অনেক সুন্দর লাগছে!

ওরনি কথাটা শুনে কেমন জানি লজ্জা মতো করে, অবস্য অভিনয়!

ভাবিঃ থাক থাক, আর লজ্জা পেতে হবে না, তুমি বসো!

আম্মুঃ দেখো বউ-মা আমার ছেলেটার তেমন বয়স না হলেও দায়িত্ব ঙ্গেন দিয়ে বড়দের হারিয়ে ফেলবে!

ভাবিঃ শুধু তাই না ও প্রচুর মিশুক। এখন না জানি আমার কি হয়, এখন কি হবে! কে আমাকে ফুচকা, চকলেট দিবে, কে আমার সাথে ঝগড়া করবে!

***এইদিকে আমি***

আমি রেডি হয়ে আস্তে লাগলাম তখন ভাবির কথাটা শুনে বললাম

আমিঃ ভাবি তুমি এইটুকু আমাকে চিনলে (অভিমান করে)

ভাবিঃ তো কি চিনবো, সবাই তো বউ পেয়ে সব কিছু ভুলে যায়।

ভাবিঃ কে কি ভুললো, সেটা আমার দেখার বিষয় না, আমি তোমাকে ভুলবো না, এটা মনে রাখো।

আম্মুঃ তোদের কথা হলে এখন নাস্তা কর!

তারপর আমরা সবাই মিলে নাস্তা করলাম! তারপর আমরা যে যার রুমে চলে আসলাম! এইভাবে দশ দিন কেটে গেলো। কিন্তু আমাদের মাঝে সেই একি অবস্থা! একদিন আমি আর ওরনি মিলে শপিং মলে যাই সেখানে যে এমন একটা ঘটনা ঘটবে সেখান থেকে আমার লাইফ’টা চেঞ্জ করে দেয়, যেটার জন্য আমি মোটেও প্রস্তুত ছিলাম না!

***********চলবে না দউরাবে************

LEAVE A REPLY

Please enter your comment!
Please enter your name here