#শুরুটা_অন্যরকম
#পর্ব_২৬
#অধির_রায়
নিয়তি নির্বণের উপর থেকে উঠে যেতে নিলেই নির্বণ নিয়তির হাত ধরে টান দেয়৷ নিজের বুকের সাথে নিয়তিকে মিশিয়ে নেয়৷
— নিয়তি লজ্জা লজ্জা ভাব নিয়ে, ” আপনি কি করতে চাইছেন? ছাড়েন আমাকে।”
— নিয়তিকে বিছানার সাথে চেপে ধরে, ” আমি কাছে আসলে তোমার এত লজ্জা কেন? আমাকে এত ভয় পাও কেন? আমি বাঘ নাকি সিংহ।”
— আমি জানি কে আপনি? আপনি একটা এনাকন্ডা। সরেন আমার উপর থেকে৷ আমার ভালো লাগছে না৷
নিয়তি দুই হাত দিয়ে নির্বণের বুকে ধাক্কা দিতে দিতেই নির্বণ নিয়তির দুই হাত চেপে ধরে নিয়তির গলায় মুখ লুকায়৷
ব্যাস নিয়তির জন্য এইটুকুতেই যথেষ্ট। নিয়তির মুখে আর কোন কথা নেই৷ নির্বণের নেশা নিয়তিকে পাগল করে দিচ্ছে৷
— নির্বণ নিয়তির ঠোঁটের কাছে ঠোঁট নিয়ে নেশা ভরা কন্ঠে বলে উঠে, ” নিয়তি তোমাকে নিজের করে পেতে চাই৷ তোমার অভিমত কি?”
নিয়তি লজ্জা পেয়ে যায়৷ নিয়তি মুখ থেকে কোন কথাই বের হচ্ছে না৷ নির্বণ নিয়তির উত্তরের জন্য অপেক্ষা করছে৷ নির্বণ মুখ গোমড়া করে চলে আসতে নিলেই নিয়তি নির্বণের গলা জড়িয়ে ধরে৷
নির্বণ তার উত্তর পেয়ে যায়, তবু্ও অসহায়ের মতো নিয়তির দিকে তাকিয়ে আছে। নিয়তি বুঝতে পারে তাকেই কিছু করতে হবে৷ নিয়তিই আজ নিজ থেকে নির্বণের ঠোঁট জোড়া দখল করে দেয়৷
দুটি অসমাপ্ত প্রেমকাহিনী আজ পরিপূর্ণ পায়৷ তারা একে অপরের হয়ে যায়৷
এখন আসার বাকি ছোট সোনা৷ [লেখাঃ অধির রায় ]
___________
সোনালী রোদ্দুরের তীব্র জ্যোতি ছড়িয়ে নতুন দিনের সূচনা করলেন সূর্যদেব। পূবের স্বচ্ছ কাঁচের জানালা দিয়ে প্রতিফলিত হচ্ছে সোনালী রোদ্দুর। নিয়তি মুখে রোদের জ্যােতি পড়তেই নিয়তির ঘুম ভেঙে যায়৷
নিয়তি আঁখি মেলে তাকিয়ে দেখে নির্বণের লোমহীন বুকের মাঝে শুয়ে আছে৷ রাতের কথা মনে পড়তেই নিয়তি লজ্জায় লাল হয়ে যায়৷ নির্বণের দিকে অপলক দৃষ্টিতে তাকিয়ে আছে। নির্বণের হালকা গোলাপি ঠোঁট নিয়তিকে টানছে৷ নিয়তি নির্বণের ঠোঁটের সাথে ঠোঁট মেলাতে নিবে ঠিক তখনই নির্বণ আঁখি মেলে তাকায়। নিয়তি লজ্জা পেয়ে সরে আসতে নিলেই নির্বণ নিয়তির হাত টান দিয়ে নিজের বুকের সাথে মিশিয়ে নেয়৷
— কি লুকিয়ে লুকিয়ে কিস করা হচ্ছে? তুমি দিনে দিনে লুচু টাইপের মেয়ে হয়ে যাচ্ছো৷ বাট রাতের কিসটা খুব মিষ্টি ছিল।
— একদম না৷ আমি লুকিয়ে কিস করতে যাব কেন? আপনি জেগে ছিলেন তাহলে আমাকে ডাক দিননি কেন?
— তোমাকে ডাক দিলে তাহলে তো বুঝতে পারতাম না আমার বউ আমাকে লুকিয়ে লুকিয়ে কিস করে।
— অগ্নি দৃষ্টি নিক্ষেপ করে, ” ছাড়েন আমাকে আমি ওয়াসরুমে যাব৷ আপনি আপনার মতো গরিলা নয় আমি, চুরি করে কিস করতে যাব৷”
নির্বণকে ধাক্কা দিয়ে নিয়তি ওয়াসরুমে চলে যায়৷ নির্বণ নিয়তির দিকে ফ্লাইং কিস পাঠিয়ে দেয়৷ নিয়তি জিহ্ব বের করে ওয়াসরুমের দ্বার বন্ধ করে দেয়৷
________
সকালে খাওয়ার পর একে অপরকে দিকে শুরু তাকাচ্ছে আর মুচকি মুচকি হাসছে। কারো মুখে কোন কথা নেই৷ নিয়তি এক পর্যায়ে চোখাচোখি বন্ধ করে বলে উঠে,” আমি বইয়ে পড়েছিলাম এখানে জলন্ত পুতুল রয়েছে। যার জন্য সুইজারল্যান্ডের ক্লক টাওয়ার বিখ্যাত পৃথিবীর বুকে৷ চলেন না আমরা আজ সেই ক্লক টাওয়ারে ঘুরে আসি৷
— একদম রাইট৷ ক্লক টাওয়ারের জলন্ত পুতুল রয়েছে। ক্লক টাওয়ারের জলন্ত পুতুলকে বলা হয় Zytglogge। Zytglogge দর্শন করার জন্য প্রতিবছর এখানে ভীড় জমায়৷
— সবই বুঝলাম এখান আমি জলন্ত পুতুল দেখতে চাই৷ তাহলে আমরা কখন বের হচ্ছি জলন্ত পুতুল দেখতে?
— এখনই বের হবো৷ রেডি হয়ে নাও৷
— জাস্ট অ্যা মিনিট।
নিয়তি লাগেজ থেকে নিজের ড্রেস নিয়ে ওয়াসরুমে দৌড়ে চলে যায়৷ নিয়তি ওয়াসরুম থেকে বের হতেই নির্বণ হাঁ করে নিয়তির দিকে তাকিয়ে থাকে।
— নির্বণের কাছে এসে, “মুখটা বন্ধ করেন৷ মশা ঢুকবে তো।”
— নির্বণ অবাক হয়ে, ” তুমি জিন্স, ট্রি শার্ট পড়ে যাবে!”
— হ্যাঁ, এখানে অবাক হওয়ার কি আছে? আমি তো আগেও অফিসে পড়েছি৷
— নিয়তিকে কাছে টেনে নেশা ভরা কন্ঠে, ” তোমাকে অনেক কিউট এন্ড হট লাগছে৷ তুমি যে ড্রেসই পড়না কেন? তোমাকে আমার চোখে সব থেকে সুন্দর লাগে। ”
— এভার যাওয়া যাক। এখানেই কি সময় পার করে দিবেন৷
— আমি তো চাই সময় এখানেই থেমে যায়৷ যেন তোমাকে অপলক দৃষ্টিতে দেখতে পারি৷ মনের সব ইচ্ছা পূরণ করতে পারি৷
।
নির্বণ নিয়তির হাত ধরে ক্লক টাওয়ারের নিচের দিকে নিয়ে যায়৷ উপরে থেকে ক্লক টাওয়ার নিচের দিকে আরও সুন্দর করে লাইটিং করা। ক্লক টাওয়ারের উপরের অংশ সন্ধ্যায় দিকে জ্বলছে উঠে৷ তখন ক্লক টাওয়ার নিজের সৌন্দর্য চারিদিকে ছড়িয়ে দেয়৷
— এই মোমের পুতুলটির নামই জলন্ত পুতুল। চারিপাশে আগুনের শিখা দিয়ে ঘেরা৷ যার জন্য একে জলন্ত পুতুল বলে।
— মোমের তৈরি জলন্ত পুতুল দেখে নিয়তি হেঁসে বলে উঠে, “আমাকে পাগল মনে হয় আপনাপপর? এটা যদি মোম হতো তাহলে গলে পড়ে যেত৷ ”
— এটা গলে না তাই এর নাম জলন্ত পুতুল। এটা ১৬ শতকে তৈরি করা হয়েছে৷ তখনকার লোকেরা বিভিন্ন ধরনের রাসায়নিক উপায়ে মোম তৈরি করে এই পুতুল সৃষ্টি করে৷ যা এখানকার লোকের পক্ষে বানানো সম্ভব নয়৷ গলে না বিদায় এর নাম রাখা হয়েছে জলন্ত পুতুল।
— এখন কিছুটা বুঝতে পারলাম৷ তবুও সব কিছু মাথায় উপর দিয়ে যাচ্ছে।
তারা দুইজনে কিছু পিক তুলে নেয়। নিয়তির হাজারটা প্রশ্নের উত্তর দিতে দিতে নির্বণ ক্লান্ত হয়ে পড়েছে৷ নিয়তি আবার বলে উঠে, ” আমি আর মাত্র একটা কথা বলতে চাই।”
— নির্বণ বিরক্তের সাথে বলে উঠে, ” কি কথা! তোমার কথা এখনো শেষ হয়নি৷ তুমি কি কথা বলা ছাড়া থাকতে পারো না?”
— আমাদের দেশে টাওয়ার বানানো হয় শুধু ফোনের নেটওয়ার্কের জন্য৷ কিন্তু সুইজারল্যান্ডের টাওয়ারে হোটেল, শপিং মল সব কিছু কেন আছে?
— কারণ সুইজারল্যান্ড অনেক উন্নত দেশ৷ এখানে সব কিছু সম্ভব। তারা অনেক অসম্ভবকে সম্ভব করেছে৷ আর হ্যাঁ আমাদের দেশেও এমন বড় বড় ক্লক টাওয়ার হতে পারে। তার জন্য আমাদের দেশে দুর্নীতি দমন করতে হবে৷ বাঙালি কাজে নয় কথাই পারদর্শী।
— তাহলে আমাদের দেশে এমন টাওয়ার বানাই না কেন? আর বাঙালিদের নিজে কিছু বলবেন না৷ আপনি ব্রিটিশিয়ান৷
নির্বণ নিয়তির দিকে অগ্নি দৃষ্টি নিক্ষেপ করে ক্লক টাওয়ারের অন্যান্য জায়গায় ঘুরাতে নিয়ে যায়৷
________
ক্যাফেতে বসে কফির খাচ্ছে৷ একে অপরের প্রশংসা করছে। বিভিন্ন বিষয় নিয়ে কথা বলছে৷
— নিয়তি কফির কাপে চুমু দিয়ে, ” আচ্ছা আমরা এখন ছোঁয়ার জন্য কি করতে পারি৷ তাকে তো আমরা এভাবে ফেলে যেতে পারি না৷”
— নির্বণ নিয়তির দিকে অগ্নি দৃষ্টি নিক্ষেপ করে, ” তোমার খাওয়া শেষ হলে আসতে পারো৷ আমার খাওয়া শেষ৷”
— কোমল কন্ঠে, ” কি হলো? এভাবে রেগে গেলেন কেন? আমাদের তো তার উপর একটা কর্তব্য আছে৷”
— ছোঁয়ার প্রতি দায়িত্ব থাকতে পারে৷ আমার কোন দায়িত্ব নেই৷ যে টাকার জন্য কারো জীবন নিতে দু’বার ভাবে না, সেরকম মেয়েদের আমি দ্বিতীয় বার বিশ্বাস করে ভুল করব না৷
— আপনি কি জানেন ছোঁয়া কেন….?
— নিয়তিকে থামিয়ে দিয়ে, “ব্যাস আমি ছোঁয়াকে নিয়ে কোন কথা শুনতে চাইনা৷ আর তাকে নিয়ে তোমায় কোন কিছু ভাবতে হবে না৷ এখানে গরিবদের চিকিৎসার ভার বহন করে সরকার। সে নিয়ে তোমায় ভাবতে হবে না৷
নিয়তি বুঝতে পারে নির্বণের মনে নিয়তির জন্য কোন ভালোবাসা নেই৷ যতটুকু ভালোবাসা অবশিষ্ট ছিল আজ তা ঘৃণার পরিণত হয়েছে। নিয়তি সেই নিয়ে আর কোন কথা বাড়াল না৷
।
।
সন্ধ্যায় দিকে একে অপরের হাত ধরে হেঁটে হেঁটে হোটেলে আসছে। যে দিকে চোখ যাচ্ছে সেই দিকে বাহারি রকমের চকলেট দেখা যায়।
— নির্বণ নিয়তিকে কোমল স্বরে বলে উঠে, ” আচ্ছা নিয়তি তোমার ফেবারিট খাবার কি?”
— আনন্দের সাথে মুখে এক ঝাঁক হাসি নিয়ে বলে উঠে, ” আমার প্রিয় খাবার কি? আমি তেমন জানি না। তবে এখন আমার ফেবারিট খাবার চকলেট।”
— তো দাঁড়িয়ে আছো কেন? কিনে নাও এক ঝুঁড়ি চকলেট। এগুলো অন্যান্য চকলেটের থেকে স্বাদ ভিন্ন।
নিয়তি প্রায় এক থলি ভরপুর করে চকলেট কিনে৷ প্রায় সব রকমের চকলেট নিয়ে নেয়৷
— নির্বণ চকিত হয়ে, ” তুমি এতগুলো চকলেট দিয়ে কি করবে!”
— চকলেট কি করে আমি সবগুলো চকলেট বসে বসে খাবো। আপনার কোন সমস্যা।
— না আমার কোন সমস্যা নেই৷ তবে এতগুলো চকলেট এক সাথে খেলে তোমাকে খুঁজে পাওয়া যাবে না৷
— রাখেন আপনার আজাইরা কথা৷
_______
নির্বণ নিয়তির দিকে অসহায় দৃষ্টিতে তাকিয়ে আছে৷ নিয়তি একের পর একটা করে চকলেট খেয়েই যাচ্ছে। নিয়তিকে দেখে মনে হচ্ছে নিয়তি কোন চিড়িয়াখানা থেকে এই মাত্র বের হয়েছে খাওয়ার জন্য।
— নির্বণের দিকে চকলেট ছুঁড়ে দিয়ে, ” এভাবে তাকিয়ে আছেন কেন? আমার পেটের সমস্যা হবে তো৷ আপনি এত লোভী কেন?”
— নির্বণ চোখ ছোট করে, ” আমি লোভী। আমি কোন জায়গায় লোভ করলাম।”
— লোভী নয় তো কি? আপনাকে দুই দুইটা চকলেট খেতে দিয়েছি৷ এখনও আমার কাছে চকলেট চাচ্ছেন৷
— চকিত হয়ে, ” আমি তোমার কাছে কখন চকলেট চাইলাম! তোমার মাথা পুরোটায় গেছে।”
— তাহলে এভাবে রাক্ষসের মতো তাকিয়ে আছেন কেন? যান অন্যদিকে তাকান।
নির্বণ কিছু না বলে বেলকনিতে চলে আসে। বেলকনিতে দাঁড়িয়ে দাঁড়িয়ে খালি গায়ের পিক তুলছে৷ নির্বণ তার একটা পিক নিউজফিডে আপলোড দেয়৷
নিয়তি চকলেট রেখে নিউজফিডে ঢুকে৷ নিউজফিডে ঢুকতেই নির্বণের খালি গায়ের পিক দেখতে পায়৷ পাঁচ মিনিটেই অনেক কমেন্ট৷ নিয়তি কমেন্ট গুলো পড়তে শুরু করে..
প্রথম কমেন্টঃ ওয়াও সেক্সি বডি৷
দ্বিতীয় কমেন্টঃ সো হ্যান্ডসাম৷ বেবি আই লাভ ইউ
তৃতীয় কমেন্টঃ ইউ আর হট।
চতুর্থ কমেন্টঃ হ্যাঁ, হ্যান্ডসাম৷ তোমাকে আমার প্রয়োজন। তোমার সেই উম্মুক্ত বুকে আমাকে জায়গা দিবে৷ সারা জীবনের জন্য তোমার বুকে মাথা রাখতে চাই৷
নিয়তি আর পারল না কমেন্ট পড়তে৷ নিয়তি ফোনটা বিছানায় ছুড়ে মারে৷ নিয়তি দ্রুত গতিতে বেলকনিতে চলে যায়৷ নির্বণের হাত থেকে ছুঁ দিয়ে ফোনটা নিয়ে নেয়৷
— রসে গোল্লার মতো চোখ করে,” তুমি আমার হাত থেকে ফোন নিচ্ছো কেন? কি হয়েছে?”
— অগ্নি দৃষ্টি নিক্ষেপ করে, ” কোন কথা বলবেন না৷ কোন কথা বললে আপনাকে এখান থেকে ধাক্কা দিয়ে ফেলে দিব৷
নিয়তি নির্বণের ফোন নিয়ে প্রথমে পিকটা অনলি মি করে৷ তার পর যে শাঁকচুন্নি কেমন্ট করেছিল তাদের উগান্ডায় পাঠিয়ে দেয় বিনা টিকেটে।
— ক্ষেপে বলে উঠে, ” আপনার সাহস কিভাবে হলো খালি গায়ে পিক আপলোড দেওয়া৷”
— তো সমস্যা কি? খালি গায়ে পিক আপলোড দেওয়া বর্তমানের ফ্যাশন।
— ওকে ফাইন আমিও খালি দিয়ে পিক আপলোড দিচ্ছি৷
— নির্বণ ক্ষেপে উঠে, ” একদম না৷ যদি নিউজফিডে পিক দেখি তাহলে.. ”
— “আপনিও কোন পিক আপলোড দিবেন না৷ মেয়েদের কাছ থেকে ওয়াও সেক্সি বডি, বুকের মাঝে জায়গা হবে, আমি তোমার বুকে থাকতে চাই। এসব শুনতে ভালো লাগে। যদি কোনদিন দেখি। তাহলে পুঁতে রেখে দিব৷ ” ক্ষেপে বলে উঠে।
— নিয়তিকে কাছে টেনে, ” সুইটহার্ট তুমি গুন্ডী কবে হলে? আমাকে মেরে ফেলতে চাও৷”
— হয়েছে আমায় ভুলাতে পারবেন না৷ রাতের অন্ধকারে এভাবে পিক না দিলেই হতো৷ আমার জামাইয়ের বডি আমি দেখবো। অন্য মেয়ে দেখবে কেন?
নির্বণ মুচকি হেঁসে নিয়তির কপালে ভালোবাসার পরশ এঁকে দেয়৷ নিয়তিকে পাঁজা কোলা করে নিয়ে বিছানায় শুয়ে দেয়৷ নিয়তিকে জড়িয়ে ধরে ঘুমিয়ে পড়ে৷
______
জেনেভা শহরটি জেনেভা লেকের জন্য বিখ্যাত। জেনেভার বুকের উপর দিয়ে বয়ে গেছে জেনেভা লেক।
চলবে…