#রাগি_Devil_এর_অত্যাচার??
#Season_2
#part_32(last part)
#Arohi_Afrin
অফিসে অরু দেওয়ালের একটা পেইন্টিং এর দিকে এক দৃষ্টিতে তাকিয়ে আছে,,আজব ধরনের পেইন্টিং টা,,,অরু হিল পরার কারণে একটু উচুঁ হয়ে পেইন্টিং টা ধরার চেষ্টা করছে,,,
অরু:এটা আবার কেমন ধরনের পেইন্টিং!!! একটু ধরে দেখবো???উমমম যদি বজ্কাত ডেবিলটা দেখে,ফেলে আমাকে তো আবার শাস্তি দিবে,,,
অরু একটু,পিছিয়ে যেয়ে আবার সামনে আসলো,,,পেটের মধ্যো কিলবিল করছে,,যতক্ষণ না এই পেইন্টিং টা তার হাতে না আসবে ততক্ষণ পর্যন্ত তার শান্তি নেই,,,
অরু:আচ্ছা একটু নিয়ে দেখি,,,
অরু একটু উচুঁ হয়ে পেইন্টিং টা নেওয়ার চেষ্টা করছে,,,আহান কেবিনে ডুকতে গিয়ে দেখলো অরু পেইন্টিং টা নেওয়ার,ট্রাই,করছে,,,আর হঠাৎ করে পায়ে মোছ চলে আসলো,,,,অরু বেলেন্স করতে না পেরে পড়ে যেতে লাগলো,,,ভাগ্য ভালো তখন আহান এসে উপস্থিত হলো,,আর অরুকে ধরে ফেললো,,,
আহান: What the hell,,,, are you Creazy??
অরু অসহায় ফেস নিয়ে তাকালো,,,পায়ের ব্যাথায় চোখ খিঁচে বন্ধ করে ফেললো,,
আহান:Wait wait,,,,,
আহান অরুকে কোলে তুলে নিলো,,,অরু চোখ খুলে তাকালো আহানের দিকে,,ছেলেটা এত্তো কিউট না তাকিয়ে কোনো উপায় নেই,,অরু তো আহানের কেয়ার দেখে ফিদা হয়ে গিয়েছে,চোখ জোড়া আহানের কাছ থেকে সরাতেই পারছে না,,,
আহান অরুকে সোফায় বসিয়ে দিলো,, আহান হাটু গেড়ে বসে অরু যে পায়ে ব্যাথা পেয়েছিলো সে পা টা তার হাটুর উপর রাখলো,,,আহান পা এ হাত দিতে অরু ব্যাথায় আহান হাত শক্ত করে চেপে ধরলো,,,
আহান:সারাক্ষণ মাথায় শয়তানি বুদ্ধি ঘুরে বেড়ায় তাই না??যদি আমি না ধরতাম তাহলে তে পরে গিয়ে হাড় সব ভেঙে যেতো,,তুমি এতো কেয়ারলেস কেনো বলতে পারো??
আহানের অস্তিরতা দেখে অরু হতেবাক,,সামান্য এই বিষয় নিয়ে আহান এতোটা হাইপার হয়ে যাবে ভাবতেই পারেনি,,আহান এই সুযোগে অরুর পা ঠিক করে দিলো,,অরু ব্যাথা পেয়ে হুশ ফিরলো,,,
আহান:নেক্সট টাইম কেয়ারফুলি থাকবে,,,,
অরু মাথা নাড়লো,,,
দিন যতো যেতে লাগলো দুজনের প্রতি দুজনের অনুভুতি বাড়তে লাগলো,,অরু বুঝে গেল সে আহানের প্রতি দূর্বল,, আহানকে সে ভালোবাসে,,,,আর আহান এতোটুকু বুঝতে পারলো যে অরুকে ছাড়া সে এক মূহুর্তও ভাবতে পারেনা,,,at any cost অরুকে তার চাই চাই,,,,
,
,
আহান:I think অরুকে এবার বলে দেওয়া উচিৎ,,, আমার অরুকে চাই,,খুব করে চাই,,যদি এটাকে ভালোবাসা বলে তাহলে হ্যা,,আমি অরুকে ভালোবাসি,,খুব ভালোবাসি,,,
এর মাঝে রোশানের আগমন,,,,
আহান:আরে রোশান তুই,,
রোশান:ইয়াহ,,,
আহান:খুব হ্যাপি হ্যাপি লাগছে কি ব্যাপার??
রোশান: উমম তুকে একটা সারপ্রাইজ দিবো,,
আহান:সারপ্রাইজ???
রোশান:হুম
আহান:কি সারপ্রাইজ???
রোশান:বলে দিলে তো আর সারপ্রাইজ থাকলো না,,,,সন্ধায় রেড়ি হয়ে থাকিস,,,
আহান:বাট,,,,
রোশান তাড়াহুড়া করে চলে গেল,,,
,
,
অরু: মাম্মাম এটা কি বলছো তুমি,,আমাকে একবারও বলার প্রয়োজন মনে করলে না,,,
-তুকে কি বলবো,,,আমরা তে জানি তুই আমাদের কথায় রাজি হবি,,,
অরু:কিন্তু
-দেখ মা আমরা তুর কি খারাপ চাইবো??মা বাবারা সব সময় ভালোই চায়,,,
অরু মন খারাপ হয়ে বসে রইলো,,,
অরু:তাই বলে আজ আমার এনগেইজমেন্ট আমাকে না বলেই ঠিক করে ফেললে??
-আমি কি করবো,,,তুর বাবা তো সব করেছে,,আর ছেলে তুর পরিচিতো,,,ওই যে রোশান আছে না??
অরু:What???????মাম্মাম এটা ভাবলে কি করে ও আমার শুধু ফ্রেন্ড,,তাছাড়া আমি,,,
-তুই কি?
অরু:না মাম্মা আমি রুমে যায়,,,,
-আরে শুন,,না শুনেই চলে গেল,,,
অরু রুমে গিয়ে দরজা বন্ধ করে বসে রইলো,,সব কিছু কেমন অন্ধকার লাগছে,,,নিজেকে অনেক অসহায় লাগছে,,অরু আহানের কোর্ট টা হাতে নিলো,,এরপর জড়িয়ে ধরে কান্না করতে লাগলো,,,
,
,
সন্ধায়,,,,
আহানের মম আর ড্যাড রেড়ি হচ্ছে,,,আহান এসব দেখে বললো,,,
আহান:মম তোমরা কোথায় যাচ্ছো??
– তুই জানিস না আজ অরুর এনগেইজমেন্ট,,,
আহান:What???????
-অরুর এনগেইজমেন্ট এ যাচ্ছি আমরা,,,আর তুই সহ যাবি,,,
আহান:কার সাথে মম,,,
-রোশান,,,,
আহান:মম তোমরা যাবে না,,,আর আমি??প্রশ্নই উঠে না,,,
আহানের বাবা বললো,,
-দেখ আহান ওনারা বাড়িতে এসে ইনভাইট করেছে,,অনে রিকোয়েস্ট করেছে,,,, আমরা তো এভাবে না করতে পারি না,,,
আহান রাগে দুই হাত মুষ্টিবদ্ধ করলো,,,,
আহান:তোমাদের যা ইচ্ছে করো,,,
আহান রেগে রুমে চলে গেল,,,রুমের সব জিনিসপত্র ভেঙে ওলট পালট করে পেললো,,,দুই হাত দিয়ে চুল গুলো শক্ত করে ধরে বসে রইলো,,,
আহান:তাহলে রোশান আমাকে এই সারপ্রাইজ এর কথা বললো,,,আমি আগে কেন বুঝতে পারলাম না রোশান সত্যি অরুকে ভালোবাসে,,,,,,,আর আমি!!!!! অরুকে কয়দিনে নিজের ভেবে ফেললাম,,,,
আহান বুঝতে পারছে না সে কি করবে,,,রোশান একের পর এক ফোন দিচ্ছে,, আহানের কোনো রেসপন্স নেই,,,শেষবারের কল ধরলো,, রোশান বললো,,
রোশান:কি হয়েছে ব্রো,,,কখন থেকে ওয়েট করছি তুর জন্য,,,
আহান:ইয়ার আমার ভালো লাগছে না,,প্লিস তুই যা,,,
রোশান:আমি তুর রুমের বাহিরে দাড়িয়ে আছি,,দরজা খুল,,আর তুকে যেতেই হবে,,,
রোশান অনেক জোরাজোরি করলো,,,,
আহান:না ওকে বুঝতে দেওয়া যাবে না যে আমি অরুকে,,,,,,,,,,,,,
আহান ওয়াশরুমে গিয়ে চোখে মুখে পানি দিয়ে আসলো,,,এরপর দরজা খুলে দিলো,,
রোশান:আরে রুমের এই অবস্তা কেন??
আহান:অফিসের একটা কাজে খুব রেগে গিয়েছিলাম তাই,,,
রোশান:উফপ তুই না,,,,আচ্ছা বাদদে রেড়ি হয়ে নে,,,,
আহান অনেক না বললো,,কিন্তু রোশান কিছুতেই আহানের কথা শুনলো না,,,,
,
,
,
রাফু অরুকে সাজিয়ে দিচ্ছে,,,অরু মন খারাপ করে বসে আছে,,,আর রাফু??তার চোখ থেকে মনে হয় এখনি জল গড়িয়ে পরবে,, রোশানকে কখনো অরুর সাথে দেখবে এটা রাফু ভাবতেই পারছেনা,,, তাও নিজেকে কন্ট্রোল করে অরুকে সাজিয়ে দিলো,,
অরুকে হুয়াইট বার্বি গাউন পরানো হয়েছে,,মাথায় টিকলি,,, কানে বড় বড় ঝুমকো,,,,ওরনাটা এক পাশে সেট করে দিয়েছে,,,চুলগুলো এক পাশে এনে দিয়েছে,,আর,হালকা মেকাপ,,,
রাফু:তোকে খুব সুন্দর লাগছে অরু,,রো,,,,রোশান চোখ ফেরাতে পারবে না,,,
অরু:প্লিস ইয়ার এসব বলিস না,,ভালো লাগছে না আমার,,,,,,,,তুই তো রোশানকে ভালোবাসিস,, তাহলে ওকে বলে দিস নি কেন,রাফু???
রাফু:কোন মুখে বলতাম,,ও তো,,,,ও তুকে ভালোবাসে,,,,,এনিওয়ে চল,,সবাই অপেক্ষা করছে,,,
অরু:রাফু,,,,আমি,,,,
রাফু:চল অরু,
রাফু এক প্রকার জোর করে অরুকে নিয়ে যাচ্ছে,,
সিড়ি বেয়ে নিচে নামছে দুজন,,,এমন সময়ে রোশান আর আহান বাসায় ডুকলো,,,,আহান থমকে গেল অরুকে দেখে,,আর অরুর ভেতর তোলপাড় শুরু হয়ে গিয়েছে,,নিজেকে সামলানো বড় ধায় হয়ে গিয়েছে,,,,,
রোশান এক হাত এগিয়ে দিলো অরুর দিকে,,অরু তার হাত বাড়াচ্ছে না,,,তার মোঠেও কোনো ইন্টারেস্ট নেই,,,,সবার মুখের দিকে তাকিয়ে তার হাত দিলো,,,রোশান মুচকি হেসে নিচে নামলো অরুকে নিয়ে,
এবার আংটি পরানোর,পালা,,,আহান কোনোভাবে অরুকে অন্যকারো হতে দেখতে পারবে না,,,তাই সে চলে যেতে এক পা বাড়ালেই আহানের মা বললো,,,
-কোথায় যাচ্ছিস আহান???
আহান:মম,,আআ,,আমি একটু ওয়াশরুমে যাযাচ্ছি,,,
রোশান:আগে আংটি টা তো পরা,,,,
আহান অরু আর,রাফু তিনজনে অবাক হয়ে তাকিয়ে আছে,,আর বাকি সবাই স্বাভাবিক,, যেন এমন হওয়া কথা ছিলো,,,
আহান:মানে???তুর এনগেইজমেন্ট আমি কেন রিং পরাবো??
রোশান:আমার এনগেইজমেন্ট কে বললো??
আহান:মম আর ড্যাড,,,
-আমরা কই বললাম,,,তুই তো আমাদের পুরো কথা না শুনেই চলে এলি,,,তখন তো আমি বলতে চেয়েছিলাম রোশান এসেছিলো আর তুই হনহন করে চলে গেলি,,,
অরু:মাম্মাম তুমিই তো আমাকে বলেছিলে রোশানের সাথে,,তাহলে??
-আমি বলতে চেয়েছিলাম রোশানের বেস্ট ফ্রেন্ড আর তুর বস,,কিন্তু তুই ও আমার সব কথা শুনিস নি,,আমি তুকে বুঝানোর চেষ্টা করেছিলাম কিন্তু তুই”!!!
আহান:এসব কি হচ্ছে আমি কিছুই বুঝতে পারছিনা,,,
রোশান:তুর আর অরুর এনগেইজমেন্ট,,,,, তুই মুখ ফোটো কোনোদিন বলবি না তুই অরুকে ভালোবাসিস আর অরু!!!সে তো বলবে না,,,আমি জানি তুরা দুজন দুজনে ভালোবাসিস,,,তাই আন্কেল আর আন্টিকে আমি সব বলি,,আন্টি আগে থেকেই রাজি,,,আন্টি প্রথমে অরুর মা বাবার সাথে কথা বললো,,,আর ওনারাও রাজি হলেন,,
আহান:কিন্তু তুই না অরুকে ভালোবাসিস??
রোশান:তুকে কি একবার ও আমি বলেছি,,আর ওসব জাস্ট তুকে জেলাস ফিল করানোর জন্য বলেছি,,,আমি তো,,,,যাক বাদদে এবার তো রিং পরা ভাই,,,
আহান আর অরু লজ্জা পেয়ে গেল,,,এবার যেন তাদের প্রাণ এলো,,,রাফু এখনো শকড এর মধ্যে আছে,,,,
যাই হোক আহান আর অরুর রিং পরানো হলো,,দুজনে ভীষন খুশি,,,আহান তো অরুকে সবার সামনে জড়িয়ে ধরলো,,অতিরিক্ত এক্সাইটেড হলে যা হয় আর কি,,
রোশান:এক মিনিট,,,,,,,,
রোশান রাফুর হাত ধরে টেনে আনলো,,আর বললো,,,
রোশান:আমি শুধু তোমাকে ভালোবাসি রাফু,,,যখন তোমাকে প্রথম দেখি তখন থেকে,,আর অরুর কথা বলতেই হতে,,কারণ অরুর কথা না বললো জানতেই পারতাম না তুমিও আমাকে ভালোবাসো,,,,,রাফু??Will ypu marry me??
রাফু তার,মা বাবার দিকে একবার তাকালো,,,রাফু অবাক হলো তারা সবাই হাসছে
রোশান:নো প্রবলেম মেরি জান,,শুশুড় আর শাশুড়ি মা কে আগে থেকেই রাজি করিয়ে রেখেছি,এবার তুমি হ্যা বললে হ্যা আর,,,
রোশানকে আর কিছু বলতে দিলো না রাফু,,তার হাত বাড়িয়ে দিলো,,,রোশানও রাফুকে রিং পরিয়ে দিলো,,,,
এদের এনগেইজমেন্ট হয়ে গেল,,,,সবাই সেলিব্রেট করলো,,,,
,
,
ছাদেঁ পাশাপাশি দাড়িয়ে আছে আহান আর অরু,,একটু আগে কি থেকে কি হয়ে গেল ভেবেই পাচ্ছে না,দুজন,,,অরু মাথা উচুঁ করে তাকাতেই পারছেনা,,,,
আহান:জানো অরু,,,এক মূহুর্তের মধ্যে আমি ভেবে ফেলেছিলাম আমি তোমাকে হারিয়ে ফেলছি,,আসলে,,,,,আমি জানিনা আমি তোমাকে ভালোবাসি কিনা,,,I mean তোমার,জন্য আলাদা ফিলিংস কাজ করে,,তোমাকে অন্য কারো সাথে সহ্য করতে পারি না,,,,যদি এটার নাম ভালোবাসা হয়ে তাকে তাহলে হ্যা আমি তোমাকে ভালোবাসি অরু,,,I Love you Oru,,,,,,,
অরু মুচকি হেসে আহানকে জড়িয়ে ধরে বললো,,
অরু:আমিও,,,,, ভা,,,ভালোবাসি আপনাকে ডেবিল,,,
আহান অরুর কপালে চুমু দিয়ে বললো,”একটু ওয়েট করো আমি আসছি,”
আহান ৫ মিনিটের মধ্যে চলে আসলো,,,এক হাত পেছনে,,অরু বুঝতে পারলো তার হাতে কিছু একটা,আছে,,,,
আহান:চোখ বন্ধ করো,,আমি যখন বলবো খুলো তখন খুলবে,, ওকে??
অরু চেখ বন্ধ করলো,,,আহান অরুর চেখের সামনে একটা কাঁচের বোতল নিয়ে আসলো,,,যার ভিতরে অসংখ্য জোনাকি,,,,আর ওপরে নীল রং এর একটা গ্লিটারের ফিতা,,
আহান:চোখ খুলো এবার,,,
অরু চোখ খুলে বোতলটা দেখতে পেয়ে খুশি হয়ে গেল,,,,,চাদের আলোতে আরো বেশি আকর্ষণীয় লাগছে,,,
অরু:ওয়ায়ওওওওওওও,,,
আহান:মনে আছে যখন তুমি ওইদিন রাতে আমাকে বলার জন্য জোর করেছিলে কি আছে এই বোতলটাতে,,,,,,তখন দেখায়নি,,,সঠিক সময়ের অপেক্ষা করেছিলাম,,,
অরু: আমার এত্তোগুলাআআআ পছ্ন্দ হয়েছে,,,,
আহান:আরেকটা গিপ্ট আছে,,,
অরু:আরো একটা?????
আহান:হুমম,,,
আহান হাটু হেড়ে নিচে বসে পড়লো,,,আর অরুকে বললো তার হাটুর উপর ডান পা টা রাখার জন্য,,,অরু প্রথমে রাজি ছিলো না,, আহান জোর করায় বাধ্য হয়,,,,এরপর আহান তার পকেট থেকে একটা পায়েল বের করে,,,যেটা অরু কক্সবাজারে হারিয়ে ফেলেছিলো,,,,
অরু:এটাতো ওই পায়েলটা,,বাট এটা আপনার কাছে,,,,
আহান: তোমরা যাওয়ার সময় পড়ে গিয়েছিলো,,,,তোমাকে দিতে চেয়েছিলাম পরে জানতে পেরোছি তোমরা আগেই চলে গিয়েছো তাই আর দেওয়া হয়ে উঠেনি,,,
অরু:এটা আমার,অনেক ফেবারিট,,, Thank you sir,,,
আহান অরুকে পায়েলটা পরিয়ে দিলো,,এরপর উঠে অরুর কাছে আসলো,,চাঁদের আলোয় অরুকে আরো মায়াবি লাগছে,,,আহান অরুর মাঝে হারিয়ে গেল,,আস্তে আস্তে অরুর দিকে এগিয়ে গেল,অরু বুঝতে পেরে চোখ বন্ধ করে নিলো,,এরপর অরুর ঠোটে তার ঠোট ছোঁয়ে দিলো??,,,কিছুক্ষন পর ছেড়ে দিলো,,,অরুর কপালে একটা চুমু দিয়ে বললো,,,
আহান:সারাজীবন এই #রাগি_devil_এর_অত্যাচার সহ্য করতে হবে কিন্তু,,,
অরু:আমি তো এক পায়ে রাজি,,,
আহান:অবশ্য তখন কিন্তু রোমান্টিক অত্যাচার হবে,,,
অরু লজ্জা পেয়ে গেল,,,আহান পরম আবেশে অরুকে বুকে জড়িয়ে নিলো,,
?সমাপ্ত?
(হুট করে লাস্ট পার্ট দিয়ে দিয়েছি,,,জানুনা কতোটুকু এই পার্ট টা গুছিয় লিখতে পেরেছি,,,,
সবার অনেক সাপোর্ট পেয়েছি,,সবাইকে অনেক ধন্যবাদ আমাকে সাপোর্ট করার জন্য,,গল্পটাই এতো রেসপন্স পাব ভাবিনি,,, জানি না আবার কখন গল্প নিয়ে হাজির হবো,নাকি আর লিখিও না এটা ও জানি না,,,এনিওয়ে সবাই ভালো থাকবেন আমার জন্য দোয়া করবেন,,,আর ভূল-ত্রুটি ক্ষমার চোখে দেখবেন?)