নেশালো সে? পর্ব-১১

0
1959

#নেশালো_সে?
#লেখনীতে:#তানজিল_মীম?

১১.

“অবাক চোখে তাকিয়ে আছে আয়াফ সামনে দাঁড়িয়ে থাকা মেয়েটার দিকে’!!এমনটা নয় আয়াফ মেয়েটাকে চিনে না’!!মেয়েটার নাম নোভা’!!মেয়েটিকে আয়াফ ওর ভার্সিটি লাইফে দেখেছিল’!!মেয়েটা ওর থেকে একবছরের পিছনে’!!আয়াফ অবাক ভাবে নোভার দিকে তাকিয়ে থাকাতে নোভা বলে উঠলঃ

———-“অবাক হয়েছেন ভাইয়া….

“আয়াফ নোভার দিকে তাকিয়ে থেকেই মাথা নাড়িয়ে বললোঃ

———-“হুম খুব!

“নোভা হাল্কা হেঁসে বললোঃ

———-“আমিও অবাক হয়েছি খুব, দূর থেকে দেখছিলাম আপনি দাঁড়িয়ে আছেন প্রথমে বিশ্বাস হয় নি আপনি তাই কাছে এসে দেখলাম আপনি কিনা!

———-ওহ,

———-হুম,তা কেমন আছেন ভাইয়া?…

———–“আলহামদুলিল্লাহ ভালো তুমি?’

———–“এই তো চলছে বেশ তা এখানে কি করছেন….

———–“তেমন কিছু নয় মুক্ত আকাশের নিচে দাঁড়িয়ে বাতাসের মজা নিচ্ছি, তুমি এখানে….

———–“আমি তো এখানেই থাকি ভাইয়া ওই কিছুটা দূরে ফ্ল্যাটটা দেখছেন ওখানেই থাকি আমি….

———–“ওহ একা থাকো তুমি….

———–“না আমার পুরো পরিবার আমি এখানে চাকরি করি ভাইয়া….

———–“ওহ!বিয়ে করেছো নিশ্চয়ই….

“এদিকে নোভা ভাবছে অন্যকিছু…

———-“আজও কতোটা সুন্দর লাগছে ভাইয়া আপনাকে,এই ব্লাক শার্ট আর ব্লাক জিন্স এ,অসম্ভব দেখতে আপনি ভাইয়া,সেই ভার্সিটি লাইফ থেকে ভালোবাসি আপনাকে আমি কিন্তু আজও বলতে পারি নি,, হয়তো কোনোদিন আর বলাও হবে না!নোভার ভাবনার মাঝখানে আয়াফ আবারো বলে উঠলঃ

———–“কি হলো কথা বলছো না কেন?

———-“না কিছু না তো,তা আপনি কি বলছিলেন….

———–“বিয়ে করছো….

———–“না ভাইয়া…

“আয়াফ বেশ অবাক হলো নোভার কথায়!এমন সময় পিছন থেকে আফিয়া বলে উঠলঃ

———–“চল তাহলে যাওয়া যাক এখন….

“আয়াফ হাল্কা হেঁসে বললোঃ

———-“কথা বলা হয়ে গেছে…..

———-“হুম!

“নোভা মেয়েটাকে চিনতে না পেরে বললোঃ

———-“এ কে ভাইয়া….

“আয়াফ মুচকি হেঁসে আফিয়ার কাঁধে হাত দিয়ে নিজের সাথে মিশিয়ে নিয়ে বললোঃ

———–“ওহ তোমার ভাবি….

“নোভা বেশ অবাক হয়ে বললোঃ

———–“আপনি বিয়ে করেছেন ভাইয়া….

———–“হুম….

“আয়াফের কথা শুনে নোভার বুকের ভিতর দক করে উঠলো,এমনিতেই এই আয়াফ নামক মানুষটা তাকে সেই চার বছর যাবৎ জ্বালিয়ে মারছে’!!নোভা আবার চুপ হয়ে যাওয়াতে আয়াফ বলে উঠলঃ

———–“আবারো কি হলো তোমার…..

———–“না তেমন কিছু নয় তারপর আফিয়ার দিকে হাত বারিয়ে দিয়ে মুচকি হেঁসে বললো নোভাঃ

———–“আসসালামু আলাইকুম,আমি নোভা,একটা সময় আমি আর আয়াফ ভাইয়া একই ভার্সিটিতে পরতাম, উনি এক ক্লাস উপরে ছিলো আমার!’তখন থেকেই পরিচয় আমাদের…

“আফিয়াও মুচকি হেঁসে নোভার হাত জড়িয়ে ধরে বললোঃ

————“ওলাইকুম আসসালাম আপি’,আমি আফিয়া,আপনার সাথে পরিচয় হয়ে ভালো লাগলো..

“তারপর আর কোনো কথা না বারিয়ে নোভা আয়াফকে বলে উঠলঃ

———–“আজকে তাহলে যাই ভাইয়া, সময় পেলে আসবেন আমাদের বাসায় আফিয়াকে নিয়ে….

“আয়াফ হাল্কা হেঁসে বললোঃ

———–“ঠিক আছে!

“তারপর নোভার আর দু’মিনিট দাঁড়ালো না’!!চটজলদি চলে যায় সেখান থেকে!’এত বছর পর ভালোবাসার মানুষ দেখা হবে তাও তাঁর বউয়ের সাথে এটা একদমই কল্পনার বাহিরে ছিল নোভার,, এর চেয়ে তো না দেখা হওয়াই ভালো ছিল’!!

“কেউ একজন বলেছিল প্রথম ভালোবাসা কখনও ভোলা যায় না,,কথাটা আসলেই সত্য যেটা হারে হারে টের পেয়েছে নোভা!’?

||

“এদিকে নোভা আপুর এইভাবে পালিয়ে যাওয়াটা কেমন একটু লাগলো আমার’!!তার ছলছল করা চোখ দুটো কিছু বলছিল বলে মনে হলো!!এমন সময় আয়াফ বলে উঠলঃ

——–“কি হলো দাঁড়িয়ে থাকবে নাকি…..

——–“হ্যাঁ না না চলো….

“তারপর আয়াফের হাত ধরে হাঁটতে শুরু করলাম আমি’!!হর্ঠাৎই আয়াফকে বলে উঠলাম আমিঃ

———“আপিটা তোমাকে ভালোবাসতো তাই না….

“আফিয়ার কথা শুনে আয়াফ বেশ শকট হলো!’আর তারপর বলে উঠলঃ

———-“কোন আপি?

———“এই যে এইমাএ যার সাথে কথা বললাম…

———-“ওহ নোভা…

———-“হুম’!

———–“তুমি কি করে বুঝলে…..

———-“তার মানে ভালোবাসতো তোমাকে..

“আয়াফ একটু আফিয়াকে জ্বালানোর জন্য বলে উঠলঃ

———“হয়তো বাসতো জানা নেই আমার!ভার্সিটি বসে প্রায় কথা হতো,রোজ নতুন কাজ নিয়ে এসে কথা বলতো আমার সাথে,,কথার মাঝখানে তাকিয়ে থাকতো আবার মুচকি মুচকি হাসতো,আমার বন্ধুরা তো বলেই ছিলো ও ভালোবাসতো আমায়,আমিও ভেবেছিলাম, কিন্তু একদিন উধাও হয়ে গেল কেন হলো জানা ছিল না তারপর একটু খোঁজ নিয়ে জেনেছিলাম ওর বাবার বদলি হয়ে যায় অন্য জায়গায় তাই পুরো পরিবার নিয়ে চলে যায় ওর বাবা’!!কিন্তু কোথায় যায় সেটা জানতে পারি নি!’

———“ওহ,তুমিও কি ভালোবেসেছিলে….

“আয়াফ একটু ঠোঁট উল্টে বলে উঠলঃ

———-“সত্যি বলতে কি যখন ও চলে গিয়েছিল তখন খুব মিস করতাম ওকে,খুব মনে পরতো!ছোট ছোট আবদার গুলোকেও মিস করতাম তবে ভালোবাসতাম কিনা জানা নেই,,

———-“ওহ….

“এর বেশি আর কিছু বলে নি আফিয়া!সেদিন ওই পর্যন্ত ঘুরাঘুরি শেষ!ওখান থেকে গাড়ি করে হোটেলে চলে আসে ওরা!তারপর খাওয়া দাওয়া করে ঘুম!!সেদিন নোভাকে নিয়ে ওতোটা ভাবে নি আফিয়া!!তবে এতটুকু বুঝে গেছে আয়াফের মনে একটু হলেও নোভার জায়গা আছে….

__________________

“দেখতে দেখতে কেটে গেল সাত দিন’!!সাতদিনে প্রচুর মজা করেছে ওঁরা!’সারাদিন ঘুরাঘুরি সেলফি তোলাসহ নানা ধরনের খাবার খেয়েছে’!!আয়াফ যে কাজের জন্য এসেছিল সেখানেও খুব ভালো সাকসেস পেয়েছে ওঁরা’!!সেই উপলক্ষে অপর পার্টির লোকেরা একটা অফিসিয়ালি পার্টি থ্রো করেছে’!!সেই সুবাদে আয়াফের পাশাপাশি আফিয়াকেও ইনভাইট করেছে তাঁরা’!!আফিয়া প্রথমে রাজি না হলেও পরে আয়াফের জোরাজোরিতে রাজি হয় সে’!!সন্ধ্যা_৭ঃ০০টায় পার্টি শুরু!!আর পার্টির জন্য আজকে ঢাকা বেক করতে পারলো না তাঁরা!

…..

“আয়নার সামনে দাঁড়িয়ে আছে আফিয়া’!!আর একটা পাতলা রেড কালারের শাড়ি পরার করুন চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে সে’!!এমনটা নয় আফিয়া শাড়ি পরতে পারে না’!!তবে খুব একটা পারদর্শী নয়’!!আর পাতলা নেটের শাড়ি পড়তে প্রচুর কষ্ট হচ্ছে তার’!!নানাভাবে শাড়ি পড়ার চেষ্টা করে যাচ্ছে আফিয়া’!!বাট বরাবরই ব্যর্থ সে’!!যতবারই কুঁচি দিতে যাচ্ছে ততবারই তা খুলে যাচ্ছে’!!এমন সময় ওয়াশরুম থেকে ফ্রেশ হয়ে বের হলো আয়াফ’!!সামনে আফিয়ার অবস্থা দেখে বেশ অবাক সে’!!আয়াফ হেঁটে চলে গেল আফিয়ার সামনে তারপর বললোঃ

———-“এ কি অবস্থা করেছো নিজের চুল সব এলেমেলো হয়ে গেছে,আর এই শাড়ির বা এমন অবস্থা কেন?

———–“আমি এই শাড়ি পরতে পারছি না আয়াফ,প্রচুর পাতলা!

“আয়াফ কিছুক্ষণ তাকিয়ে রইল আফিয়ার দিকে’!!কারন শাড়িটা এতটাই পাতলা যে প্রায় শরীরের কিছু অংশ দেখা যাচ্ছে’!!আয়াফ তাড়াতাড়ি তার চোখ সরিয়ে ফেললো তারপর বললোঃ

———-“এই শাড়ি তোমায় পড়তে হবে না,

———–“তাহলে কি পড়ে যাবো আমি….

“আয়াফ কিছু না বলেই আলমারির কাছে’ চলে যায়’!!তারপর খুঁজে একটা গোল্ডেন কালারের গর্জিয়াছ জর্জেট গাউন বের করে’!!তারপর সেটা আফিয়ার দিকে’ এগিয়ে দিয়ে বললোঃ

———–“এটা পড়ে নেও….

“আফিয়া খুশি হয়ে যায় আয়াফের কাজে’!!কারন সেও চেয়েছিলো যাতে শাড়ি পড়া না লাগে’!!

“১০ মিনিট পর……

“ওয়াশরুম থেকে আফিয়া গাউন পরে বেরিয়ে আসে’!!ততক্ষনে আয়াফ তৈরি হয়ে গেছে’!!আয়াফ মুগ্ধ নয়নে তাকিয়ে আছে’!!একটু একটু করে এগিয়ে যাচ্ছে আয়াফ’!!আফিয়া হাল্কা অবাক হয় আয়াফের কাজে’!!আয়াফ আফিয়ার অনেকটা কাছে চলে আসে’!!তারপর ওর দিকে ঝুঁকে বললোঃ

———”বেশি সেজো না প্লিজ আমি সত্যি পাগল হয়ে যাবো!

“আয়াফের কথা শুনে আফিয়ার চোখ রসগোল্লা’!!কারন এখন পর্যন্ত চুলও ঠিক করে নি সে আর আয়াফ বলে কিনা বেশি সেজো না’!!উওরে আফিয়া কিছু বললো না’!!আয়াফকে সরিয়ে সোজা চলে যায় আয়নার সামনে সে’!!তারপর চুলগুলো আঁচরিয়ে ভাবলো উঁচু করে খোঁপা করবে পরক্ষণেই আবার ভাবলো আয়াফ যদি কিছু বলে’!!আফিয়া তার চুলগুলো ধরে দাঁড়িয়ে আছে কি করবে বুঝতে পারছে না’!!খুলে দিবে বরাবরের মতো’!!বেঁধে রাখলে তো আয়াফ আবার টেনে খুলে ফেলবে’!!আফিয়ার এমন হাবভাব দেখে আয়াফ বুঝতে পেরেছে আফিয়ার মনে কি চলছে’!!আয়াফ হেঁটে সামনে চলে যায় আফিয়ার’!!তাঁরপর ওর হাত থেকে চিরুনি নিয়ে নিজেই সাজিয়ে দিতে শুরু করে’!!ঘটনাটা হর্ঠাৎ করে হয়ে যাওয়াতে আফিয়া পুরো ভ্যাবাচেকা খেয়ে গেল’!!পরক্ষণেই কি হচ্ছে বুঝতে পেরে মুচকি হাসলো’!!

||

“আয়াফ শুরুতেই সুন্দর করে চুলগুলোকে খুলে দিলো’!!মুখে অল্প মেকাপ,,চোখে হাল্কা কাজল আইলাইনার দিয়ে দিল,গলায় একটা ভাড়ি নেকলেস তার সাথে মেচিং করা কানেরদুল,ঠোঁটে হাল্কা লিপস্টিক,হাতে সুন্দর ব্যাচ….

“ব্যস আফিয়ার সাজ শেষ’!!অল্প সাজেই অসম্ভব সুন্দর লাগছে আফিয়াকে’!!আয়াফ তো চোখই সরাতে পারছে’!!হুট করেই আয়াফ আফিয়ার কোমড় ধরে নিজের সাথে মিশিয়ে নিলো’!!সাথে সাথে আফিয়ার চোখ বড় বড় হয়ে গেল’!!এমনটা আশা করে নি আফিয়া’!!আয়াফ আফিয়াকে ধরে বললোঃ

———–“এত সুন্দর কেন তুমি বলে তো?বার বার আমি নিজেকে কন্ট্রোল করতে পারবো না বলে দিলাম’!!তোমাতে যে নেশালো হয়ে গেছি,,আর এই নেশা কাটানো যে অসম্ভব ব্যাপার হয়ে দাঁড়িয়েছে “মায়াবতী”!!

“বলেই একটু একটু করে আয়াফ এগিয়ে যাচ্ছিল আফিয়ার ঠোঁটের দিকে’!!দুজনেই এক ঘোর লাগানো মুহূর্তে চলে যায়’!!!হর্ঠাৎ কি হলো আয়াফের হুট করে ছেড়ে দিলো আফিয়াকে’!!দুই কদম পিছিয়ে গেল সে’!!তারপর আফিয়াকে বলে উঠল সেঃ

————“সরি,,তাড়াতাড়ি নিচে চলে আসো আমি অপেক্ষা করছি….

“তারপর আর দু’মিনিট দাঁড়ালো না আয়াফ বেরিয়ে যায় রুম থেকে’!!আর অন্যদিকে আফিয়া এখনো হাবলার মতো দাঁড়িয়ে আছে যেন কি হলো সব মাথার উপর দিয়ে গেল’!!আফিয়ার মাথায় একটাই প্রশ্ন-

“আয়াফ থেমে গেল কেন?

||

“অন্যদিকে গাড়ি সামনে আসতেই স্ব-জোরে একটা লাথি মারলো আয়াফ’!!প্রচুর রাগ হচ্ছে তার’!!এমনটা করতে চায় নি আয়াফ’!!আয়াফ চায় না আফিয়াকে হার্ড করতে’!!সে চায় না এখনই ভুলভাল কিছু করতে আগে আফিয়াকে সব বলবে সে’!!কিন্তু বার বার এমন ভুল করে ফেলে আয়াফ’!!যদি তার কাজে আফিয়া রেগে যায় না তখন…..?

“আর ভাবতে পারছে না আয়াফ’!!আবারো সব এলেমেলো হয়ে যাচ্ছে তার’!!এই আফিয়া নামক নেশা তাকে সত্যি পাগল বানিয়ে দিয়ে দিচ্ছে’!!

__________________________________________

_______________________

“ঘড়ির কাঁটায় ৭ টা বেজে গেছে’!!আয়াফরাও পৌঁছে গেছে পার্টিতে’!!পুরো রাস্তায় আয়াফ একটাও কথা বলে নি আফিয়ার সাথে’!!নীরবতায় কাটিয়েছে দুজন’!! খুব সুন্দর ভাবেই সাজানো হয়েছে পার্টির আসর’!!পুরো লাইটিং সিস্টেম’!!আয়াফ আফিয়ার হাত ধরে একে একে সবার সাথে পরিচয় করিয়ে দেয় আফিয়াকে’!!আফিয়াও হাসি খুশি সবার সাথে কথা বলে….

“এমন সময় একটা লোক আসে আয়াফের সামনে তারপর বলেঃ

———–“মিস্টার আয়াফ,আপনার মিসেস কে দেখতে কিন্তু খুব সুন্দর….

“আয়াফ হাল্কা হেঁসে বললোঃ

——–“থ্যাংক ইউ মিস্টার আহমেদ…..

“তারপর লোকটা আর কথা না বারিয়ে ড্রিংকস হাতে নিয়ে চলে যায়’!!আশেপাশে কিছু মেয়েরা তো আয়াফকে দেখে চোখ দিয়ে গিলে খাচ্ছে যেটা আফিয়ার চোখ এরায় নি’!!আর অন্য দিকে কিছু ছেলেরা আফিয়াকে চোখ দিয়ে গিলে খাচ্ছে সেটা আয়াফের চোখ এরায় নি’!!আর দুজনেই এতে জ্বলে পুড়ে যাচ্ছে’!!দুজনেই জ্বেলাস?

“বেশকিছুক্ষন পর……

“আয়াফ আর আফিয়া বেরিয়ে আসলো পার্টি থেকে’!!দুজনেই রেগে আছে দুজনের উপর’!!অল্প হাঁটতেই দুজনে একসাথে বলে উঠলঃ

———–“পার্টিতে ছেলেগুলো তোমায় চোখ দিয়ে গিলে খাচ্ছিল সেদিকে হুস আছে তোমার…

————“আর আপনাকে যে মেয়েগুলো তার বেলা…

“আয়াফ আফিয়া দুজনেই বুঝতে পেরেছে তাঁরা দুজনেই জ্বেলাস’!!পরক্ষণেই হেঁসে দিল দুজনে’!!

||

“সকালে দুজনেই তৈরি হয়ে চট্টগ্রাম শহরকে বিদায় জানিয়ে রওয়ানা হলো নিজেদের গন্তব্যে….
!
!
!
!
!
!
!
!
!
!
!
!
!
#চলবে…………

~ ভুল-ত্রুটি ক্ষমার সাপেক্ষ!!?

#TanjiL_Mim♥️

LEAVE A REPLY

Please enter your comment!
Please enter your name here