ধর্ষন করে বিয়ে
.part…1
– প্লিজ ছেড়ে দেন আমাকে।(রিহা)
– না ছাড়বো না আগে বলো বিয়ে করবা আমাকে?(সানভি)
– করবোনা আপনাকে বিয়ে….(রিহা)
– আজকে তোমাকে ধর্ষন করবো তারপর তুমি বিয়ে না করলেও সমস্যা নাই।(সানভি)
.
কথাটা বলেই দেয়ালের সাথে চেপে ধরে রিহাকে।
রিহা ছটফট করতে থাকে ছুটার জন্য কিন্তু এতো শক্তির সাথে পেরে উঠেনা।
বিসর্জন দিয়ে দেয় নিজেকে।
প্রথমে ঠোটে বেশ জোরের সাথেই কিস করে।তারপর আস্তে আস্তে ঘারে একটা কিস করে।
তারপর নেশাগ্রস্থের মতো পুরো শরিরটা দেখতে থাকে।
,
রিহা কাদতে থাকে কেও শোনেনা।
সানভি তার কাজে ব্যাস্ত।
ভারি নিশ্বাসের শব্দে তার আরো একটু অন্যরকম লাগে।
কাজ শেষ সানভি উঠে শার্টটা পড়তে পড়তে বলে,
I love You….
,
হ্যা ধর্ষন করলো সে। ইচ্ছের বিরুদ্ধে যৌনক্রিয়া করার নামই তো ধর্ষন তাইনা।
সানভি ধর্ষন করলো রিহাকে।
,
কেনো করলো শুনবেন না??
সেগুলো বলতে গেলে কয়েকটা পর্ব লেগে যাবে তাই সংক্ষেপে এই পর্বেই বলে দেই,
,
কলেজে প্রথম দিন।
সানভির একটা মেয়েকে দেখে চোখ আটকে গেছে।
কিছুতেই চোখ সরাতে পারছে না।
কেমন একটা মায়ায় বেধে গেছে তার চোখ।
,
বুঝতে পারে মেয়েটাকে। মেয়েটা তার দিকে তাকাতেই চোখ নামিয়ে নেয় সে।
তারপর একসাথে ক্লাস করে।
মেয়েটার খুব কাছে কাছে থাকে সে।।
,
কয়েকদিন পর প্রোপোস করে সে মেয়েটাকে।
মেয়েটার নাম রিহা।দেখতে ভালো স্মার্ট।আর কথা বলে খুব সুন্দর করে।। আর সানভিও হ্যান্ডসাম গুড লুকিং অনেক মেয়েই পাগল তার জন্য কিন্তু রিহাকে প্রোপোস করা মাত্রই।
.
– রিহা তোমাকে প্রথম দেখায়ই আমার ভালো লেগে গেছে আমি তোমাকে ভালোবেসে ফেলছি। will you love me??(sanvi)
.
রিহাা একটা চড় মেরে বলে,
– কোনোদিনও না।তোমাকে কেনো ভালোবাসবো।(riha)
.
– please try to understand i love you so much…(sanvi)
.
– i don’t want to understand… get out from my eye arena..(riha)
.
– আজকে চলে যাচ্ছি কিন্তু আমি তোমাকে ছাড়বো না মনে রেখো।(Sanvi)
.
– দেখা যাবে তুমি কি করতে পারো।(riha)
,
দুজনই রাগে গজগজ করতে করতে চলে যায়।
রিহার মনে জেদ চেপে যায় সে কিছুতেই সানভির সাথে রিলেশন এ যাবেনা আবার অপরদিকে সানভির মনেও জেদ চেপে গেছে রিহাকেই সে বিয়ে করবে।
আর কাওকে না।
,
পরের দিন খুব ভোরে কলেজে যায় সে।
গিয়ে বসে থাকে রাস্তার পাশে রিহা আসতেই একটা গোলাপ ফুল এগিয়ে দেয় সে।
,
– কালকে না মানা করলাম আমার সামনে আসবা না তাহলে কেনো আসছো আবার?(Riha)
.
– ভালোবাসি তাই।( Sanvi)
.
– তোমার ভালোবাসা তুমি রাখো আমাকে যেতে দাও।(Riha)
.
ফুলটা ছুড়ে ফেলে দিয়ে চলে যায় রিহা।
তার ব্যাবহারে কষ্ট পায় সানভি।
কিন্তু কিছু বলেনা।
এরপর থেকে রোজ দাড়িয়ে থাকে রিহার জন্য কিন্তু রিহা প্রতিদিনই সানভিকে অপমান করে।
.
সানভির আর গায়ে লাগেনা এসব।
অভ্যস্ত হয়ে গেছে এসবে তাই।
,
এভাবে কেটে যায় কিছু দিন।
রিহা রাজি হয়না। পরপর অপমান এর পর অপমান করেই যাচ্ছে।
সানভি ভাবে তার বাসায় বিয়ের প্রস্তাব দিলে কেমন হয়।
,
প্রায় দু বছর কেটে যায় সানভি বাসায় কিছু বলতে পারেনা।
কিন্তু রিহাকে রোজই প্রোপোস করে।
,
কলেজ লাইফ শেষে ভার্সিটি তে পা রাখে দুজনে।
সানভি রিহাকে খুব ভালোবেসে ফেলে।
তাই প্রতিদিন রিহাার যাওয়ার রাস্তায় দাড়িয়ে থাকে আর প্রতিদিন প্রোপোস করে কিন্তু রিহা রাজি হয়না।
,
এরপর অনার্স শেষ করে একটা ভালো চাকরি পায় সানভি।
এরপর রিহার বাসায় বিয়ের প্রস্তাব দেয়।
সবাই রাজি শুধু রিহা ছাড়া।
কারন জেদ। সেই জেদ আজ পাচ বছর ধরে পুষে রেখেছে সে।
.
এভাবে অনেকদিন চলে যায়।
রিহা বিয়ে করতে রাজি হয়না।
তাই দুদিন আগে সানভি মনে মনেই প্লান করে।
ধর্ষন করলে তো রিহা তাকে বিয়ে করতে বাধ্য হবে যদিও গুনাহর কাজ তবুও রিহাকে পাওয়ার ইচ্ছা সামলাতে পারোনা সানভি।
,
কয়েকটা দিন অপেক্ষা করে কিন্তু সুযোগ পায়না।
আজ ভার্সিটি থেকে ফেরার পথে সানভি দেখে রিহা একা।
আশে পাশে কেও নেই।
কিছুটা অজ্ঞান করার তরল তার রুমালে মেখে।
পেছন থেকে নাকের মধ্যে চেপে ধরে।
ব্যাস কাজ শেষ।
এরপর কোলে করে নিয়ে আসে জঙলের মধ্যে একটা পুরোনো বাড়িতে।
,
তারপর জ্ঞান ফিরার জন্য অপেক্ষা করে সানভি।
কিছুক্ষন পর জ্ঞান ফিরতেই সে সানভিকে সামনে দেখে বলে উঠে,
– আপনি এখানে কেনো আর আমি কোথায়?(রিহা)
.
সানভি পকেট থেকে গোলাপ ফুলটা বের করে হাটু মুরে বসে পড়ে।
তারপর বলে,
– i love you Riha Will You marry me??(sanvi)
.
– Never..( Riha)
.
– তাহলে তুমি ভালোভাবে মানবে না তাইতো?(Sanvi)
.
– আর কোনভাবে বলবা তুমি কোনোভাবে বলা বাকি রাখছো?(Riha)
.
– রিহা প্লিজ রাজি হয়ে যাও।নইলে খারাপ কিছু হবে আজকে?(Sanvi)
.
– কি খারাপ করবি তুই।(riha)
– ধর্ষন করবো তোকে?(Sanvi)
.
– তোর মতো ছেলে আর কিই বা করতে পারে।(Riha)
,
চলবে?
